ঢাকা, ৪ জুন ২০২৫, বুধবার, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ৬ জিলহজ্জ ১৪৪৬ হিঃ

প্রথম পাতা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায় বিএনপিসহ অনেক দল

স্টাফ রিপোর্টার
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার
mzamin

অন্তর্বর্তী সরকারের নেয়া সংস্কার কর্মসূচি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় দফার বৈঠক শুরু করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সংস্কারের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয়ে ওঠে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। যেখানে বিএনপিসহ অনেক দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবি তুলেছে। অন্যদিকে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনাস্থা দূর করতে জামায়াত ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার  দাবি করেছে। বাকি দলগুলো নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইলেও জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার স্পষ্ট বিরোধিতা করেছে নবগঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপি। অন্যদিকে সরকারপ্রধান সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছে একটি অত্যন্ত সুন্দর জুলাই সনদ প্রস্তুত করতে পারার আশ্বাস ব্যক্ত করেছেন। সংস্কার ইস্যুতে তিনি বলেন, আমরা যেন এ সুযোগ হারিয়ে না ফেলি। 

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ৩০টি রাজনৈতিক দলের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে দলগুলো সরকারকে বলেছে সংস্কারের নামে যেন সময়ক্ষেপণ করা না হয়। এছাড়াও সরকারের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এক মাসের মধ্যে যেন জুলাই ঘোষণাপত্র ঘোষণা করা হয়। আর জুলাই সনদ তৈরি করে সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষরের উদ্যোগ নেয়া হয়। এবং জুলাই হত্যাকাণ্ডের দায়ে আওয়ামী লীগের বিচার ও প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন দ্রুত সম্পন্ন করার। দ্বিতীয় দফার সংলাপের উদ্বোধনী বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন, আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ, কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন। বৈঠকটি সঞ্চালনা করেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার। 

একই স্থানে আজ ঐকমত্য কমিশন দলগুলোর সঙ্গে আলাদা বৈঠক করবে। যেটি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। 
সোমবার বৈঠকের শুরুতে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা সবাই আজ এখানে দেশ ও জাতির কল্যাণে একত্রিত হয়েছি। আশা করি, সকল রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁছে আমরা একটি অত্যন্ত সুন্দর জুলাই সনদ প্রস্তুত করতে পারবো। সরকার আশা করে যে, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে এনে জুলাই সনদ ঘোষণা করা সম্ভব হবে। প্রফেসর ইউনূস বলেন, আমি খুব খুশি যে, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি জাতীয় ঐকমত্য গড়ে তুলতে এই সংলাপে অংশগ্রহণ করেছেন। 
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার দ্বিতীয় পর্বে কী হবে তা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ?অনেকগুলো বিষয় কাছাকাছি এসে গেছে। আরেকটু হলে আমাদের তালিকায় আরেকটি সুপারিশ যুক্ত হবে, সেটা হচ্ছে ঐকমত্যের সুপারিশ। সেই সুযোগ যেন আমরা হারিয়ে না ফেলি। আমাদের জুলাই সনদের যতগুলো বিষয় আছে তাতে যদি আরও কিছু যুক্ত করতে পারি, দেখতে সুন্দর লাগবে। জাতীয় একটা সনদ হলো, অনেকগুলো বিষয়ে আমরা এক হতে পেরেছি, জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত হতে পারি। আমরা দেশের উন্নতির জন্য, দেশের মঙ্গলের জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করেছি। 

কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেন, কমিশনের মেয়াদ ২০২৫ সালের আগস্টে শেষ হচ্ছে এবং এর আগেই জুলাই মাসে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে কমিশন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের ওপর অর্পিত এই পবিত্র দায়িত্ব পালনে অবশ্যই সফল হতে হবে।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ্‌উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, হয়তো বা আমরা জাতীয়ভাবে সব বিষয়ে একমত পোষণ করতে পারবো না। এটাই হচ্ছে বিউটি অব দ্য ডেমোক্রেসি। কিন্তু আমরা আলাপ-আলোচনা করবো। আমরা কোথাও কোথাও দ্বিমত পোষণ করবো, কোথাও কোথাও হয়তো বা আমরা একমত হতে পারবো। কোথাও আমরা একমত হওয়ার কাছাকাছি আসতে পারবো। এভাবেই একটা জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হবে। 
তিনি বলেন, সংবিধান সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব যে দলগুলো দিয়েছে। আমাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। উনারা যেভাবে আন্তরিকতা দেখাচ্ছেন, একটা ঐকমত্যে আশা সম্ভব। 
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার মতো একটিও কারণ উল্লেখ করার মতো নেই। এই বিষয়টা আমরা বুঝাতে সক্ষম হয়েছি। আজকে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আমরা যেটা দেখলাম, প্রায় সবাই ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচনের জন্য তাদের প্রস্তাব আছে। এখন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা সেটা বিবেচনা করবেন। সেটা আমরা আশা করি। আমরা মনে করি, তিনি জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে নিরপেক্ষভাবে সেই ভূমিকা পালন করবেন। কারও প্রতি রাগ-অনুরাগ, বিরাগ প্রদর্শন করবেন না। আমরা মনে করি, জাতি তার কাছে চূড়ান্ত নিরপেক্ষতা আশা করে, আমরা আশা করি।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, সংস্কারের বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। জুলাইয়ের মাঝে সংস্কার শেষ করতে হবে। বেশির ভাগ বিষয়ে একমত। কিছু বিষয়ে সামান্য দ্বিমত আছে, কাল থেকে সকল দলকে একসঙ্গে করে বৈঠক করে তা ঠিক করার চেষ্টা করা হবে। যে সমস্ত বিষয় মৌলিক কিন্তু একমত হচ্ছে না, তাও আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা যাবে বলে মনে করি। একেবারে একমত না হলে কী করা যাবে তা নিয়ে আলোচনা করবো। তিনি বলেন, জুলাইয়ের মধ্যে রিফর্ম হবে। তারপর একটি জুলাই সনদ হবে, তাতে আমরা সকল দল নীতিগত একমত এই চার্টারে আমরা স্বাক্ষর করবো। 
তাহের বলেন, আলোচনা হয়েছে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে, ড. ইউনূসের প্রতি আস্থা আমরা পুনর্ব্যক্ত করেছি। একটা সফল সুন্দর নির্বাচন হোক তা-ই চেয়েছি। নির্বাচনের তারিখের বিষয়ে তিনটি বক্তব্য এসেছে। কিছু রাজনৈতিক দল ডিসেম্বরে চেয়েছেন। আমাদের থেকে আমরা বলেছি মে এবং জুন মাসে নির্বাচন করার জন্য উপযুক্ত সময় নয়। সে অনুযায়ী প্রধান উপদেষ্টার কমিটমেন্ট রাখতে গেলে জানুয়ারি থেকে এপ্রিলের মাঝে নির্বাচন করা যায়। আমরা বলেছি, এর মাঝে একটা তারিখ ঘোষণা করুন। ডিসেম্বর থেকে এপ্রিলের মাঝে একটা তারিখ দিলে জনমনে যে শঙ্কা এবং অস্বস্তি আছে, তা ঠিক হয়ে যাবে। 

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা তিনটি বিষয়ে কথা বলেছি, সরকারের যে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী জুলাই ঘোষণাপত্র দেয়ার কথা ছিল, আমরা সেটার অগ্রগতির সম্পর্কে জানতে চেয়েছি। ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে যাতে জুলাই ঘোষণাপত্রটি জারি করা হয়, সে বিষয়ে আমরা জোর আহ্বান জানিয়েছি। দ্বিতীয়ত আমরা বলেছি, জুলাই মাস আসছে, এক বছর পূর্তি হবে আমাদের গণ-অভ্যুত্থানের। ৫ই আগস্টের আগেই, এই জুলাই মাসের মধ্যেই যাতে সকলের স্বাক্ষর নিয়ে জুলাই সনদটি কার্যকর করা হয়। আর জুলাই সনদ কার্যকরের আগে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা ঠিক হবে না। জুলাই সনদ ঘোষণার আগেই যদি নির্বাচনের তারিখ ঘোষিত হয় তাহলে সংস্কার প্রক্রিয়া ব্যাহত হতে পারে। তাই আমরা আহ্বান জানিয়েছি, ১৬ বছর আমরা অপেক্ষা করেছি, ১০ মাস অপেক্ষা করেছি- আমরা আরও দুই মাস অপেক্ষা করতে চাই। 

নাহিদ বলেন, জুলাই সনদ হওয়ার পরে একইসঙ্গে আমরা তখন নির্বাচনের তারিখ যাতে সরকার ঘোষণা করে, আমরা সেই দাবি জানিয়েছি। জুলাই সনদ হওয়ার পরে আমাদের দলীয় মন্তব্য জানাবো যে, কোন সময় নির্বাচন আমরা চাচ্ছি। সর্বশেষ আমরা নির্বাচন কমিশনের কথা বলেছি। আমাদের একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার। নির্বাচন সংক্রান্ত যে আইন, নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত যে আইন, সেই আইনগুলো সংস্কার করে এই নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করা। 
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের বিষয়ে ডিসেম্বর থেকে জুনের কথা বলেছেন, অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ডিসেম্বেরর মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের মতামত প্রকাশ করেছেন। সরকারের উচিত হবে, এটাকে বিবেচনার মধ্যে নেয়া। 

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, আমরা পরিষ্কারভাবে বলেছি যে, বিচার, সংস্কার এবং নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে। ডিসেম্বর মাস সরকার নিজেই বলেছে। ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হবে। রাজনৈতিক দলগুলো স্বাভাবিক কারণেই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়। এখন ডিসেম্বর থেকে যদি অন্যথা যদি কিছু হয়। তাহলে সেটা সরকারকেই ব্যাখ্যা করতে হবে।  
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, মোটাদাগে সব রাজনৈতিক দলই নির্বাচনের জন্য একটা সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চেয়েছে। আমরা পরিষ্কারভাবেই বলেছি যে, সংস্কার নিয়ে মঙ্গলবারও মিটিং হয়েছে। আমরা মনে করি, সংস্কার নিয়ে ইতিমধ্যে একটা ঐকমত্য হয়েছে, আর মিটিংয়ের প্রয়োজন হচ্ছে না, এখন বাস্তবায়নের পালা।
বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএনপি’র চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ, এডভোকেট রুহুল কুদ্দুস কাজল, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন, এলডিপি’র শাহাদাত হোসেন সেলিম, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান ও গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, এবি পার্টির আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান,  জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টিতে (এলডিপি) সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী প্রমুখ।

 

 

পাঠকের মতামত

Parnel এর মতামত ১০০ সঠিক, জাতীয় নির্বাচনে জনগনের ভোটে সরকার পরিবর্তনটাই হচ্ছে সবচাইতে বড় সংস্কার, সর্বোচ্চ বড় সংস্কার, বাকী সকল সংস্কার, বিচার চলতে থাকবে চলমান প্রক্রিয়া।

Abdul Matin Sikder
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ২:৫৩ অপরাহ্ন

No election before full reform.

Nam Nai
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন

নির্বাচন নিয়ে কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা যাবে না। রাষ্ট্র পরিচালিত হবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে। আর ডিসেম্বর, জানুয়ারি হচ্ছে নির্বাচন অনুষ্ঠানের উপযুক্ত সময় এবং পরিবেশ। অমুক, তমুক শব্দ কে উসিলা না করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। নির্বাচন হচ্ছে রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সংস্কার। নতুন, পুরাতন যে সকল দল নির্বাচন নানাভাবে বিলম্বিত করতে চান, তাদের উচিত হবে দলীয় ও রাজনৈতিক প্রস্তুতি শেষ করে ভবিষ্যতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা।

Parnel
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ১১:০৭ পূর্বাহ্ন

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ভাইয়ের সাথে একমত যে, ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে যাতে জুলাই ঘোষণাপত্রটি জারি করা হয় ।

Alamgir Hossain
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন

বিএনপি ছাড়া আর কারা দল?

Md. Nuruzzaman
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯:০৩ পূর্বাহ্ন

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status