× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২ মে ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৩ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে সমন্বয় সভা

দেশ বিদেশ

স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৬ জুন ২০২১, বুধবার

চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে বিভিন্ন সেবা সংস্থাসমূহের সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে চলমান প্রকল্পের অংশ হিসেবে বিভিন্ন খালের পয়েন্টে দেয়া বাঁধ চলতি মাসের ৩০ তারিখের মধ্যে তুলে ফেলা, পলিথিন উৎপাদন বন্ধে শিগগিরই অভিযান চালানোসহ কয়েকটি বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। গত সোমবার চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) টাইগার পাস অস্থায়ী কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে এই সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সমন্বয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে সিটি মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, নগরীতে চলমান মেগা প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হলে জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি মিলবে আশা করা যায়। ইতিমধ্যে এই প্রকল্পের কাজ ৫০ শতাংশ শেষ হয়েছে। এখনো খালে অস্থায়ী বাঁধ আছে। চউক কর্তৃপক্ষ তা সরাচ্ছে। তবে জলাবদ্ধতা যাতে এবারের বর্ষায় নাগরিক দুর্ভোগ না বাড়ায় তা নিয়ে সব সংস্থার সুচিন্তিত মতামত প্রয়োজন।
মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়ে তা কার্যকর করতে হবে সব সংস্থাকে। চউক কর্তৃপক্ষের চলমান জলাবদ্ধতা নিরসর মেগা প্রকল্পের ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের প্রকল্প কর্মকর্তা মেজর পঙ্কজ মল্লিক বলেন, বারবার সব সংবাদমাধ্যমে মেগা প্রকল্প বলা হলেও সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং ব্রিগেড জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পের কাজে চউক কর্তৃপক্ষ ও সেনাবাহিনীর মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি হয়েছে ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকার।
এর মধ্যে আমরা পেয়েছি ১ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা। ৩৬টি খালের মধ্যে আমরা অর্ধেক খালের কাজ করেছি। বাকি অর্ধেক খালের কাজ এখনো বাকি। ড্রেনের কাজ করেছি মাত্র ২৬ কিলোমিটার। কাজেই এখনি বেশি কিছু আশা করলে ভুল হবে।
সমন্বয় সভায় অন্যদের মধ্যে চসিক প্রধান কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. নুরুল্লাহ নুরী, চসিক সচিব খালেদ মাহমুদ, চসিক প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর