অনলাইন
৯০ বছর বয়সে বিয়ে করলেন আইনজীবী ঈসমাইল
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
২০২২-০১-১৮
৯০ বছর বয়সে ৪০ বছরের নারীকে বিয়ে করলেন প্রবীণ আইনজীবী কুমিল্লা বার-এর পাঁচবারের সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. ঈসমাইল। সোমবার বিকালে বিয়ে করে তিনি স্ত্রী নিয়ে নিজের বাসায় ওঠেন। বিয়েতে ওই আইনজীবীর পাঁচ ছেলে ও এক মেয়ে ও নাতি-নাতনিরা উপস্থিত ছিলেন।
কুমিল্লা নগরীর উজীর দীঘির পাড় এলাকার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট খালেদা আক্তার মিতু বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেন। তাঁর বাসায়ই বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়।
কুমিল্লার এই প্রবীণ সুপরিচিত আইনজীবীর বিয়ের খবর ছড়িয়ে পড়লে নগরীজুড়ে আলোচনা সৃষ্টি হয়। বিয়ের পিঁড়িতে বসে অ্যাডভোকেট ঈসমাইল হোসেন বলেন, শেষ বয়সে নিজের সেবার জন্য আমি বিবাহ করেছি। কিন্তু এবার এ বিয়েতে বেশ আনন্দ পাচ্ছি। সহকর্মীদের পরামর্শ নিয়ে আমি মিনারাকে বিবাহ করি। আমার বংশধররাও যাতে আমরা মতো দীর্ঘজীবী হয় এ জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছি। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
অ্যাডভোকেট খালেদা আক্তার মিতু বলেন, স্যার তাঁর নিজের প্রয়োজনেই বিয়ে করেছেন। বিয়েতে উনার পাঁচ ছেলে ও এক মেয়ে ও নাতি-নাতনিরা উপস্থিতছিলেন।

জানা গেছে, নতুন মাকে তাঁরা পা ছুঁয়ে সালাম করে বরণ করে নেন। এসময় তারা একে অপরকে মিষ্টিমুখ করান।
বিয়েতে ৫ লাখ টাকার কাবিন হয়। এর মধ্যে দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা উসুল দেন। কন্যার গয়নাসহ আনুসাঙ্গিক সবকিছুই দেওয়া হয়। সোনালি পাঁড়ের মধ্যে সোনালি আঁচলের দামী শাড়িও দেওয়া হয়। এ শাড়ি পরেই কনে স্বামীর বাড়ি নগরীর কাপ্তান বাজারে যান।
কনের নাম মিনু আরা। তাঁর বাড়ি কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলায়। কুমিল্লা নগরীর দেশওয়ালীপট্টি এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
প্রবীন এই আইনজীবীর বিয়ের খবরে তাঁর সহকর্মী ও অনুজরা গতকাল সন্ধ্যা থেকেই মিষ্টি নিয়ে বাসায় ভিড় জমান। আইনজীবীদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দও ফুল ও মিষ্টি নিয়ে অ্যাডভোকেট মো. ঈসমাইলের বাসায় যান নবদম্পতিকে অভিনন্দন জানাতে।
কুমিল্লা নগরীর উজীর দীঘির পাড় এলাকার বাসিন্দা অ্যাডভোকেট খালেদা আক্তার মিতু বিয়ের কাজ সম্পন্ন করেন। তাঁর বাসায়ই বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়।
কুমিল্লার এই প্রবীণ সুপরিচিত আইনজীবীর বিয়ের খবর ছড়িয়ে পড়লে নগরীজুড়ে আলোচনা সৃষ্টি হয়। বিয়ের পিঁড়িতে বসে অ্যাডভোকেট ঈসমাইল হোসেন বলেন, শেষ বয়সে নিজের সেবার জন্য আমি বিবাহ করেছি। কিন্তু এবার এ বিয়েতে বেশ আনন্দ পাচ্ছি। সহকর্মীদের পরামর্শ নিয়ে আমি মিনারাকে বিবাহ করি। আমার বংশধররাও যাতে আমরা মতো দীর্ঘজীবী হয় এ জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছি। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
অ্যাডভোকেট খালেদা আক্তার মিতু বলেন, স্যার তাঁর নিজের প্রয়োজনেই বিয়ে করেছেন। বিয়েতে উনার পাঁচ ছেলে ও এক মেয়ে ও নাতি-নাতনিরা উপস্থিতছিলেন।

জানা গেছে, নতুন মাকে তাঁরা পা ছুঁয়ে সালাম করে বরণ করে নেন। এসময় তারা একে অপরকে মিষ্টিমুখ করান।
বিয়েতে ৫ লাখ টাকার কাবিন হয়। এর মধ্যে দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা উসুল দেন। কন্যার গয়নাসহ আনুসাঙ্গিক সবকিছুই দেওয়া হয়। সোনালি পাঁড়ের মধ্যে সোনালি আঁচলের দামী শাড়িও দেওয়া হয়। এ শাড়ি পরেই কনে স্বামীর বাড়ি নগরীর কাপ্তান বাজারে যান।
কনের নাম মিনু আরা। তাঁর বাড়ি কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলায়। কুমিল্লা নগরীর দেশওয়ালীপট্টি এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
প্রবীন এই আইনজীবীর বিয়ের খবরে তাঁর সহকর্মী ও অনুজরা গতকাল সন্ধ্যা থেকেই মিষ্টি নিয়ে বাসায় ভিড় জমান। আইনজীবীদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দও ফুল ও মিষ্টি নিয়ে অ্যাডভোকেট মো. ঈসমাইলের বাসায় যান নবদম্পতিকে অভিনন্দন জানাতে।