× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মধুসূদন দে স্মৃতি ভাস্কর্যের কান ভেঙে দিলো দুর্বৃত্তরা

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) ডিসেম্বর ৩, ২০২০, বৃহস্পতিবার, ১:১৯ পূর্বাহ্ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনের সামনে স্থাপিত মধুসূদন দে স্মৃতি ভাস্কর্যের একটি কান ভেঙে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বুধবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। তবে ভেঙে ফেলা অংশটি রাতেই মেরামত করা হয়েছে। তবে কে বা কারা, কখন ভাস্কর্যে আঘাত করেছে তা জানা যায়নি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিমের একজন সদস্য ও মধুর ক্যানটিনের একজন কর্মচারী গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মধুদার ভাস্কর্যের অংশবিশেষ ভাঙার বিষয়টি নজরে আসার পর প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানীকে জানানো হয়। পরে প্রক্টরিয়াল টিমের কয়েকজন সদস্য এসে ভাস্কর্যে নতুন কান স্থাপন করেন। তবে প্রক্টরের ভাষ্য, মধুর ক্যানটিনের কর্মচারীরাই নতুন কান প্রতিস্থাপন করেছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, এ ঘটনার পর মধুর ক্যানটিনের কর্মচারীরাই ভাস্কর্যটির কান প্রতিস্থাপন করেছেন। তবে ভাস্কর্যে আঘাতটি খেয়ালের বশে হয়েছে, নাকি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে, তা এখনো জানা যায়নি।
কারা, কী উদ্দেশ্যে কাজটি করেছে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের তা খুঁজে বের করতে বলা হয়েছে।

মধুসূদন দে, যিনি ‘মধুদা’ নামেই বহুল পরিচিত। তিনি ছিলেন মধুর ক্যানটিনের প্রতিষ্ঠাতা। মধুদা সামাজিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনে সোচ্চার ছিলেন। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের কালরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে তাকে হত্যা করে। মধুদার স্মৃতির স্মরণে তার নামেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের সামনে অবস্থিত রেস্তোরাঁটির নামকরণ করা হয় মধুর ক্যানটিন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর