খেলা
চল্লিশের পরও খেলবেন রোনালদো
স্পোর্টস ডেস্ক
২০২২-০১-১৫
আগামী ৫ই ফেব্রুয়ারি ৩৭ বছরে পা রাখবেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তবে বয়সটাকে যেন সংখ্যার হিসেবেই আটকে রেখেছেন পর্তুগিজ সুপারস্টার। যেখানে এসে অধিকাংশই বুটজোড়া তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়, সেখানেও দুর্দমনীয় সিআরসেভেন। শারীরিক সক্ষমতায় রাজত্ব করছেন ফুটবল বিশ্বে, দর্শনীয় পারফরম্যান্সে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন এখনও। ৩৬টা বসন্ত অতিক্রম করা রোনালদো থামছেন না এখনই, খেলবেন আরো কিছু বছর। রোনালদোর ভাষায়, ৪০ বছরের পরও মাঠ দাপিয়ে বেড়াবেন তিনি।
শুরুটা করেন পর্তুগালের স্পোর্টিং লিসবন থেকে। এরপর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জার্সিতে উত্থান। রিয়াল মাদ্রিদে স্বর্ণযুগ কাটানোর পর জুভেন্টাসে যোগ দেন রোনালদো। চলতি মৌসুমের শুরুতে ফিরেছেন পুরনো ঠিকানায়, ফের গায়ে জড়িয়েছেন ম্যানইউর জার্সি। রেড ডেভিলদের হয়ে বুড়ো রোনালদো আলো ছড়াচ্ছেন প্রতিনিয়ত। এখন পর্যন্ত ১৪ গোল করেছেন তিনি। চ্যাম্পিয়নস লীগে রোনালদোর গোলই ইউনাইটেডকে গ্রুপ পর্ব পার করে শেষ ষোলোতে নিয়েছে। লীগেও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের গোল দলকে ১৩ পয়েন্ট এনে দিয়েছে এ পর্যন্ত।
৩৭ বছরে পা রাখতে যাওয়া রোনালদোর পারফরম্যান্সে নেই বিন্দুমাত্র খাঁদ। সিআরসেভেনের ফর্মের নেপথ্যে দুর্দান্ত ফিটনেস। সম্প্রতি ইএসপিএন ব্রাজিলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে রোনালদো বলেন, ‘শারীরিক দিক থেকে নিজেকে ৩০ বছরের মনে হয় আমার। আমি নিজের শরীর ও মনের খুব যত্ম নিই। ৩৩ বছরে এসে শিখেছি, আপনি চাইলে আপনার শরীর সেটিতে সায় দেবে, কিন্তু মূল যুদ্ধটা মনের সঙ্গে।’
রোনালদোর ধারণা, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারাটাই মূল, ‘যখন অনেক কিছুর মধ্য দিয়ে যাবেন, তখন শীর্ষ মানে তাকার লক্ষ্যে স্থির থাকাটাই কাজ। আর গত কয়েক বছরে সেটিই করছি। আমি এখন এমন মানসিকতা নিয়েই কাজ করছি, সেখানেই মনোযোগ দিচ্ছি। আমি জানি, আমার শরীর ভালোমতোই এটা সামাল দেবে কারণ, আমি শরীরকে শ্রদ্ধা করি এবং শরীর কী বলছে, সেটার গুরুত্ব দিই।’
রোনালদো যখন ইতালিয়ান সিরিআয় খেলতে যান, জুভেন্টাসের চিকিৎসকরা বলেছিল, ৩৪ বছর বয়সী রোনালদোর ফিটনেস বিশ বছরের কোনো তরুণের ন্যায়। অনন্য ফিটনেস নিয়ে রোনালদো খেলতে চান ৪০ বছরেরও বেশি সময়। তিনি বলেন, ‘জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত থাকা জরুরি, সেটি ভালো হোক বা খারাপ। যখন আপনি মাটিতে পড়ে যাবেন, তখন আবার উঠে দাঁড়ানোর শক্তি থাকতে হবে। আমি খুশি, আমি এখানে থাকতে চাই এবং দেখতে চাই কী হয়। আমি দেখতে চাই, আমি ৪০, ৪১ বা ৪২ বছরেও খেলতে পারি কি না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এখন দিনের লক্ষ্য হলো মুহূর্তটা উপভোগ করা।’
এফএ কাপের তৃতীয় রাউন্ডে গত সোমবার অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়ের ম্যাচে ছিলেন না ম্যানইউর স্কোয়াডে ছিলেন না রোনালদো। পেশির সমস্যায় ঝুঁকি এড়াতেই তাকে বিশ্রামে দেন কোচ রালফ রাংনিক।
শুরুটা করেন পর্তুগালের স্পোর্টিং লিসবন থেকে। এরপর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের জার্সিতে উত্থান। রিয়াল মাদ্রিদে স্বর্ণযুগ কাটানোর পর জুভেন্টাসে যোগ দেন রোনালদো। চলতি মৌসুমের শুরুতে ফিরেছেন পুরনো ঠিকানায়, ফের গায়ে জড়িয়েছেন ম্যানইউর জার্সি। রেড ডেভিলদের হয়ে বুড়ো রোনালদো আলো ছড়াচ্ছেন প্রতিনিয়ত। এখন পর্যন্ত ১৪ গোল করেছেন তিনি। চ্যাম্পিয়নস লীগে রোনালদোর গোলই ইউনাইটেডকে গ্রুপ পর্ব পার করে শেষ ষোলোতে নিয়েছে। লীগেও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের গোল দলকে ১৩ পয়েন্ট এনে দিয়েছে এ পর্যন্ত।
৩৭ বছরে পা রাখতে যাওয়া রোনালদোর পারফরম্যান্সে নেই বিন্দুমাত্র খাঁদ। সিআরসেভেনের ফর্মের নেপথ্যে দুর্দান্ত ফিটনেস। সম্প্রতি ইএসপিএন ব্রাজিলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে রোনালদো বলেন, ‘শারীরিক দিক থেকে নিজেকে ৩০ বছরের মনে হয় আমার। আমি নিজের শরীর ও মনের খুব যত্ম নিই। ৩৩ বছরে এসে শিখেছি, আপনি চাইলে আপনার শরীর সেটিতে সায় দেবে, কিন্তু মূল যুদ্ধটা মনের সঙ্গে।’
রোনালদোর ধারণা, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখতে পারাটাই মূল, ‘যখন অনেক কিছুর মধ্য দিয়ে যাবেন, তখন শীর্ষ মানে তাকার লক্ষ্যে স্থির থাকাটাই কাজ। আর গত কয়েক বছরে সেটিই করছি। আমি এখন এমন মানসিকতা নিয়েই কাজ করছি, সেখানেই মনোযোগ দিচ্ছি। আমি জানি, আমার শরীর ভালোমতোই এটা সামাল দেবে কারণ, আমি শরীরকে শ্রদ্ধা করি এবং শরীর কী বলছে, সেটার গুরুত্ব দিই।’
রোনালদো যখন ইতালিয়ান সিরিআয় খেলতে যান, জুভেন্টাসের চিকিৎসকরা বলেছিল, ৩৪ বছর বয়সী রোনালদোর ফিটনেস বিশ বছরের কোনো তরুণের ন্যায়। অনন্য ফিটনেস নিয়ে রোনালদো খেলতে চান ৪০ বছরেরও বেশি সময়। তিনি বলেন, ‘জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত থাকা জরুরি, সেটি ভালো হোক বা খারাপ। যখন আপনি মাটিতে পড়ে যাবেন, তখন আবার উঠে দাঁড়ানোর শক্তি থাকতে হবে। আমি খুশি, আমি এখানে থাকতে চাই এবং দেখতে চাই কী হয়। আমি দেখতে চাই, আমি ৪০, ৪১ বা ৪২ বছরেও খেলতে পারি কি না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এখন দিনের লক্ষ্য হলো মুহূর্তটা উপভোগ করা।’
এফএ কাপের তৃতীয় রাউন্ডে গত সোমবার অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে ১-০ গোলের জয়ের ম্যাচে ছিলেন না ম্যানইউর স্কোয়াডে ছিলেন না রোনালদো। পেশির সমস্যায় ঝুঁকি এড়াতেই তাকে বিশ্রামে দেন কোচ রালফ রাংনিক।