× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

একজন সফল প্রযোজক সাজু মুনতাসির

ষোলো আনা

স্টাফ রিপোর্টার
১১ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার

পুরো নাম মুনতাসির মামুন হলেও শোবিজের সকলে তাকে সাজু মুনতাসির নামেই চেনেন। ক্যারিয়ার অভিনেতা হিসেবে শুরু করলেও বর্তমানে একজন সফল প্রযোজক হিসেবে দেশে ও বিদেশে সুপরিচিত তিনি। তিনি বর্তমানে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ১৯৫২ ইন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেডের সিইও। এছাড়াও তার মালিকাধীন আরেকটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ডিজিটালিয়া।

সাজু মুনতাসির মিডিয়ার সব অঙ্গনেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। মডেলিং, অভিনয় থেকে শুরু করে প্রযোজক হিসেবেও তিনি সর্বমহলে অত্যন্ত সমাদৃত। অভিনেতা হিসেবেও তার ক্যারিয়ার অত্যন্ত সমৃদ্ধ। তার অভিনীত নাটক যেমন পেয়েছে দর্শকপ্রিয়তা ঠিক তেমনি সমালোচকদের নজরও কেড়েছে।
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে পেয়েছেন বিনোদন বিচিত্রা পুরস্কার-২০০৩। প্রযোজক হিসেবে তিনি ও তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কাজ করছে দেশিও বিদেশি স্বনামধন্য নানা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। ভারতের অন্যতম বৃহৎ প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি ইন্টারটেইমেন্টের দুই বাংলার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো সা-রে-গা-মা-পা ও মিরাক্কেলের বাংলাদেশ অংশের অডিশন রাউন্ড সফলভাবে সম্পন্ন করে নিজের সক্ষমতাকে আন্তর্জাতিক মানের করে তোলেন সাজু মুনতাসির। তার কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ পেয়েছেন নানা পুরস্কার। তার মধ্যে ট্রাব অ্যাওয়ার্ড, চ্যানেল আই ডিজিটাল মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড, সিজেএফবি অ্যাওয়ার্ড অন্যতম। দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দুইটি টিভি রিয়েলিটি শো বিনোদন বিচিত্রা ফটোসুন্দরী এবং ফেয়ার এন্ড হ্যান্ডসাম–দ্যা আলটিমেট ম্যান পাওয়ারড বাই বাংলাদেশ নেভীর বিচারক হিসেবেও নিজের অভিজ্ঞতাকে কাজ লাগিয়েছেন।

বাংলাদেশ ও বাংলা সংস্কৃতিকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য সাজু মুনতাসির নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে তিনি বলেন, “বায়ান্নের ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমেই আমরা পেয়েছি আমাদের এই ভাষা ও সংস্কৃতি। আমাদের উচিত বিশ্ব পরিমন্ডলে বাংলাভাষা ও সংস্কৃতিকে আরও উঁচু মর্যাদায় আসীন করার জন্য চেষ্টা করা। বাংলা সংস্কৃতি শুধু বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে না রেখে বৈশ্বিক করে তোলা। তাহলেই আমরা আমাদের ভাষা শহীদের মহান আত্মত্যাগের মর্যাদা রাখতে পারবো।”

তিনি বাংলাদেশ সরকারের সাংস্কৃতিক দলের সঙ্গে মায়ানমার সরকারের আমন্ত্রণে রাস্ট্রীয় সফরে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও থাইল্যান্ডে বাংলাদেশ এম্বাসির আমন্ত্রণে বাংলাদেশের ৪৭ তম মহান স্বাধীনতা দিবস উৎযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির স্থান অলংকৃত করেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর