বাংলারজমিন
খুলনা এখন ইজিবাইকের নগরী
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২০২২-০১-১৫
খুলনা এখন ইজিবাইকের নগরী। প্রতিদিন রাস্তায় নামছে নতুন নতুন গাড়ি। নতুন করে ফিটিং হচ্ছে নগরীর বিভিন্ন দোকান ও শোরুমে। উচ্চ আদালতের নির্দেশনার পরও চলছে ইজিবাইকের লাইসেন্স নবায়নের কার্যক্রম। যদিও গত বছরের ১৫ই ডিসেম্বর ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্ট আমদানি ও এসিড ব্যাটারি চালিত এ বাহন চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। কিন্তু সে নির্দেশনা এখনো খুলনায় পৌঁছায়নি। ২০১০ সাল থেকে খুলনা নগরীতে ইজিবাইকের প্রচলন শুরু হয়। স্বল্প সময়ে অধিক দূরত্বে যেতে বহনটি বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করে খুব অল্প সময়ের মধ্যে। বর্তমানে এটি বিষফোঁড়ায় পরিণত হয়েছে। নানা অনিয়ম ও অদক্ষ চালকদের বেপরোয়া গতিতে চলার কারণে ঘটছে ছোটখাট দুর্ঘটনা।
দিনদিন পরিবহনের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে লেগে আছে লাগাতার যানজট। মুক্তির জন্য সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে লাইসেন্সের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু সেখানেও দেখা যায় অনিয়ম। একটি লাইসেন্সের বিপরীতে নগরীতে চলছে ৮টি গাড়ি। যা দেখার কেউ নেই। নেই কোনো তদারকি। প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই প্রতিদিন খুলনায় ঢুকছে অবৈধ ইজিবাইক। ইজিবাইক চালক রহিম জানান, ইজিবাইক বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনা সঠিক নয়। যদি বন্ধ করতে হয় তাহলে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো আগে বন্ধ করতে হবে। নইলে এটা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সিনিয়র লাইসেন্স অফিসার ফারুখ হোসেন তালুকদার জানান, বৈধ গাড়ির সংখ্যা ৭ হাজার ৮৯৬টি। কিন্তু নগরীতে চলাচল করছে তারও বেশি। ইজিবাইক বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনার কথা তিনি জেনেছেন। কোনো নির্দেশনাপত্র এখনো খুলনায় আসেনি। কবে নাগাদ কার্যকর হবে তা তিনি জানেন না। উচ্চ আদালতের নির্দেশনা পেলে কার্যক্রম শুরু হবে বলে তিনি জানান। গাড়ির লাইসেন্স নবায়ন বাবদ কর্তৃপক্ষ দুই হাজার টাকা করে নিচ্ছে। তবে নবায়নের কার্যক্রম আগামী ২০শে জানুয়ারির মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। এরপর থেকে লাইসেন্সবিহীন পরিবহনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে। অবৈধ গাড়িগুলো শহর থেকে বের হলে পূর্বের পরিবেশ আবারো ফিরে আসবে।
দিনদিন পরিবহনের সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে লেগে আছে লাগাতার যানজট। মুক্তির জন্য সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে লাইসেন্সের ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু সেখানেও দেখা যায় অনিয়ম। একটি লাইসেন্সের বিপরীতে নগরীতে চলছে ৮টি গাড়ি। যা দেখার কেউ নেই। নেই কোনো তদারকি। প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই প্রতিদিন খুলনায় ঢুকছে অবৈধ ইজিবাইক। ইজিবাইক চালক রহিম জানান, ইজিবাইক বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনা সঠিক নয়। যদি বন্ধ করতে হয় তাহলে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো আগে বন্ধ করতে হবে। নইলে এটা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সিনিয়র লাইসেন্স অফিসার ফারুখ হোসেন তালুকদার জানান, বৈধ গাড়ির সংখ্যা ৭ হাজার ৮৯৬টি। কিন্তু নগরীতে চলাচল করছে তারও বেশি। ইজিবাইক বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশনার কথা তিনি জেনেছেন। কোনো নির্দেশনাপত্র এখনো খুলনায় আসেনি। কবে নাগাদ কার্যকর হবে তা তিনি জানেন না। উচ্চ আদালতের নির্দেশনা পেলে কার্যক্রম শুরু হবে বলে তিনি জানান। গাড়ির লাইসেন্স নবায়ন বাবদ কর্তৃপক্ষ দুই হাজার টাকা করে নিচ্ছে। তবে নবায়নের কার্যক্রম আগামী ২০শে জানুয়ারির মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। এরপর থেকে লাইসেন্সবিহীন পরিবহনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে। অবৈধ গাড়িগুলো শহর থেকে বের হলে পূর্বের পরিবেশ আবারো ফিরে আসবে।