অনলাইন
নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার
(১ সপ্তাহ আগে) ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ২:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:০৭ পূর্বাহ্ন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ ও ইসির সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে নাগরিক সমাজ। বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সামনে তারা এ বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।
এ সময় বিগত ১৭ বছর ধরে ভোটাধিকার বঞ্চিত নাগরিক সমাজ ইসি সংস্কার ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পাঁচ দফা দাবি জানান। সেগুলো হলো-
আউয়াল কমিশনের পদত্যাগ, ২০১৮ সালের কেএম নূরুল হুদা কমিশনের বিচার, ২০১৪ সালের কাজী রকিব কমিশনের বিচার, বিগত সরকারের ‘দালাল’ কর্মকর্তাদের অপসারণ এবং দক্ষ, যোগ্য ও সৎ কর্মকর্তাদের পদায়ন।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আগেও নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ চেয়ে কয়েকবার ঝটিকা বিক্ষোভ হয়েছে। মূলত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে নির্বাচন ভবনের সামনে আগে কোনো গোষ্ঠী অবস্থান নিতে পারেনি।
সরকারের পতনের পর নির্বাচন কমিশনের ভেতরেও চলছে অস্থিরতা। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দপ্তরে রদবদল চলছে।
I am surprised that this ill-fated election commission is still in business. Why? This illegal commission is the most corrupt organization in the history of Bangladesh and is solely responsible for the recent corrupt election. How they are still in business!!
রকিব কমিশন ও নূরুল হুদা কমিশন এর কার্যক্রম নিয়ে তদন্ত করার জন্য দাবী জানাচ্ছি।
জনগণের সাথে প্রতারণা করার জন্য এদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হোক,হাসিনা সরকারের সকল নির্বাচন কমিশনের বিচার করতে হবে।
বিগত তিন নির্বাচন কমিশনার—রকিব, নূরুল হুদা ও আউয়াল—কে একসঙ্গে গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবি জানাই। যতদিন পর্যন্ত তাদের গ্রেফতার, বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত না হয়, ততদিন নাগরিক সমাজের প্রতিবাদ অব্যাহত থাকবে।
হাসিনা সরকারের সকল নির্বাচন কমিশনের বিচার করতে হবে।
জনগণের সাথে প্রতারণা করার জন্য এদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হোক।
কেন তারা এত দিন ও চেয়ারে বসে ছিল , কারো কি কোন দ্বায় নেই এদের সরানোর ।
উনারা যদি মানসিক রোগী না হতেন, তাহলে 6 আগস্টেই মুক্তি নিতেন।
ইহা এক প্রকার লজ্জাহীন প্রানী। নয়তো অতীত কর্ম বিবেচনায় নিয়ে ইস্তফা দিয়ে অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাইতো।
জনগণের সাথে প্রতারণা করার জন্য এদেরকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হোক
অনতিবিলম্ব এ এসব নির্বাচন কমিশনের সকল কর্মকর্তাদের পদত্যাগ করতে হবে।
হাবিব আউয়াল আজিজ কমিশনের মতো গোঁ ধরেছে,সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বলে পদত্যাগ করবেনা। এই চাটুকার কমিশনের জানা উচিত ছাত্র জনতা ক্ষেপেগেলে চুরের মতো পালতে হবে।
ওদের তিনটাকে একসঙ্গে গ্রেফতার একসঙ্গে বিচার একসঙ্গে ফাঁসি দিতে হবে এবং যতদিন পর্যন্ত তাদের গ্রেফতার বিচার ফাঁসি না হবে ততদিন পর্যন্ত নাগরিক সমাজকে নির্বাচন কমিশনের সামনে প্রোগ্রাম অব্যাহত রাখতে হবে
পরবর্তি নির্বাচনের আগেই এই কমিশনের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা । তাহলে সর্বত্র পদত্যাগের জন্য গতবাধা বিক্ষোভ এর দরকার কি ?
পদত্যাগের সাথে সাথে আগর দুই প্রধান নির্বাচন কমিশানারসহ তিন জনকে আগনাঘরে রাখা হোক , ৩ মাস পরপর আয়নাঘর থেকে মুক্ত ব্যাক্তিরা তাদের সাথে দেখা করে আসবে।