মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর উন্নয়নের মডেলে মজেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ শাহরিয়ার আলম। রাজশাহী থেকে অধিকাংশ সময়ে গাড়ি ড্রাইভ করে তিনি চারশ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে মুর্শিদাবাদ পৌঁছান। তারপর কাটোয়ায় আত্মীয়র বাড়ি ঘুরে কলকাতায়। মমতার তৈরি রাস্তাঘাট দেখে তিনি চমৎকৃত। বললেন - পথে গাড়ি চালিয়ে তিনি দেখেছেন বাংলার প্রত্যন্ত প্রান্তেও কি সুন্দর রাস্তা তৈরি হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর কাজের তিনি তারিফ করেন। কলকাতার বাংলাদেশ মিশন এ স্বাধীনতার পঞ্চাশ বর্ষ ও বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবর্ষের স্মারক অনুষ্ঠানে বলেন, ভারত ও বাংলাদেশ স্বাভাবিকভাবেই বন্ধু রাষ্ট্র। দুদেশের ভাষা এক, সংস্কৃতিতে মিল - এই দুই দেশ মৈত্রীর বন্ধনে বাঁধা থাকবে।।
Professor Dr, Mohamm
১২ ডিসেম্বর ২০২১, রবিবার, ৮:০৮বাংলাদেশের মাননীয় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ শাহরিয়ার আলম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর “উন্নয়নের মডেলে মজেছেন” যা আমাদের জন্য সুখকর খবর নয় । উল্লেখ্য, ভারত সরকার পরিচালিত হয় ফেডারেল শাসন ব্যবস্থায়। সুতরাং , পশ্চিম বাংলায় যা কিছু উন্নয়ন সবটার জন্য আপনাকে ভারতের কেন্দ্রিয় সরকারকে ধন্যবাদ দিতে হবে। কারন, মমতা ব্যানারজি কেন্দ্রের কাছ থেকেই টাকা নিয়ে আসেন; যে কারনে, তাকে তারিফ করার কোন প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করিনা । তা ছাড়া , রাজ্যপাল প্রদীপ ধনখড় এর সাথে মমতা ব্যানারজির সম্পর্ক খুবই খারাপ । গেল সপ্তাহে রাজ্যপাল মমতা ব্যানারজির আমলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা বলছেন । আপনি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এবং আপনাকে অবশ্যই ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সাথে কথা বলা দরকার। তাদের সাথে আমাদের বহু অমীমাংসিত সমস্যা রয়েছে যা তাঁদের মনে করিয়ে দেয়া প্রয়োজন এবং এই সুযোগ কে কাজে লাগান উচিত। অন্যথায়, আপনার ভারত ভ্রমন শুধু মাত্র নিকট আত্মীয়দের সাথে দেখা সাক্ষাতের মধ্যেই সিমাবদ্ধ থাকবে – যা অনভিপ্রেত এবং জীবনের মূল্যবান সময়ের অপচয় ।