অনলাইন
বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে না পারা ছিল আওয়ামী লীগের বড় রাজনৈতিক ভুল: হাছান মাহমুদ
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৯:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:৪৯ অপরাহ্ন
বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে না পারা আওয়ামী লীগের বড় রাজনৈতিক ভুল ছিল বলে মন্তব্য করেছেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, এটা আমার দলের অভিমত না। ব্যক্তি হাছান মাহমুদের অভিমত। বিএনপি অবশ্যই সব সময় নির্বাচন বর্জন ও প্রতিহত করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু যেহেতু আমরা দায়িত্বে ছিলাম আমাদের এ জায়গায় ব্যর্থতা ছিল যে বিএনপিকে আমরা একোমডেট করে নির্বাচনে আনতে ব্যর্থ হয়েছি। সেটি ২০১৪ ও ২০২৪ সালে নির্বাচনে আনতে না পারাটা আমাদের রাজনৈতিক ব্যর্থতা। রোববার লন্ডনভিত্তিক ‘চ্যানেল এস’ টেলিভিশনে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। হাছান মাহমুদ বলেন, যদিও বিএনপি সব সময় নির্বাচন বর্জন ও প্রতিহত করার পথে হেঁটেছে। তারপরও আমি মনে করি আমরা যেহেতু সরকারে ছিলাম তাদেরকে আনতে না পারা আমাদের ব্যর্থতা। যদিও-বা তারা সব সময় আমাদের এভাবে ব্যর্থ করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সেটি আমাদেরও ব্যর্থতা। এটি আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। এটা আমার দলীয় বক্তব্য নয়। দলীয় ফোরামে কি এ বিষয়টি পরামর্শ হিসেবে সামনে এনেছিলেন- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, দলীয় ফোরামে নানা সময় নানা কথা হয়েছে। সেখানে বিশদ আলোচনা হয়েছে এমন না। তবে বিএনপিকে নির্বাচনে আনার ব্যাপারে অবশ্যই আলোচনা হয়েছে। বিএনপিকে নির্বাচনে আনা, বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা, বিএনপির প্রয়োজন- সে নিয়ে বহু আলোচনা হয়েছে। এসময় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিএনপির সঙ্গে কাজ করতে তার দল আগ্রহী বলেও জানান হাছান মাহমুদ। বলেন, আমি বিএনপির সাথে অনেকক্ষেত্রে একমত। দেশের ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ প্রয়োজন হলে বিএনপির সঙ্গে একযোগে কাজ করার বিষয়ে আওয়ামী লীগ প্রস্তুত। বিএনপি যে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের কথা বলছে, একটি অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলছে, সেটির সাথে আমরা একমত এবং প্রয়োজনে বিএনপির সাথে একযোগে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য আমরা কাজ করব। তিনি বলেন, বিএনপির অনেক বক্তব্যের সঙ্গে আমরা একমত। আমরা এক-এগারোর সরকারের সময়ে একযোগেই কিন্তু গণতন্ত্রে ফিরিয়ে আনার জন্য, গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য আমরা আন্দোলন করেছিলাম এবং গণতন্ত্র ফিরে এসেছে। সাক্ষাৎকারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুলের রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের আপত্তির বিষয়েও কথা বলেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব যে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার আমরা কারা?’- এই যে প্রশ্ন তুলেছেন, আমি এটির সাথে একমত। এমনকি ছাত্রলীগকে কাগজে নিষিদ্ধ করার পর সেটির বিরুদ্ধেও তারা বক্তব্য দিয়েছেন। আমি তাদের এই বক্তব্যের সাথে একমত। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং মহাসচিবসহ তাদের শীর্ষ নেতারা যে বক্তব্য দিয়েছেন যে, অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করে জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা- এই বক্তব্যের সাথে আমি পুরোপুরি একমত। এছাড়াও প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ প্রশ্ন থেকে শুরু করে দেশে যাতে সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি না হয়, এ ব্যাপারে বিএনপির অবস্থানকেও সাধুবাদ জানাই। আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোনো সরকারই কিন্তু শেষ সরকার নয়, মনে রাখতে হবে; আমাদের ক্ষেত্রে আমরাও শেষ সরকার ছিলাম না। সেটা তো আপনারা মনে রাখেননি উপস্থাপকের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, অনেকে মনে করেনি। আমি সবসময় মনে রেখেছি। আমি নিজে সবসময় মনে রেখেছি। কিন্তু অনেকে মনে রাখেনি, যেটা সঠিক। কাজে এই সরকারই শেষ সরকার নয়। এটি সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। এ সময় সংসদের উচ্চ কক্ষ নিয়ে তারেক রহমানের প্রস্তাবেও সমর্থন জানান এ আওয়ামী লীগ নেতা। বলেন, বাংলাদেশে একটি উচ্চ কক্ষ দরকার। যেভাবে ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশে আছে। তার মাধ্যমে বুদ্ধিজীবী ও নাগরিক সমাজকে রাষ্ট্রীয় কাজে যুক্ত করা যাবে। রাষ্ট্রের সংস্কার নিয়ে তিনি বলেন, রাষ্ট্র সংস্কারের আগে যেটি বেশি দরকার, সেটি হচ্ছে এবং রাষ্ট্র সংস্কারের মূল দায়িত্বটা হচ্ছে জনপ্রতিনিধিদের, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেব বলেছেন, আমি তার সাথে শতভাগ একমত। আমি মনে করি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমেই রাষ্ট্র সংস্কার হওয়া প্রয়োজন। এবং রাষ্ট্র সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, সেই প্রক্রিয়া তিন মাস, ছয় মাস, তিন বছরে শেষ হয়ে যায়, তা নয়।
উল্লেখ্য, সরকার পতনের পর থেকে লাপাত্তা সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। বিমান বন্দরে আটক হয়েছেন এমন খবরও চাউর হয়েছিল। পরে অবশ্য তার অবস্থান আর জানা যায়নি। ধারণা করা হচ্ছে তিনি বিদেশে কোথাও অবস্থান করছেন।
ট্যারা ট্যারা কথা বলা মনে হয় ভুলে গেছে।। এখন দেখছি BNP-তে যোগ দিবো
মিথ্যাবাদী .
গনতন্ত্র ক্ষমতায় থাকতে কোথায় ছিল। সেই সময় লম্পটী কথা বার্তা বললেন দেশের মানুষ ভুলেনাই।
ভূতের মূখে রাম নাম। পলাতক সরকারের পলাতক মন্ত্রী, তোরা যা করেছিস বাংলাদেশের মানুষ সহজে তা ভুলবে নারে ভুলবে না।
ভন্ড হাসাও মাহমুদ আর কত হাসাবে মানুষকে।খুনি হাসিনার মন্ত্রীদের মধ্যে এক ক্লাউন
গনমাধ্যম ও সংবাদ কর্মীদের বলছি।। এই পলাতক আসামীর সাক্ষাৎকার, আপনারা কিভাবে প্রাচার করেন??? আপনারা পারলে তাকে ধরে আনার ব্যাবস্হা করেন।। তার পাচার করা সম্পদ দেশে ফিরিয়ে আনেন।। তাকে দেশে এনে বিচারের মুখমুখি করে ফাসি কার্যকর করেন।। বিদেশে বসে পান্না পান্না কথা গনতন্ত্রের জন্য বিএনপির সাথে কাজ করবে।। শিয়ালের মুরগি চুরির ধান্দা।। দান্ধাবাজ চোর আপনি দেশে আসেন।। এই দেশের মানুষ আপানাকে খুজেতেছে।।
এই ভন্ডদের দ্রুত দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
শুধু একটা উপাদি তার জন্য ইবলিশের আখেরি সন্তান।
বিএনপি যে পথে হাটতে চাচ্ছে, সেটা ধ্বংসের পথ। জনপ্রিয়তা হারাবে বিএনপি। বিএনপির হুশে ফেরা উচিৎ।
He is a compulsive liar, just like his ex boss. He is a repulsive character.
জ্ঞান পাপী বললেও ভুল হবে; আপনি তার চেয়েও খারাপ।
স্বৈরাচার খুনী হাসিনা’র আওয়ামী লীগ এখন বিএনপির গাড়ে চেপে বসতে চায়,বিএনপির উচিত হাসাও মাহমুদের বক্তব্যর কঠিন জবাব দেয়া।
আপনাকে দেখলেই রাগ হতো, আর কথা শুনলে বমি আসতো।
Hasan tor lojja nai? KON MUKHE KOTHA BOLO?
আপনি দেশে আসেন, আপনাকে দেশের খুব দরকার। আগে ক্লাইমেট ফান্ডের লুটপাট করার জন্য বিচার পরে গনতন্ত্র ।
লোকটা যে কতটা ঘৃণিত কমেন্টগুলোই তার প্রমাণ!! যে ব্যক্তি বি এন পি নাম শুনলেই বিদ্রুপের হাসি হাসতেন সে এখন এখন দৌড়ানি খেয়ে একমত ও প্রকাশ করে!! শেখ হাসিনার পরে সবচেয়ে ঘৃণিত তিন ব্যক্তির মধ্যে একজন সে!! এদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হোক।
জনাব মাহমুদ, আপনাকে গালি দেওয়ার কারণে মা.জ. আমার আগের মন্তব্য ছাপায় নাই - মানুষের প্রতিক্রিয়া তো দেখছি আপনার সংবাদের চেয়ে বেশী - দেখছেন তো কী কীর্তি করে গেছেন, আমার মনে হয় আপনার তুলনায় আপনার নেত্রীর অপরাধ শিশুসুলভ চপলতা মাত্র..............
হাছান মাহমুদ হচ্ছেন একজন শিক্ষিত শয়তান। সে বিভিন্ন গণমাধ্যমের মালিককে ফোন দিয়ে বলতো, ‘একে সরায়ে দেন। তাকে সরায়ে দেন’। আমি নিজের কানে শুনেছি।
এর নাম হচ্ছে হাসাও মাহমুদ এর কাজ হচ্ছে মানুষ কে হাসানো। খুনি হানিনার পাচাটা কুত্তা এইটা দেষে এনে আয়না ঘরে রাখা উচিৎ
JOGHONNO EKJON MANUS SOBTHEKE BESI GHIRNA KORI HASAN MAHMUD KE
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি-৩৬ জুলাই ২০২৪: ওকে ধরিয়ে দিন কারণ গুলিস্তানে মলম বিক্রেতা নিয়োগ হচ্ছে!......
যদি এটা হাছান মাহমুদের বক্তব্য হয় তাহলে বিএনপির তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাখান করা উচিৎ
This person is so irritating! A complete liar, an empty vessel, and a perpetrator. But Hasina used to back him. He had a significant impact on building the anti-AL sentiment.
বিশ্ব বেয়াদবটা মনে হয় আদবের স্কুলে ভর্তি হইছে। স্কুলের বেতের বাড়ি খাইয়া আদব কায়দা শিখতেছে।
tumar dui gale juta peta karkar karon ? age bolecen bnp train miss korece noi ki? bnp vhol korece etc ekon mair khwar pore bolcen amrar vhole koreci bnp ke electioned na ene no ki?
এসব বস্তাপঁচা বকোয়াজ কথাবার্তা বাদ দিয়ে দেশে এসে চলমান মামলাগুলো ফেইস করুন।
Butpaar the great
“দেশের ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ প্রয়োজন হলে বিএনপির সঙ্গে একযোগে কাজ করার বিষয়ে আওয়ামী লীগ প্রস্তুত” আচ্ছা গণতন্ত্রকে কারা হত্যা করেছে সেটা বলতে কি লজ্জা পাচ্ছেন ? সেই ৭৪/৭৫ এ বাকশাল থেকে শুরু করে 2024 পর্যন্ত গণতন্ত্রের গলাটিপে ধরা ছাড়া আলীগের কোন ইতিহাস আছে ? এতো কিছূর সাথে একমত হলেন কিন্তু জুলাই হত্যাকান্ড নিয়ে কোন অনুশোচনা নেই কেন ? ইতিহাসে তোমরা খুনি হিসেবে চিহ্নিত থাকবা।
বাংলাদেশে ৫ ই আগষ্ট ২০২৪ইং এর পর থেকে সত্যিকারের গনতন্ত্র পাইছি এটা জাতি,ধর্ম, বর্ণ, দল মত নির্বিশেষ সকলকে অবশ্যই একযোগে শিকার করতে হবে।
You are a liar
পীর সাহেব আপনি কৈ? আপনি দেশে আসেন, আপনাকে দেশের খুব দরকার।
নির্লজ্জ মিথ্যাবাদী বেহায়া কোথাকার। সাহস থাকলে দেশে আয়, জনগণ ন্যায্য প্রাপ্য বুঝিয়ে দিবে।
পাশার দান ঘুরে যাওয়াতে এখন এদের ভোল ও পাল্টে গেছে। আবার দান ঘুরে যাওয়ার সুযোগ পেলে আবার এরা ঘুরে যাবে। এই হচ্ছে এদের নীতি।
দেশে ধানের মওসুম আসতেছে। জলদি দেশে আসেন। আপনার মতো কামলা ধান কাটতে খুবই দরকার। বাটপারি বহু করেছেন। এবার বয়ান বন্ধ করেন।
He is a great liar.
এই হাছান মাহমুদ-ই বিএনপি ও জামায়াতকে সব চেয়ে বেশি গালাগালি করেছে। বিশেষ করে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে। দেশ থেকে বিতারিত হয়ে এখন ন্যাকামী শুরু করছে।
মিষ্টি কথায় ভুলে গেলে চলবে না।
ড. হাছান মাহমুদ।.can you play your old record before 5th of August now you are playing another game with BNP
‘ড. হাছান মাহমুদ। জুলাইয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে মানুষ মারেন নাই, ১৬ বছর ধরে গুমের সংস্কৃতি কায়েম করেন নাই, ব্যাংক লুটপাট করেন নাই, বিচার-নির্বাহী-পুলিশ বাহিনী ধ্বংস করে দেন নাই, এমনকি সেনাবাহিনীর ভেতর জিয়াউল আহসানের মত নির্যাতনের টুল বানান নাই, সেটা হবে না। এত এত প্রমাণের যুগে অস্বীকার করাটা ব্র্যান্ড ইমেজ রক্ষা করার কোনো উপায় না।’ আওয়ামী লীগের বিগত ১৫ বছরে ১ লাখ ২৫ হাজার মামলায় সারা দেশের ৬০ লাখ মানুষকে আসামি করার কথা উল্লেখ করেন নাই,
গণতন্ত্র হন্তারকেরা গণতন্ত্র পূণ:উদ্ধারে কাজ করবে তাও একটি পরিবারতান্ত্রিক দলের সাথে! গণতন্ত্রের নাম ব্যবহার করে ভোট ডাকাতি, ভোটারদের হুমকি, কেন্দ্রে হট্টগোল, বিশৃঙ্খলা এসবের জন্য বাংলাদেশ ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগকে আরেকবার সুযোগ দিবে না।
লুটপাট এবং খুনের আসামি হওয়ার পরে মনে উদয় হলো হাছান মাহমুদ সাহেব যেই বি.এন.পি কে ভোটে আনতে না পারা আওয়ামী লীগের ভুল ছিলো। সুতরাং অনেক লম্বা ২ কথা তো ব'লে ছিলেন আওয়ামী লীগ দুনীতি বাজদের পছন্দ করে না। অতএব এখন তো জাতীর কাছে পরিস্কার হ'য়ে গেলো আওয়ামী লীগের মত দুনীতি বাজ দল মনে হয় বাঙালি জাতীর মধ্যে আর নাই। অন্তত কেবিনেটে ৩০০ মণএী এম.পি ছিলো এর মধ্যে একজন ও ভালো লোক ছিলো না। যার জন্য আজ আওয়ামী লীগের হয়ে রোড়ে দাঁড়িয়ে কথা বলার একজন মনএী এম পি পাওয়া যাইতে আছে না।
দেশে আসার দাওয়াত দিচ্ছি।
আন্দোলন করে, পক্ষে জনমত তৈরি করে আদায় করা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করায় ছিল জনগণের সাথে চরম প্রতারণা। তারই ফল স্বরূপ ফেরারী জীবন আজ উনাদেরকে ভোগ করতে হচ্ছে। বিএনপির শত শত মানুষকে গুম, গায়েবী মামলা দিয়ে জেলে পুরে, শান্তিপূর্ণ জনসভা ভন্ডুল করে বিএনপিকে নির্বাচন থেকে দূরে থাকতে বাধ্য করার আওয়ামীলীগের কৌশল উনি না জানার ভান করলেও জনগণ ঠিকই জানে।
অহংকার এর দর্পচূর্ণ হয়েছে তাহলে?
বিএনপিকে ২০১৪ ও ২০২৪ সালে নির্বাচনে আনতে চায়নি সেচ্ছাচারি হাসিনার লুটপাট লীগ।
হাসাও মাহমুদ!!! বুড়া শয়তান!!!
এখন সবকিছুতেই বিএনপির সাথে একমত!!! বিগত পনেরো বছর গলার স্বর কেমন ছিলো?
এ-ই লোকটিকে মোটেই বিশ্বাস করা যায়না।সবসময়ই সে বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন কিভাবে বোল পাল্টিয়ে ফেলেছে দেখুন। একেই বলে মোনাফেক। ধিক্কার জানাই সকলে। বিড়াল কম ঠেলায় গাছে উঠেনা।
বাটপার, ভোট চুরির ১ নম্বর কারিগর, গণতন্ত্র্র উদ্ধারের জন্য বিএনপি সঙ্গে কাজ করতে চাই, ওরে বাটপার গণতন্ত্র্র কে তোরাই হত্যা করেছিস।
হাছান মামমুদ বলেছেন: দেশের ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে’ প্রয়োজন হলে বিএনপির সঙ্গে একযোগে কাজ করার বিষয়ে আওয়ামী লীগের প্রস্তুত। বিএনপি যে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের কথা বলছে, একটি অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলছে, সেটির সাথে আমরা একমত এবং প্রয়োজনে বিএনপির সাথে একযোগে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য আমরা কাজ করব।............................................... এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে গণতন্ত্র কারা খেয়ে খেল, গণতন্ত্র কার থেকে পুনরুদ্ধারের, গণতন্ত্র কে কারা 18 বছর ফাসিতে ঝুলিয়ে রেখেছে, আজ কারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায় এমন প্রশ্ন সাংবাদিক ভা্প্শ্নই তাকেই প্রশ্ন করুক।
আওয়ামী সরকারের বিভিন্ন অন্যায় ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড ‘আপনি ভাব করবেন জুলাইয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে মানুষ মারেন নাই, ১৬ বছর ধরে গুমের সংস্কৃতি কায়েম করেন নাই, নিজের ক্যাশিয়ার দিয়ে ব্যাংক লুটপাট করেন নাই, বিচার-নির্বাহী-পুলিশ বাহিনী ধ্বংস করে দেন নাই, এমনকি সেনাবাহিনীর ভেতর জিয়াউল আহসানের মত নির্যাতনের টুল বানান নাই, সেটা হবে না। এত এত প্রমাণের যুগে অস্বীকার করাটা ব্র্যান্ড ইমেজ রক্ষা করার কোনো উপায় না।’ আওয়ামী লীগের বিগত ১৫ বছরে ১ লাখ ২৫ হাজার মামলায় সারা দেশের ৬০ লাখ মানুষকে আসামি করেন নাই,
কেউ কিছু মনে করবেন না।লাজশরম সল্পতার কারনে এই নির্লজ্জ ভন্ড লোক গুলো কতো কিছু যে বলবে....।
শালারপুত চোর বলি পাল্টাইতে চাই
VONDO!
ইনি একজন ভন্ড এবং মিথ্যাবাদী
ভন্ড এবং মিথ্যাবাদী।
এইসব খুনি স্বৈরাচারের দোসরের বক্তব্য প্রচার না করাই উত্তম।
বিএনপির সব কিছুতেই একমত! বোঝায় যাচ্ছে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার কোথায় খরচ হচ্ছে, কেনো বিএনপি এখন ইলেকশন এর জন্য পাগল হচ্ছে। এদের কারো দেশপ্রেম নাই, সবার শুধু লুটেপুটে খাওয়ার ধান্দা।
With installing আয়নাঘর this haaaaChina mahhhhaaamuuud is telling a big lie. ও কী নকল কইরা পরীক্ষায় পাস করছে???
So, he is saying that they were able to manage BNP for the 2018 election and that election was acceptable by everyone! What a scoundrel?!
আমি মনে করি এ দেশ নিয়ে আওয়ামীলীগের কথা বলার কোন অধিকার নেই।
ডাকাইতের ঘরের ডাকাইতে ইতা কিতা মাতে?
এই লোক ১৫ বছর ধরে বিএনপি এবং খালেদা জিয়াকে গালাগালি করেছে। সেই মানুষ এখন বিএনপির সাথে ঐক্য গড়তে চাচ্ছে :)
ভুতের মুখে রাম রাম।
একটা জেনুইন বাটপার। এখনও মিথ্যাচার করতেছে।
উনি একজন সাক্ষাত ইবলিস I নাটক কম করো পিও !
রাজনৈতিক শয়তানি এখনও চালাইতেছেন।
মামু তুমি দেশে আস.
এই বোঝাপড়া টা যদি ২০০৬ অথবা ২০১১ সালেও আওয়ামী লীগ বুঝতো তাহলে দেশ এতো পিছনে যেতনা আজ আপনারা বিএনপির সাথে একমত পোষণ করছেন কিন্তু ক্ষমতায় থাকতে বা ক্ষমতায় যাওয়ার আগে বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে ছিলেন যার বিনিময়ে বিগত ১৬ বছরে কয়েক তাজা প্রাণ ঝরেছে লক্ষ পরিবার নিঃশেষ হয়ে পথে বসেছে লাগাম ছাড়া দুর্নীতি হত্যা খুন গুম বিচারেরর নামে অবিচারের মাধ্যমে ফাঁসি কোনটা কর্ম আর কোনটা অপকর্ম সেটাই ভুলে গেছিলেন, হয়তো আপনি বোঝাতে চেয়েছেন একমাত্র শেখ হাসিনাকে থামানো যায়নি কিন্তু তার পাশে ঠিকই ছিলেন।
আহারে বি,এন,পির কত দরদী লোক। খালেদা জিয়া কে কত আদালতে আদালতে ঘুরাইলো, তারেক কে দেশ ছাড়া তো করলই আবার মহারানী বারবার বলেছিল তারেক কে দেশে এনে বলে বিচার করবে। এর পরে ও বি,এন,পি যদি এদের বন্ধু দের না চিনে তবে তাদের কপালে যে কি আছে তা সমই বলে দিবে।
বিএনপির মত দল আওয়ামী ফ্যাসিষ্ট দলের সঙ্গে এখন কে আগামী ৫০ বছরেও কাজ করতে প্রস্তুত না।আগে গণহত্যাকারী লুটেরা খুনী হাসিনার বিচার হবে এর পর কোনদিন যদি আওয়ামীলীগ শেখ পরিবার মুক্ত হয়ে জনগণের কাছে অতীত কর্মকাণ্ডের জন্য নিশর্ত ক্ষমা চায় তখন বিএনপি ও দেশের জনগণ চিন্তা করবে আওয়ামী নামক ফ্যাসিষ্ট কে রাজনীতি করার সুযোগ দেয়া যায় কিনা।
এই চোর একটা দেশের সম্পদ লুণ্ঠন কারী। খাচ্ছর একটা, এর জেলের ঘানি ২০ বছর টানা উচিৎ।
এখন চিপায় পড়ে একমত, আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বেশি শয়তান হাসান মাহমুদ, উবাদুল কাদের আর নানক
আহ কি দয়াল পলিটিশিয়ান! ক্ষমতায় থাকতে একদিনের জন্য বিএনপি'র নাম জপতে ভুলে নাই, ক্ষমতা থেকে পালাইয়া যাইও সে বিএনপিকে ভুলে নাই।
জনাব হাসান মাহমুদ সাহেবের বক্তব্য শুনে মন খুলে হাসলাম।এত্ত সহমত কেমনে হয়! গত ১৫ বছরে যদি সামান্যতম সহমত হতেন তাহলে আপনাদের এই বিপর্যয় হত না, দেশটারও এত বিপর্যয় হত না! আমাদের এতগুলো ছেলেদের জীবন দিতে হত না।ধিক্কার জানাই! আপনারা কোন রাজনীতিবিদই না, জনগণের সাথে চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রতারণা করেছেন...
আওয়ামী লীগের বিগত ১৫ বছরে বিএনপি ১ লাখ ২৫ হাজার মামলায় সারা দেশের ৬০ লাখ মানুষকে আসামি করার কথা মনে রাখতে হবে, ‘আপনি ভাব করবেন জুলাইয়ে ঝাঁকে ঝাঁকে মানুষ মারেন নাই, ১৬ বছর ধরে গুমের সংস্কৃতি কায়েম করেন নাই, নিজের ক্যাশিয়ার দিয়ে ব্যাংক লুটপাট করেন নাই, বিচার-নির্বাহী-পুলিশ বাহিনী ধ্বংস করে দেন নাই, এমনকি সেনাবাহিনীর ভেতর জিয়াউল আহসানের মত নির্যাতনের টুল বানান নাই, সেটা হবে না। এত এত প্রমাণের যুগে অস্বীকার করাটা ব্র্যান্ড ইমেজ রক্ষা করার কোনো উপায় না।
হাসান মাহমুদ এখন কি বলল না বলল তাতে কি আসে যায়! চোর আবার শোনায় ধর্মের কাহিনী! যদি বলতো "আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ব্যর্থ হয়েছি" তাহলেও মনে করা যেত, অন্তত জীবনে একবার সত্য কথা বলছে! সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপি কেন কোনও দলই নির্বাচন বর্জন করতো না !!
মাইরের ডরে বান্দর নাচে। এখন বিএনপির সবকিছুতেই একমত! আগে তো বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল ছাড়া কথাই বলত না।
এখন বিএনপির সব সিদ্ধান্তের সাথে একমত! মানুষ কি তার কুকর্মের কথা ভুলে গেছেন?
এই বেয়াদব বলে কি? আজ বলছে বি এন পি এর সাথে একসাথে কাজ করতে আওয়ামিলীগ প্রস্তুত। বাহ কি সুন্দর কথা! বিগত ১৬ টা বছর এই বেয়াদপ বিএনপি, খালেদা জিয়া, তারেক রহমান সহ সবাইকে নিয়ে সবচেয়ে নোংরা ও সবচেয়ে বেশী কথা বলে গেছে এই বেয়াদব হাসান মাহমুদ। সে নাকি আবার "ডক্টর"! ছি ছি। আসলে এই বেয়াদব সহ আওয়ামিলীগের লোকজনের লজ্জা বলতে কিছু নাই। এই বেয়াদব, শয়তান হাসান মাহমুদের স্থান যেনো এই বাংলার মাটিতে না হয়।
দেশটাকে চুষে খেয়ে নীতি কথা!!!পালাই না থেকে দেশে আসেন!!! সাহস থাকলে বিচারের মুখোমুখি হোন!!
নিজের কৃতকর্মের জন্য নিজেও অনুতপ্ত প্রকাশ করুন
এই ফ্যাসিষ্ট এখন ভালো সাজার ভান ধরছে
সালা একটা টাউট। ও ই দলটা কে ডুবাইছে। অরে পাইলে চামড়া ছিলা লবন দেয়া দরকার আবার সাধু সাজে
সাধু সাবধান ওদের মিষ্টি কথায় গলে যাওয়া উচিত হবে না।।
বি এন পি আজ 15 বছর ধরেই এই কথাগুলো বলে আসছেন কিন্ত আপনারা ক্ষমতার দাপটে এতটাই নিমজ্জিত ছিলেন যে বি এন পি কে রাজনৈতিক দলই মনে করতেন না। এখন কেন এত বি এন পির গুনগান। রওশন এরশাদের কাছে যান তিনিই আপনাদের কোনো ব্যবস্থা কবে দিবেন। দেশে আইসেন না তাহলে বাংলাদেশের জনগণ আপনাকে জুতা পেটা করবে ।
হাসান মাহমুদ সাহেব বুঝতে পারেন নাই,তাদের ভুল ছিল সাধারন মানুষের ভোটাধিকার হরন করে সৈরাচারি কায়দায় ক্ষমতা দখল করা।সাধারন মানুষের ভোট দেয়ার সুযোগ থাকলে বি এন পি অবশ্যই নিবাচনে অংশ গ্রহ্নন করত।
একজন পলাতক ফ্যাসিস্ট , দেশের অর্থ লুন্ঠনকারী , ছাত্র জনতা হত্যা করতে নির্দেশ দাতা , দেশদ্রোহীর সাক্ষাৎকার প্রচার করা কি সাংবাদিকতার পবিত্র দায়িত্বের মধ্যে পরে ?
ক্ষমতা হারিয়ে ডঃ হাসান মাহমুদ বুঝতে পারছেন অথচ আগে বুঝেনি। উনি আগাগোড়া একজন ভারতীয় দালাল এবং দূর্নীতিপরায়ন ব্যক্তি। ভবিষ্যতে এদেশের জনগন উনাদের গ্রহণ করবে বলে মনে হয় না।
হাসান মাহমুদ এর এ জাতীয় বক্তব্য শোনার জন্য দেশবাসী এখন প্রস্তুত নয়। তিনি এত নমনীয় হয়ে গেলেন কেন? চুরি করে পালিয়ে গেছেন, আবার নসিহত করছেন, আপনাদের আসলেই কোন লজ্জা শরম নাই।
এই ইবলিশ সম্পর্কে সাবধান থাকুন। ক্ষমতায় থাকাকালে বিএনপির সম্পর্কে যত ধরনের ব্যঙ্গক্তি মূলক বক্তব্য ছিল তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিল কাউয়া কাদের তারপরই ছিল বদমাইশ মাহমুদ।
নব্য শয়তা*ন is ফক্রুল
CHOR