× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ডিএজি-এএজি নিয়োগের বৈধতার রিট শুনানিতে বিব্রত হাইকোর্ট

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(২ বছর আগে) জুন ১৫, ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৩৭ অপরাহ্ন

২০১৮ সালে নিয়োগ পাওয়া ১৭৫ জন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানিতে বিব্রত বোধ করেছেন হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ। গতকাল এ রিটের শুনানিতে বিচারপতি ফারাহ মাহাবুব ও বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামানের হাইকোর্টের একটি ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চ বিব্রতবোধ করেন। রিটকারী আইনজীবী ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূঁইয়া
গণমাধ্যমকে বলেন, ২০১৯ সালের ১২ই নভেম্বর দুই ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) হারুনুর রশীদ ও কামালউদ্দীন আহমেদ এবং এক সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল (এএজি) আল মামুন কোন কর্তৃত্ব বলে পদে আছেন তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। আইন সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর, বার কাউন্সিল সচিব ও সংশ্লিষ্ট তিন ডিএজি ও এএজিকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়। এছাড়া আরও ছয় সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের বিষয়ে যাচাই করে প্রতিবেদন দিতে বার কাউন্সিল সচিবকে নির্দেশ দেয়া হয়। কিন্তু ওই রুলের জবাব দাখিল না করায় এবং বার কাউন্সিল থেকে কোনো পদক্ষেপ না পেয়ে রুল শুনানির উদ্যোগ নেয়া হয়। সেই রুলের শুনানিতে গতকাল বিব্রতবোধ করেছেন আদালত। তিনি বলেন, ডিএজি, এএজিদের সাবেক কলিগ জানিয়ে একজন বিচারপতি এ মামলা শুনতে বিব্রতবোধ করেন।
এখন নিয়ম অনুযায়ী এই রিটের বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। তিনি বিষয়টি শুনানির জন্য একটি নতুন বেঞ্চ নির্ধারণ করে দিবেন।
এর আগে ২০১৯ সালের ১২ই নভেম্বর এক রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ওই বছরের ৮ই সেপ্টেম্বর ১৭৫ জন আইন কর্মকর্তার নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করা হয়।
আইনে নির্ধারিত পেশাগত অভিজ্ঞতার শর্ত পূরণ না করে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের নিয়োগ দেয়ায় রিট করেন আইনজীবী ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভুঁইয়া। রিটে আইন কর্মকর্তা নিয়োগে স্থায়ী প্রসিকিউশন সার্ভিস করার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
রিটে বলা হয়, বাংলাদেশ ল’অফিসার অর্ডার-১৯৭২ এর ৩(৩) নম্বর আর্টিকেলের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এই আর্টিকেল অনুযায়ী এএজি নিয়োগ পেতে হলে সুপ্রিম কোর্টে পাঁচ বছর আইনজীবী হিসেবে পেশায় থাকতে হবে। কিন্তু নিয়োগে আইনের এই শর্ত মানা হয়নি।
রিটে ১৫ জনকে বিবাদী করা হয়েছে। এছাড়া রিটে মোট ৭০ জন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল (ডিএজি) ও ১০৫ জন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলের (এএজি) নিয়োগ চ্যালেঞ্জ করা হয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর