বিশ্বজমিন
ভারতের কাছ থেকে ৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনছে ফিলিপাইন
মানবজমিন ডেস্ক
২০২২-০১-১৫
ভারতের কাছ থেকে ৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনছে ফিলিপাইন। এ জন্য চুক্তি চূড়ান্ত হয়েছে। ফিলিপাইনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডেলফিন লরেঞ্জা শুক্রবার দিনশেষে ফেসবুকে দেয়া এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ফিলিপাইনের নৌবাহিনীকে আরো শক্তিশালী করতে এই জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কেনার চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এই সিস্টেম ব্যবহার করা হবে উপকূলে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
দেশটির সেনাবাহিনীকে আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করার জন্য ফিলিপাইন ৫৮৫ কোটি ডলার বা ৩০০০০ কোটি পেসোর প্রকল্প ঘোষণা করে। তাদের হাতে আছে এখনও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত যুদ্ধজাহাজ এবং হেলিকপ্টার। এসব জিনিস ভিয়েতনাম যুদ্ধে ব্যবহার করতো যুক্তরাষ্ট্র। তাদের কাছ থেকে এসব সংগ্রহ করেছে ফিলিপাইন। কিন্তু এসব আধুনিকায়ন করার প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। ৫ বছর মেয়াদী সেই প্রকল্পের শেষ পর্যায়ে রয়েছে এখন দেশটি। এ জন্য ভারত সরকারের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়।
এর অধীনে ফিলিপাইনকে তিনটি ব্যাটারি, ট্রেন অপারেটর ও রক্ষাণাবেক্ষণ, লজিস্টিক সমর্থন দিয়ে যাবে ভারতের ব্রহ্ম এরোস্পেস প্রাইভেট লিমিটেড। বিষয়টি বিবেচনা করা হয়েছিল ২০১৭ সালে। কিন্তু বাজেট ঘাটতি ও করোনাভাইরাস মহামারির কারণে তা বিলম্বিত হয়। ফিলিপাইনের আছে ২০০ নটিক্যাল মাইল এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক জোন। সেদিকে কোনো বিদেশি নৌযান অগ্রসর হলে তা প্রতিরোধে তারা ব্যবহার করবে ভারতের কাছ থেকে কেনা জাহাজ বিধ্বংসী ব্যবস্থা।
এর আগে ২০১৮ সালে ইসরাইলে তৈরি স্পাইক ইআর ক্ষেপণাস্ত্র কেনে ফিলিপাইন। এটি তাদের নৌসীমানা পাহারা দেয়ার প্রথম জাহাজনির্ভর ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা। ওদিকে প্রেসিডেন্ট রড্রিগো দুতের্তের অধীনে চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও দক্ষিণ চীন সাগরে বিশাল একটি অংশের মালিকানায় অনড় রয়েছে বেইজিং। এখান দিয়ে বছরে ৩.৪ ট্রিলিয়নের বেশি পণ্য আসা-যাওয়া করে। ওই অঞ্চলের মালিকানা দাবি করে ব্রুনেই, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, তাইওয়ান ও ভিয়েতনামও।
দেশটির সেনাবাহিনীকে আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত করার জন্য ফিলিপাইন ৫৮৫ কোটি ডলার বা ৩০০০০ কোটি পেসোর প্রকল্প ঘোষণা করে। তাদের হাতে আছে এখনও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত যুদ্ধজাহাজ এবং হেলিকপ্টার। এসব জিনিস ভিয়েতনাম যুদ্ধে ব্যবহার করতো যুক্তরাষ্ট্র। তাদের কাছ থেকে এসব সংগ্রহ করেছে ফিলিপাইন। কিন্তু এসব আধুনিকায়ন করার প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। ৫ বছর মেয়াদী সেই প্রকল্পের শেষ পর্যায়ে রয়েছে এখন দেশটি। এ জন্য ভারত সরকারের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়।
এর অধীনে ফিলিপাইনকে তিনটি ব্যাটারি, ট্রেন অপারেটর ও রক্ষাণাবেক্ষণ, লজিস্টিক সমর্থন দিয়ে যাবে ভারতের ব্রহ্ম এরোস্পেস প্রাইভেট লিমিটেড। বিষয়টি বিবেচনা করা হয়েছিল ২০১৭ সালে। কিন্তু বাজেট ঘাটতি ও করোনাভাইরাস মহামারির কারণে তা বিলম্বিত হয়। ফিলিপাইনের আছে ২০০ নটিক্যাল মাইল এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক জোন। সেদিকে কোনো বিদেশি নৌযান অগ্রসর হলে তা প্রতিরোধে তারা ব্যবহার করবে ভারতের কাছ থেকে কেনা জাহাজ বিধ্বংসী ব্যবস্থা।
এর আগে ২০১৮ সালে ইসরাইলে তৈরি স্পাইক ইআর ক্ষেপণাস্ত্র কেনে ফিলিপাইন। এটি তাদের নৌসীমানা পাহারা দেয়ার প্রথম জাহাজনির্ভর ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা। ওদিকে প্রেসিডেন্ট রড্রিগো দুতের্তের অধীনে চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও দক্ষিণ চীন সাগরে বিশাল একটি অংশের মালিকানায় অনড় রয়েছে বেইজিং। এখান দিয়ে বছরে ৩.৪ ট্রিলিয়নের বেশি পণ্য আসা-যাওয়া করে। ওই অঞ্চলের মালিকানা দাবি করে ব্রুনেই, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, তাইওয়ান ও ভিয়েতনামও।