× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভিসি পদত্যাগের বিষয় সরকারের এখতিয়ার: শাবি শিক্ষক সমিতি

অনলাইন

শাবি প্রতিনিধি
(২ বছর আগে) জানুয়ারি ২৩, ২০২২, রবিবার, ৯:৫৫ অপরাহ্ন

ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের বিষয়টি সরকারের এখতিয়ার ভুক্ত এক্ষেত্রে অতি দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করেছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি।

রোববার ভিসি'র পদত্যাগের দাবিতে ক্যাম্পাসে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে দুপুর আড়াইটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে সাধারণ সভা করেন শিক্ষকবৃন্দ। দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ ঘন্টা মিটিং শেষে রাত ৮টায় চারটি বিষয় উল্লেখ করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেন তারা।

শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুলশি কুমার দাশ ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মুহিবুল আলম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ওপর বর্বরোচিত পুলিশি হামলার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করা হয়। অবিলম্বে সরকার কর্তৃক নিরপেক্ষ তদন্ত কমিটি গঠন করে দায়ীদের চিহ্নিত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। অনশনরত শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙানোর জন্য যা যা দরকার তা অনতিবিলম্বে করতে হবে এ ব্যাপারে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছি। ভিসির পদত্যাগের বিষয়টি সরকারের এখতিয়ার ভুক্ত এক্ষেত্রে অতি দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয় এবং শিক্ষার্থীদের প্রতি কোন রকম সহিংসতা সম্পৃক্ত না হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
পাঠকের মতামত
**মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
সস
২৪ জানুয়ারি ২০২২, সোমবার, ১২:২০

ভিসির শরীরের চামড়া গন্ডারের চেয়েও মোটা। এতো কিছু হওয়ার পরেও বিতর্কিত ভিসি পদত্যাগ করছেন না।

amir
২৪ জানুয়ারি ২০২২, সোমবার, ৯:৫৫

ভিসির পদত্যাগের বিষয়টি ভিসির পদত্যাগের বিষয়টি সরকারের এখতিয়ার ভুক্ত ভুক্ত------যত টা নাসরকারের এখতিয়ার তার চাইতে বেসি এখতিয়ার জিনি পদত্যাগ করবেন তার উপর, তিনি পদে না থাকতে চাইলে বা এমন কোন পরিস্থিতির উদ্ভব হলে যে ঐ পরিস্থিতি তার পদত্যাগে প্রশমিত হবে সেই অবস্থায় তিনি বিনা ক্লেশে পদত্যাগ করতে পারেন; পদে না থাকতে চাইলে এমনকি প্রেসিডেন্টও পদত্যাগ করতে পারেন ।এখানে হ-য-ব-র-ল বোঝানোর অবকাশ নেই!

আবুল কাসেম
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ১০:১৫

এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে! বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন শিক্ষক পরিষদ অর্বাচীনের মতো ভিসি ফরিদ উদ্দিনের পক্ষাবলম্বন করে মূর্খতার পরিচয় দিয়েছেন। আসলে জুলুমের রাজত্বটা মনে হচ্ছে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে ওঠেছে।শিক্ষার্থীর ওপর জুলুম। শ্রমিকের ওপর জুলুম। পথচারী ও যানবাহনে যাত্রী সাধারণের ওপর জুলুম। ঘরে বাইরে সর্বত্র চলছে জুলুমের রাজত্ব। তবে কি আমাদের বসবাস জুলুমের অভয়ারণ্যে? জুলুম সম্পর্কে কুরআনে অনেক আয়াত আছে। জুলুম আল্লাহ তায়ালা হারাম করে দিয়েছেন। আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা বলেন, ‘আর অবশ্যই আমি বহু জাতিকে হালাক তথা ধ্বংস করে দিয়েছি তাদের জুলুমের কারণে। আর তাদের কাছে তাদের রাসূলরা সুস্পষ্ট প্রমাণাদিসহ এসেছিল, কিন্তু তারা ঈমান গ্রহণ করেনি। আর এভাবে আমি অপরাধী জাতিকে শাস্তি দিয়ে থাকি।’ সূরা ইউনুস, আয়াত-১৩। যারা জুলুম করে তাদেরকে জালেম বলা হয়। জালেমের শাস্তি অত্যন্ত কঠোর। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর যারা জুলুম করেছে তাদেরকে বলা হবে তোমরা স্থায়ী আজাব ভোগ করো। তোমরা যা অর্জন করতে তোমাদেরকে কেবল তারই জাজা তথা প্রতিদান দেয়া হচ্ছে।’ সূরা ইউনুস, আয়াত-৫২। মহান সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘আর কতই না উত্তম হতো যদি জালিমরা দুনিয়াবি কোনো শাস্তি দেখে উপলব্ধি করে নিত যে, সব ক্ষমতা শুধু আল্লাহ তায়ালার জন্য এবং নিশ্চয়ই আল্লাহর শাস্তি অত্যন্ত কঠোর।’ সূরা বাকারা, আয়াত-১৬৫। জালিমদের যখন শাস্তি দেয়া হবে বিন্দুমাত্রও কমানো হবে না। বরং তারা যে পরিমাণ জুলুম করেছে, তারই প্রতিদান দেয়া হবে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর জালিমরা যখন আজাব প্রত্যক্ষ করবে, তখন তাদের থেকে বিন্দুমাত্র আজাব হ্রাস বা কমানো হবে না এবং তাদেরকে অবকাশও দেয়া হবে না।’ সূরা নাহল, আয়াত-৮৫। যারা নিত্য জুলুম-অত্যাচার করে যাচ্ছে, তারা হয়তো ভাবছে, আল্লাহ তায়ালা তাদের ব্যাপারে গাফিল তথা অমনোযোগী। আল্লাহ তাদের জুলুম-অত্যাচার দেখছেন না। অথচ কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, ‘আর জালিমরা যা করছে, মহান আল্লাহকে তুমি সেই বিষয়ে মোটেও গাফিল মনে করো না। আল্লাহ তো তাদেরকে অবকাশ দিচ্ছেন, ওই পর্যন্ত যে, যেদিন চোখ পলকহীন তাকিয়ে থাকবে। তারা মাথা তুলে দাঁড়াতে থাকবে, তাদের দৃষ্টি নিজেদের দিকে ফিরবে না এবং তাদের অন্তর হবে শূন্য।’ সূরা ইবরাহিম, আয়াত-৪২-৪৩। বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সর্ববৃহৎ বিদ্যাপিঠ। দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এখানে অতি উচ্চ মানের নৈতিকতা শিক্ষার গ্রন্থ মহাগ্রন্থ আল কুরআন পড়ার শেখার সর্বজনীন ব্যবস্থা নেই। নৈতিকতার শিক্ষা সকলের জন্য বাধ্যতামূলক করা হলে কর্মজীবনে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িয়ে পড়া সহজেই সম্ভব হতোনা। ভিসি মহোদয়গণ সম্মানীয় পূজনীয়। তাঁরা এতোটাই অমানবিক, অসহিষ্ণু ও নিষ্ঠুর আচরণ কিভাবে করতে পারেন তা সত্যিই বিষ্ময়কর। যতো দ্রুত শাবিপ্রবির উপাচার্য মহোদয় করবেন পদত্যাগ ততোই তাঁর জন্য সম্মানজনক। পানি অনেক ঘোলাটে হয়েছে। আরও ঘোলা করলে দেশময় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়বে। বুঝতে হবে যাঁকে শিক্ষার্থীরা চায়না, যাঁর কাছে তারা পড়াশোনা করতে অনীহ তাঁকে শিক্ষার্থীদের ওপর চাপিয়ে দেয়া সম্মানের বরখেলাপ।

wow
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ১০:০২

কার প্রয়োজন ভিসির? ছাত্র-ছাত্রীদের নাকি সরকারের? সরকারের কি প্রয়োজন এই রকম নির্লজ্জ ভিসির, যেখানে ছাত্র-ছাত্রীরা আমরণ অনশন করছে?

অন্যান্য খবর