অনলাইন
ভারত বলছে বাংলাদেশের ব্যাপারে বিশ্ব ব্যাংক উদ্বিগ্ন
মানবজমিন ডিজিটাল
(৭ মাস আগে) ২৭ অক্টোবর ২০২৪, রবিবার, ১২:৫৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ২:১৪ অপরাহ্ন

বাংলাদেশের বাজারে আগুন। বেহাল অর্থনৈতিক অবস্থা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের কাজ চাই। এখনই কমাতে হবে জিনিসের দাম। জরুরি অর্থনৈতিক সংস্কার। কিন্তু অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের সে দিকে নজর নেই বলে অভিযোগ ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের।
বিদেশ মন্ত্রক সূত্রের বক্তব্য, বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্ব ব্যাংকও উদ্বিগ্ন। শেখ হাসিনা সরকারের বিদায়ের পরে বিন্দুমাত্র কমেনি জনজীবনের দুর্ভোগ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির হাল করুণ। কিন্তু সে দেশের সরকার কখনও রাষ্ট্রপতিকে নিশানা করে, কখনও জাতীয় ভাষ্য ও ইতিহাসে বদল এনে মানুষের ‘দৃষ্টি ঘোরাতে’ তৎপর।
অন্তর্বর্তী সরকার সম্প্রতি জাতীয় ৮টি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এগুলির অন্যতম ১৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিবসে শিশু দিবস, ১৫ অগস্ট শেখ মুজিবের
মৃত্যুদিনে জাতীয় শোক দিবস, ৭ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিবস। সাউথ ব্লক মনে করছে, দিবস বাতিল করা বা না-করা সে দেশের সরকারের সিদ্ধান্ত। কিন্তু এ সবের থেকেও অনেক বড় সমস্যার মুখোমুখি বাংলাদেশ। সেগুলি মোকাবিলা আগে দরকার।
নয়াদিল্লি মনে করছে, পদে পদে উগ্র ভারত-বিরোধিতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে সরকার। আবার সেই সরকারই ভারত থেকে ডিম, পেঁয়াজ, কাঁচা লঙ্কার মতো নিত্যব্যবহার্য পণ্য এনে মূল্যবৃদ্ধি ঠেকাতে চাইছে। মানুষ চাইছেন নির্বাচন। কিন্তু নির্বাচনের কোনও পথনির্দেশিকা দিচ্ছেন না ইউনূস সরকার। পাশাপাশি ‘বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’-এর অক্টোবর সংখ্যায়, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে টালবাহানায় দেশকে অস্থিরতার দিকে ঠেলে দেওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে সেই রিপোর্টে। আকাশছোঁয়া জিনিসের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারি ব্যর্থতার পাশাপাশি শিল্পে নতুন বিনিয়োগ না হওয়ায় কর্মসংস্থানের অভাব ভাবিয়ে তুলছে অর্থনীতিবিদদের। খাদ্যে মূল্যবৃদ্ধি ঠেকিয়ে নতুন করে কর্মসংস্থান সৃষ্টিই অন্তর্বর্তী সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন। দ্রব্যমূল্য এখন মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে। ডিম থেকে কাঁচা লঙ্কা— ভারত থেকে আমদানি করেও সুফল মিলছে না। মুনাফাবাজ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে।
বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা অফিসের শীর্ষ পর্যায়ের অর্থনীতিবিদ ধ্রুব শর্মা জানিয়েছেন, চলতি বছরে খাদ্যের দাম ৪৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে, চলতি অর্থ বছরে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি কমে হচ্ছে ৪ শতাংশ।
বাংলাদেশ ও ভুটানে বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক-এর আশঙ্কা— মূল্যবৃদ্ধি, আর্থিক খাতের ভঙ্গুরতা ও খেলাপি ঋণের চাপ আগামী দিনগুলিতে আরও ভয়ঙ্কর হবে। তিনি স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, বাংলাদেশে খেলাপি ঋণ অনেক বেশি। বিশ্ব ব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী চলতি অর্থ বছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন কমছে। জিডিপি আগের অবস্থায় ফিরতে অনেকটাই সময় লাগবে।
বর্তমান সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য আর্থিক খাতে সংস্কারের পাশাপাশি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার তাগিদও দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। তাদের মতে, রফতানি বহুমুখীকরণ, বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং শিক্ষার মান বাড়াতে হবে অবিলম্বে। আর সে কারণেই চাই গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত সরকার।
সূত্র: আনন্দবাজার
পাঠকের মতামত
বাংলাদেশের মানুষ পরয়জনে তিন বেলার জায়গায় দু বেলা খেয়ে থাকবে তাও ফ্যাসিস্ট ডাইনি মুক্ত এবং ভারতিয়ো আধিপত্যবাদ মুক্ত থাকতে চায় ইটস লাউড এন্ড ক্লিয়ার !বাংলাদেশ ভালো আছে তোমাদের বাংলাদেশ নিয়ে নাকি কান্না করা লাগবে না।দশ্যু মুক্ত বাংলাদেশ ঘুরে দাডাবে।
দেশ আমাদের ভারতের মোদি সরকারের জ্বলে কেন? বিশ্ব ব্যাংকের কথা তো তারা বলবেন। ভারতীয় মন্ত্রীরা কি বিশ্ব ব্যাংকের কর্মচারি? এখন এটাই প্রমানিত যে ভারত ও মোদীর সরকার হাসিনার দূঃখে বাস্তবতা ভুলে যেনতেন ভাবে বাংলাদেশের পিছনে সতীনের মতো লেগে আছে। ধিক শত ধিক।
বাংলাদেশের জন্য মায়াকান্না করার দরকার নাই, নিজেদের চড়কায় তেল দেন। আমরা কিসে শান্তি পাই সেটা নিয়ে আপনাদের মাথা না ঘামালেও চলবে।
ভারত, বাংলাদেশের শত্রু,কারণ সব খানেই আমাদের ব্যাপারে নাক গলায়। ভারত বয়কট করুন সকলে।
দাদারা(দালাল) আর আগের মত দাদাগিরী করতে পারছেনা তো -তাই তাদের প্রচুর চুলকানী । আর এই চুলকানীর একমাত্র জমের ডাক্তার- নতুন প্রজন্মের স্বাধীন বাংলাদেশের রুপকার সন্মাননীয় ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস স্যার । প্রচুর জেলাস্ বুবু ও দাদাদের মনে .....
হাসিনা একটি নতুন আবিস্কৃত ভাইরাসের নাম এর উৎপত্তি বাংলাদেশে, ইতিমধ্যে এই ভাইরাসে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার ভারতীয় মিডিয়া ভারতের সাধারণ জনগণ ও বাংলাদেশের অধিকাংশ হিন্দুধর্মের অনুসারীরা এই হাসিনা ভাইরাসে সংক্রামিত হয়েছে,তাই সবাইকে এই ভাইরাস হতে সতর্ক থাকতে হবে যাতে জাতি কোনভাবে এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হতে না পারে।
Boycott Indian products and dalal n killer Hasina
Oil your own ...
ভারতকে বলছি নিজের চরকায় তেল দেন। বাংলাদেশ অনেক ভালো আছে। আমাদের জন্য আপনাদের এত চিন্তা করতে হবে না।
যাক, নিশ্চিন্ত হলাম।বাংলাদেশ সঠিক পথেই আছে।
দাদা দের অন্তর্জালা বেড়েছে। আপনাদের এই মনঃকষ্টে আমাদের সহানুভূতি রইলো।
আমরা ভালো আছি। বন্যা ও শেখ হাসিনার লুটপাটের কারণে পণ্যের দাম বেশি ছিল। এখন কমে সহনীয় পর্যায়ে। আরোও কমবে আশা করি। সরকার সঠিক পথে আছে। যা সমস্যা সব ভারতের ও আওয়ামী সৃষ্ট এবং গুজব প্রচারণায়। আমার মনে হয় ভারতের উচিৎ নিজের চরকায় তেল দেওয়া। বাংলাদেশ নিয়ে নাক না গলানো। আমরা ভালো আছি।
পরশ্রীকাতরতা একটা রোগ, ভারত এই রোগে আক্রান্ত। নিজের গোমূত্রের গন্ধের চেয়ে অন্যের গোদুগ্ধের গন্ধ তাদের কাছে বেশি তীব্র মনে হয়। নিজের চরকায় তেল দিন, নিজের ঘর সামলান। ভারত তার নিজের মুসলিমদের নির্বিচারে হত্যা করছে, আর গাত্রদাহ হচ্ছে আমরা যখন এদেশের হিন্দুদের মন্দির পাহারা দিচ্ছি। কারণ তারা অন্যের গোপনাঙ্গের গন্ধই বেশি পছন্দ করে। সাবধান হয়ে যান, নিজের গন্ধের সন্ধান করুন, সমাধান করুন। অন্যের পা*ছা*য় অঙ্গুল দেয়ার চেষ্টা করবেন না।
মতামত গুলো দেখে ভাল লাগল। ভারতের কত শতাংশ মানুষ আমাদেরকে স্বাধীন মনে করে ?
বাংলাদেশ সঠিক পথেই আছে।
এগুলো হচ্ছে ঈন্ডীয়ার কারণে। হাসিনাকে দিয়ে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার পাচার করিয়ে দেশকে পঙ্গু করে দিয়েছে।
ইন্ডিয়া কি নিজের চরকায় তেল দেয়া শেষ করেছে? তাদের উচিত মানুষের জন্য যথেষ্ট টয়লেট বানানো। খোলা আকাশে করে দুনিয়া নষ্ট করছে।
ব্যাঙের আবার সর্দি ভরতের ব্যাপারে পুরো বিশ্বের মানুষ উদ্বিগ্ন
ধ্রুব শর্মাকে ঢাকা অফিস থেকে বের করে দিতে হবে। অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার ঢাকা অফিসে কর্মরতদের ও একে একে বিদেয় করতে হবে।
Motivated news
নিজের চরকায় তৈল দিন দাদা.জাতির মাথা থেকে ১৭ বছরের জগদ্দল পাথর সরেছে জাতি এতেই খুশি.
বাংলাদেশের ব্যাপারে ইন্ডিয়ার যদি এত চুলকানি থাকে তাহলে আওয়ামী লীগের লোকজন যারা ইন্ডিয়ায় আছে তাদেরকে দিয়ে একটু চুলকিয়ে নেয় না কেন। আওয়ামী লীগের দালালি করতে করতে ভারতীয়রা মনে করে একমাত্র আওয়ামী লীগ নিয়ে বাংলাদেশ। আসলে তা না। ভারতীয়দের উচিত জনগণের সাথে সম্পর্ক রাখা, আওয়ামী লীগ নয়। কোন একটা দল নিয়ে কোন রাষ্ট্র হতে পারেনা।
নিজের দেশের চোরেরা তো চুরি করে অন্য দেশে পাঠায়, বিশেষ করে ইউরোপীয় দেশ গুলোতে!
বাংলাদেশর বর্তমান পরিস্থিতির দায় আওয়ামী সরকারের পাশাপাশি ভারত সরকারেরও, এটা বাংলাদেশের ৯৯% মানুষ অনুভব করে।
আমরা ভালো আছি। বন্যা ও শেখ হাসিনার লুটপাটের কারণে পণ্যের দাম বেশি ছিল। এখন কমে সহনীয় পর্যায়ে। আরোও কমবে আশা করি। সরকার সঠিক পথে আছে। যা সমস্যা সব ভারতের ও আওয়ামী সৃষ্ট এবং গুজব প্রচারণায়। আমার মনে হয় ভারতের উচিৎ নিজের চরকায় তেল দেওয়া। বাংলাদেশ নিয়ে নাক না গলানো। আমরা ভালো আছি।
বাংলাদেশের ভাল দেখলেই ভারতের চুলকানি উঠবেই।
যে ভারত বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও জনমতের তোয়াক্কা না করে শৌর তনতের সহচর হিসেবে ২০১৪ সাল থেকে অদ্যবদি সহায়তা করে আসছে তাদের নিকট হইতে এত সব কথা সোভা পায়না।
বাংলাদেশ কি ভারতের প্রদেশ ? শেখ হাসিনা যখন ক্ষমতায় ছিল তখন ভারত বাংলাদেশকে তাদের প্রদেশের মত আচরণ করতো। এখন আর সেই দিন নাই।
সুবিধা না পেলে অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো বিশৃঙ্খলা তৈরি করা উল্টাপাল্টা কথা বলা ইন্ডিয়ার অভ্যাস। মনে হচ্ছে দেশটা সঠিক পথেই এগোচ্ছে তাই ওনারা ভয় পাচ্ছেন
আমরা আগের থেকে অনেক ভাল আছি। দীর্ঘ দিনের পুনজিভুত সমস্যা দূর হতে একটু সময় লাগবে।
ভারতের অনেক দালাল বিশ্বব্যংকে চাকরী করে। এরা মাঝে মাঝে চুলকানি উঠাবেই।
বাংলাদেশে আজ এই অবস্থার জন্য শুধুমাত্র আওয়ামী লীগসহ জাতীয় পার্টি ও বামপন্থী দলগুলোকে দায়ী করলে হবে না। এদেরকে এই অবস্থায় নিয়ে আসার জন্য ভারতই সবচেয়ে দায়ী। এটা পরীক্ষিত ও প্রমাণিত সত্য।
Who are you thinking about in Bangladesh?
সুবিধা না পেলে অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো বিশৃঙ্খলা তৈরি করা উল্টাপাল্টা কথা বলা ইন্ডিয়ার অভ্যাস। মনে হচ্ছে দেশটা সঠিক পথেই এগোচ্ছে তাই ওনারা ভয় পাচ্ছেন।
এই ধ্রুব শর্মটি কে বটেন? কোন দেশি?
ভারতীয় দালালের চেয়ে নিজের দেশে চোর অনেক ভালো। অন্তত দেশের টাকা দেশে রয়ে যাবে ভারতে পাচার হবে না
ভারতের এই অতি আওয়ামীলীগ প্রীতি ভারত বিরোধিতা দিন দিন বাড়াচ্ছে।
দাদারা বেজার মানে বুঝতে হবে আমাদের দেশ সঠিক পথে আছে।
ভারতের ব্যাবসা বাংলাদেশের সাথ অর্ধেক কমে গেছে তাই একটু ঝালাই করার জন্য অপপ্রচার চালানো।
বাংলাদেশের ব্যাপারে ভারতকে বোধহয় চুলকায়
দাদাদের সমালোচনা আমাদের সাফল্যের চূড়ায় উঠতে সাহায্য করবে। ধন্যবাদ হে সমালোচক প্রতিবেশী।
our country is running under Dr. Yunus is very well. we are facing some problems which is creating by Awami league leaders who wants to unstabble this country. but we never ever elected such kind of bad government once again.
বিগত আমলে আমরা যেন সুখের স্বর্গে বাস করতাম
এত দিন ঘুমিয়েছিল এখন ঘুম ভাঙছে
দুনিয়াতে সব চেয়ে বেশি (২২ কোটি) অভুক্ত মানুষ বাস করে ভারতে।
যেহেতু ভারত বলেছে, তাহলে বাংলাদেশ সঠিক পথেই আছে
পনেরবছর কোথায় ছিলেন।
মায়ের চেয়ে মাসীর দরদ বেশি !!!
যাইহোক তাহলে আমাদের দেশ টা ভালো দিকে যাচ্ছে কারণ দাদারা সমালোচনা করছে
ভারতের এই অতি আওয়ামীলীগ প্রীতি ভারত বিরোধিতা দিন দিন বাড়াচ্ছে।
Our main enemy is India, boycott India
ইন্ডিয়ার প্ররোচনায় ও সহযোগীতায় লীগ ১৮ লক্ষ কোটি টাকা দেশ থেকে চুরি করে বিদেশে নিয়ে গেছে তাই দেশে এত সংকট।
ইন্ডিয়ার ৬০% মানুষ খোলা যায়গায় হাগু করে এবিষয়ে বিশ্ব ব্যাংক কি মন্তব্য করে দাদা। বাংলাদেশ অনেক ভল আছে। নিজের চরকায় তেল দিন।
দাদাদের দাদাগিরি থাকছে না। তাই চিন্তিত।
দাদাবাবুদের বলতে চাই আগে নিজেদের মাথায় তেল আসে কিনা দেখুন। পরে অন্য জনকে দেখাতে আসুন। বাংলাদেশকে নিয়ে নাক না গলালে ও চলবে।
দাদারা শয়নে স্বপ্নে ইখতিয়ার উদ্দীন বখতিয়ার খিলজীকে দেখছেন।
ভারবের সার্বিক অবস্থা কি আমাদের চেয়ে ভালো ? মোটেও না !
দাদাদের একটু লজ্জা কম আছে।
পৃথিবীর সর্বাধিক ক্ষুধার্ত মানুষের দেশ যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি নিযয়ে দুশ্চিন্তা করে তখন না হেসে উপায় থাকেনা
এটা হাসিনা সরকার না দাদাদের দাদাগীরি চলবে না।
জাতিসংঘ এবং বিশ্বব্যাংকের রিপোর্টে দেখা যায় ৩০% ভারতীয় দারিদ্র্য সীমারেখার নিচে বসবাস করে। নিজের চরকায় তেল না দিয়ে বাংলাদেশের জন্য মাসী এ-তো উদ্বিগ্ন কেন? বাংলাদেশের মানুষ শত্রুমিত্র চিনতে শিখেছে।
যখন দাদারা আমাদের দেশ নিয়ে সমালোচনা করবে,তখন আমাদের বুঝে নিতে হবে আমাদের দেশ সঠিক পথে এগুচ্ছে।
নিজের চরকায় তেল দাও।
ভারত সমালোচনা করলে, বুঝতে হবে আমরা ঠিক পথেই আছি। দেশ যখন ফোকলা বানিয়ে দিয়েছে, তখন তাদের কোন মতামত পাওয়া যায় নাই। এখন তাদের কত কথা। ইউনুস সরকার তো দেশকে এখনও টিকিয়ে রেখেছে, অন্য কোন সরকার হলে ১ মাসও টিকতে পারতো না।
বিশ্বব্যাংক যেখানে নিজে বলেছে , বাংলাদেশের কি লাগবে, সেখানে তারা উল্টোটা বলছে। ভারত থেকে সব না কিনে চীন থেকে আমদানী করতে হবে।
বাংলাদেশে আজ এই অবস্থার জন্য শুধুমাত্র আওয়ামী লীগসহ জাতীয় পার্টি ও বামপন্থী দলগুলোকে দায়ী করলে হবে না। এদেরকে এই অবস্থায় নিয়ে আসার জন্য ভারতই সবচেয়ে দায়ী। এটা পরীক্ষিত ও প্রমাণিত সত্য।
যেহেতু ভারত সমালোচনা করছে ,তাহলে বাংলাদেশ ঠিক পথে ই আছে ।
নিজের দেশ নিয়ে চিন্তা কর এখানে আর দাদাগিরি চলবে না
হায় হায় কি বন্ধুরে, ধাক্কা মেরে কোওয়ায় ফেলে আবার মায়া কান্না করে।
যেহেতু ভারত অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনার করছে, সুতরাং বুঝতে হবে সরকার সঠিক পথেই আছে.....মওলানার ভাসানীর মতাদর্শ।
বাংলাদেশ নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন, তার অর্থ বাংলাদেশ সঠিক ভাবেই চলছে।
দাদারা আমাদের নিয়ে খুব চিন্তিত! স্বৈরাচারী হাসিনার লুটপাটের দোষ বর্তমান সরকারের উপর চাপাতে চাইছে। দাদারা বাংলাদেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন হলে আমরা বুঝতে পারি দেশ সঠিক দিকে যাচ্ছে।
ভারত বাংলাদেশের ব্যাপারে নাক না গলাইলেই আমাদের জন্য ভাল।
দাদারা কান্নাকাটি করছে, এর মানে দেশ সঠিক পথে এগুচ্ছে।
Mind your own business
ভারত আমাদের সমালোচনা করলে বুঝতে হবে আমরা সঠিক পথেই আছি।
দাদারা আমাদের জন্য এতো মায়া কান্না কেন??? গত এক যুগের বেশী আমাদের শোষন আর মুখ বন্ধ করার ব্যবস্থা করেও তাদের খায়েস মিটে নাই।
সরকারকে আনুরোধ করছি বাংলাদেশে ভারতীয় দূতাবাস ছাড়া অন্য কোন আন্তুজাতিক প্রতিষ্ঠানে কোন ভারতীয় লোক কে নিয়োগ বা অনুমোদন বাতিল করে ফেরত পাঠাতে ।
মায়ের চেয়ে মাসীর দরদ বেশী
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের মাথা বঘামানের কোনো দরকার নাই।
বাংলাদেশের এই পরিস্থিতির জন্য ভারত দায়ী
ইন্ডিয়াকে নিজের চরকায় তেল দেওয়া উচিত۔۔
আগে আটা -৬০/-,বর্তমানে -৪০/- আগে কাঁচা মরিচ-১২০০/- টাকা,বর্তমানে-২০০/-
ভারত আমাদের সমালোচনা করলে বুঝতে হবে আমরা সঠিক পথেই আছি।
বাংলাদেশ নিয়ে আপনাদের এত মাথাব্যথা কেন?
হাসিনা থাকতে আমরা সব ফ্রি পেতাম মনে হয়