চীনা টিকা পেতে দেরি হওয়ায় কাউকে দোষারোপ করার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এক অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ টিকার যৌথ উৎপাদনে গেলে উভয়পক্ষই লাভাবান হবে। চীনা টিকার বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদন না দেওয়ায় আমরা আনতে খুব একটা আগ্রহী ছিলাম না। আমাদের বিশেষজ্ঞরাও এ বিষয়ে এমনই নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তবে এখন অনুমোদন দেওয়ায় আমরা এ টিকা আনতে চাই।
চীনের পাঁচ লাখ উপহারের টিকার চালান আজ বুধবার ভোরে ঢাকায় পৌঁছায়। ভোর সাড়ে ৫টায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ ফ্লাইট টিকা নিয়ে বেইজিং থেকে ঢাকায় আসে। চীনা টিকা হস্তান্তর উপলক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. জাহিদ মালেক, ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।।