অনলাইন
দিল্লিতে দেখা গেছে পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা মনিরুল ইসলামকে
স্টাফ রিপোর্টার
(৭ মাস আগে) ৭ অক্টোবর ২০২৪, সোমবার, ১০:২৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:৩০ অপরাহ্ন

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অবস্থান করছেন পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (এসবি) মনিরুল ইসলাম। তবে কখন এবং কীভাবে ভারতে গিয়েছেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।
এদিকে পুলিশের সাবেক কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন উল্লেখ করে রোববার দিবাগত রাতে প্রবাসী বাংলাদেশি অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের ফেসবুকে এক পোস্ট দেন।
ওই পোস্টে তিনি বলেন, ‘পলাতক এসবি প্রধান (সাবেক) মনিরুল ইসলামের অবস্থান নিশ্চিত করেছে অত্যন্ত বিশ্বস্ত সূত্র। ভারতের রাজধানী দিল্লির কণট প্লেস (Connaught Place)-এর একটি গ্রোসারি স্টোরে আজ বিকেলে মনিরুল ইসলামকে কিছু নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য কেনার সময় ক্যামেরাবন্দি করেন তিনি। আরো জানা যায়, ওই এলাকায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পলাতক বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা বসবাস করছেন। বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারত সরকারের উচিত হবে অনতিবিলম্বে এদের খুঁজে বের করে বাংলাদেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা। এ বিষয়ে India in Bangladesh (High Commission of India, Dhaka)-এর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনের নামে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ২৫ কোটি টাকা আনার অভিযোগ ওঠার পর ফোনে এ কর্মকর্তার গত ১৮ সেপ্টেম্বর সাক্ষাৎকার নেয় ঢাকা পোস্ট।
ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি পালিয়ে যাইনি। পালাবও না। আমি দেশেই ছিলাম, দেশেই আছি। ভবিষ্যতে দেশেই থাকব। তবে নিরাপত্তার স্বার্থে সরকারি বাসায় ফিরিনি।’
সাক্ষাৎকারে ‘পালাব না’ বলেও বর্তমানে ভারতে অবস্থান নিয়ে জানতে চাইলে হোয়াটসঅ্যাপে মনিরুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে জানান, আপনাকে তো সেদিন (১৮ সেপ্টেম্বর) ঠিকই বলেছি, মিথ্যা তো বলি নাই। আপনাকে যেদিন সাক্ষাৎকার দিয়েছিলাম, তখন সেটাই সত্য ছিল। ঢাকাতেই ছিলাম, আত্মগোপনে ছিলাম।
পাঠকের মতামত
কথায় কথায় বলতেন স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি। এখন দেখছি এরা কার শক্তি ছিল। ঘরের খুনি, লম্পট, চোর, দূর্নীতি বাজ নিজের ঘরে ফিরে গেছে।
দিল্লি আসলেই কারো কারো জন্য মামার বাড়ি ! এদিকে স্বর্ণা দাস (৭ম শ্রেণিতে পড়ুয়া) মামার বাড়ি যেতে চেয়েছিল সীমান্ত পার হয়ে কিন্তু তাকে BSF কাছে থেকে গুলি করে হত্যা করে ! তাহলে দিল্লি কাদের জন্য মামার বাড়ি ? এ পৃথিবী কি সভ্য হতে পেরেছে !
দেশপ্রেমিক হলে পালাতো না । মীরজাফর তাই পালাতে হল। ভারতে পালানোর চেয়ে বিষ খেয়ে দেশের মাটিতে মৃত্যু বরণ উৎকৃষ্ট ছিল । ভারতের রাজনৈতিক নেতাদের তো দেশ ছেড়ে পালাতে হয় না।
"ওরা " তো হৃদয়ে ওই দেশের ই নাগরিক ছিলো, কর্মস্থল ছিলো আমার মাতৃভূমি। হায় আফসোস!
আগামী দিনগুলোতে অপরাধীদের স্বর্গ রাজ্য হবে ভারত!
দূর্ণীতিবাজ,লুটেরা, সবাই এখন ভারতের আশ্রয়ে........
দেশপ্রেমিক হলে পালাতো না । মীরজাফর তাই পালাতে হল। ভারতে পালানোর চেয়ে বিষ খেয়ে দেশের মাটিতে মৃত্যু বরণ উৎকৃষ্ট ছিল । ভারতের রাজনৈতিক নেতাদের তো দেশ ছেড়ে পালাতে হয় না।
বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে ভারত সরকারের উচিত হবে অনতিবিলম্বে এদের (অপরাধী ) খুঁজে বের করে বাংলাদেশের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা।তারা ভারতে সমস্যা তৈরি করবে, তারা (অপরাধী )কোনো কাগজপত্র ও ভিসা ছাড়াই অবস্থান করছে.
দেশপ্রেমিক হলে পালাতো না । মীরজাফর তাই পালাতে হল। ভারতে পালানোর চেয়ে বিষ খেয়ে দেশের মাটিতে মৃত্যু বরণ উৎকৃষ্ট ছিল । ভারতের রাজনৈতিক নেতাদের তো দেশ ছেড়ে পালাতে হয় না।
মনিরুল ভাই আপনি আমার সাথে একটু যোগাযোগ করবেন আমার খুব ইচ্ছা আপনার সাথে একটু কথা বলব আপনাকে আমি অনেক পছন্দ করি
হে সত্যবাদী যুধিষ্ঠির, জনগণ যে আপনার অপকর্মের বিচার চায় এটা কিন্তু সত্য ......
চোর/বাটপার, দূর্ণীতিবাজ,লুটেরা,সৈরাচারের দোসররা সবাই এখন ভারতের আশ্রয়ে আছে। এদেরকে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনতে হবে।