পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতি থেকে শালীনতা, শিষ্টাচার শব্দগুলো বোধহয় বাদ হয়ে গেছে। নাহলে এইভাবে ভার্বল ভলির আদানপ্রদান হয়? রাজ্যের যে কোনও বিধানসভা আসনে আমি শুভেন্দু অধিকারীকে হারাবো, এই বক্তব্যের পাল্টা জবাব দিতে গিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, একজন চিহ্নিত মাতালের কথার উত্তর দিতে আমার বাধে। পশ্চিমবঙ্গের সব মানুষই জানে মদন মিত্র কি করে বেড়ান। এর জবাবে মুখ খোলেন মদন। বলেন, প্রথম মদ আমি খেয়েছিলাম শুভেন্দুর বাবা শিশির অধিকারির হাত ধরে। শুভেন্দু তখন বোধহয় স্কুলে-টুলে পড়ে। চুল্লু খেয়ে বেড়ায়।
তৃণমূলের প্রাক্তন মন্ত্রী এবং বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর এই তরজা মানুষ যতই উপভোগ করুক, রাজনীতির মান নিয়ে প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিকরা বিলো দ্য বেল্ট আঘাত করায় পারঙ্গম হয়ে উঠছেন।।
Professor Dr, Mohamm
৩০ ডিসেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৩:০৩চুল্লুর সাথে আমরা বাংলাদেশের মানুষেরা অপরিচিত । কিন্তু পশ্চিম বাংলায় এর কারনে সমাজে বিরাজমান অস্থিরতা, বউ পেটানো বা অনর্থক গোষ্ঠী ঝগড়া বিবাদ সম্পর্কে আমরা জানিনা। আমরা চাউল থেকে পচান হাড়িয়া , তালের রস থেকে তাড়ি এর সাথে কম বেশি পরিচিত । পশ্চিম বাংলার গ্রামাঞ্ছলে ভারতে তৈয়ারি বিদেশি মদ প্রচুর বিক্রি হয়, বিশেষ করে যখন কোন দুর্যোগ আসে। আল্লাহ মালিক আমাদের চুল্লুর মতো নেশা জাতীয় পানিও থেকে রক্ষা করুন ।