সকাল ৮টা থেকে দাঁড়িয়ে আছেন একদল মহিলা। বন্দরের একরামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সকাল থেকে দাঁড়িয়েও ভোট দিতে পারেননি তারা। সালমা খাতুন বলেন, সকাল ৮টায় লাইনে দাঁড়াইছি। তখন আমার সামনে ছিল ৭ জন। এখনো আমার সামনে ৪ জন। কয়েকজন অসুস্থ মানুষ খালি ঢুকছে। তাইলে এত সময় তারা করতেছে কি?
তিনি আরও বলেন, আমাদের কি আর কোন কাম কাজ নাই? কতক্ষণ দাঁড়ায় থাকব? মেশিন নষ্ট হইলে পালটায় দিক।
দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে না পারার কথা জানান আরো অনেকেই।
আইভি খাতুন বলেন, সাড়ে ৮টা থেকে দাঁড়িয়ে থেকেও ভোট দিতে পারছি না। অন্য লাইনের ভোটাররা ভোট দিয়া চলে যাচ্ছে, আমাদের লাইন আগায় না।
Evan
১৬ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ১২:৪৭এখানে সরকারের কি করার। election commission সম্পুর্ণ independent. So,ভোট সংক্রান্ত যে কোন সম্যসা দেখার দায়িত্ব EC. দায়ভারও তাদের।