× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ধন্যবাদ পত্র পেয়ে কৃতজ্ঞ ওসমানী বিএনএ

দেশ বিদেশ

অনলাইন ডেস্ক
১৪ জানুয়ারি ২০২২, শুক্রবার

সিলেটের উন্নয়নে বিভিন্ন সময় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখায় সিলেট-১ আসনের এমপি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনকে নাগরিক সংবর্ধনা দিয়েছে সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক)। ঐতিহাসিক রেজিস্ট্রারি মাঠে গত ২৯ ডিসেম্বর সংবর্ধনা দেয়া হয়। ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিল সিলেটের সকল সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের কয়েক হাজার নার্সিং কর্মকর্তা। তাদের উপস্থিতিতে অভিভূত হয়েছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পরে বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার সাধারণ সম্পাদক ইসরাইল আলী সাদেকের কাছে একটি ধন্যবাদ পত্র পাঠান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার সকালে ধন্যবাদপত্রটি সাদেকের কাছে হস্তান্তর করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা শফিউল আলম জুয়েল। নার্সিং কর্মকর্তাদের সম্মানসূচক ধন্যবাদ পত্র দেয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতি সিলেট বিভাগের নার্সিং কর্মকর্তাদের পক্ষে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিএনএ সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার সাধারণ সম্পাদক ইসরাইল আলী সাদেক।
গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে সাদেক বলেন, এই ধন্যবাদ পত্রটি বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কাজে নার্সিং কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততার একটি স্মারকপত্র। এই সম্মান শুধু সিলেটের নার্সিং সমাজের নয়, সারাদেশের নার্সিং কর্মকর্তা ও নার্সিং শিক্ষার্থীদের।
এজন্য সিলেট বিভাগের নার্সিং কর্মকর্তারা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, শুধু পররাষ্ট্রমন্ত্রী নন তার স্ত্রী সেলিনা মোমেনও একজন মানবিক মানুষ। করোনাকালীন সময়ে তিনি নিজের সুরক্ষার কথা চিন্তা না করে সিলেটে এসে সাধারণ মানুষের কাছে ছুটে গেছেন। মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন খাদ্য সহায়তা। করোনার দুঃসময়েও তিনি সিলেটের নার্সিং কর্মকর্তাদের ভুলেননি। সংক্রমণের শুরুতে তিনি সিলেটের নার্সিং কর্মকর্তাদের জন্য সুরক্ষা সামগ্রী পাঠান। সিলেটের করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতাল ‘শহিদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতাল’-এর নার্সিং কর্মকর্তা রুহুল আমিন করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে তার পরিবারকে নগদ ২ লাখ টাকা, তিন মাসের খাবার ও তার একমাত্র ছেলের পড়ালেখার ব্যবস্থা করেন তিনি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর