বাংলারজমিন
হবিগঞ্জ হাসপাতালে নবজাতক চুরি, ৫ ঘণ্টা পর উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার, হবিগঞ্জ থেকে
২০২২-০১-২৬
হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরির ৫ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সকালে নবজাতকের বিশেষ সেবা ইউনিট থেকে এ চুরির ঘটনা ঘটে। অবশেষে গাইনি ওয়ার্ডের কেবিনে ভর্তি থাকা মেয়ে জন্ম দেয়া এক মায়ের কোল থেকে ৫ ঘণ্টা পর চুরি যাওয়া নবজাতকটিকে উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের একাধিক টিম তদন্ত শুরু করেছে।
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যায় প্রসব বেদনা নিয়ে সদর আধুনিক হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে ভর্তি হন শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার মড়রা গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী ফেরদাউস আক্তার। ফেরদাউস আক্তার গতকাল সকাল সাড়ে ৬টায় পুত্রসন্তান প্রসব করেন। তার দেড়ঘণ্টা পূর্বে ভোর ৫টায় মেয়ে সন্তান প্রসব করেন আজমিরীগঞ্জ উপজেলার শিবপাশা গ্রামের মাসুম মিয়ার স্ত্রী আকলিমা বেগম। দু’টি শিশুই সকালে নবজাতকদের জন্য বিশেষ সেবা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে কান্নাকাটি করার এক পর্যায়ে মেয়ে শিশুর বাবা মাসুম মিয়া ছেলে শিশুটি নিজের বলে পরিচয় দিয়ে নিয়ে যান। নেয়ার সময় ছেলে শিশুর মা এবং বাবার নামও তিনি বলেন। পরে ছেলে শিশুটির প্রকৃত স্বজনরা তাকে সিটে গিয়ে না পেলে হুলুস্থুল শুরু হয়। পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একসঙ্গে তদন্ত শুরু করে। শেষ পর্যন্ত নবজাতকদের বিশেষ সেবা ইউনিটে ভর্তি মেয়ে শিশুটির অভিভাবককে খোঁজে পাওয়া না গেলে রহস্য বেরোতে থাকে। মেয়ে শিশুটির সূত্র ধরেই বেলা ২টায় মেয়ে শিশুর মা আকলিমা বেগমের কুল থেকে ছেলে শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বিকাল ৪টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছিল। তবে কাউকে আটক করা না হলেও দু’পক্ষের কাউকেই হাসপাতাল ছাড়তে দেয়া হয়নি। এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুক আলী জানান, নবজাতকটিকে চুরি করে নিয়ে গেছে নাকি ভুলক্রমে নিয়ে গেছে এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে। অতি দ্রুত এ রহস্য উদঘাটিত হবে।
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, সোমবার সন্ধ্যায় প্রসব বেদনা নিয়ে সদর আধুনিক হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে ভর্তি হন শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার মড়রা গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের স্ত্রী ফেরদাউস আক্তার। ফেরদাউস আক্তার গতকাল সকাল সাড়ে ৬টায় পুত্রসন্তান প্রসব করেন। তার দেড়ঘণ্টা পূর্বে ভোর ৫টায় মেয়ে সন্তান প্রসব করেন আজমিরীগঞ্জ উপজেলার শিবপাশা গ্রামের মাসুম মিয়ার স্ত্রী আকলিমা বেগম। দু’টি শিশুই সকালে নবজাতকদের জন্য বিশেষ সেবা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে কান্নাকাটি করার এক পর্যায়ে মেয়ে শিশুর বাবা মাসুম মিয়া ছেলে শিশুটি নিজের বলে পরিচয় দিয়ে নিয়ে যান। নেয়ার সময় ছেলে শিশুর মা এবং বাবার নামও তিনি বলেন। পরে ছেলে শিশুটির প্রকৃত স্বজনরা তাকে সিটে গিয়ে না পেলে হুলুস্থুল শুরু হয়। পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ একসঙ্গে তদন্ত শুরু করে। শেষ পর্যন্ত নবজাতকদের বিশেষ সেবা ইউনিটে ভর্তি মেয়ে শিশুটির অভিভাবককে খোঁজে পাওয়া না গেলে রহস্য বেরোতে থাকে। মেয়ে শিশুটির সূত্র ধরেই বেলা ২টায় মেয়ে শিশুর মা আকলিমা বেগমের কুল থেকে ছেলে শিশুটিকে উদ্ধার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বিকাল ৪টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছিল। তবে কাউকে আটক করা না হলেও দু’পক্ষের কাউকেই হাসপাতাল ছাড়তে দেয়া হয়নি। এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুক আলী জানান, নবজাতকটিকে চুরি করে নিয়ে গেছে নাকি ভুলক্রমে নিয়ে গেছে এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে। অতি দ্রুত এ রহস্য উদঘাটিত হবে।