অনলাইন
সহযোগীদের খবর
দল নিষিদ্ধ নিয়ে দোটানা
অনলাইন ডেস্ক
(৭ মাস আগে) ৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:৫৮ অপরাহ্ন

দৈনিক আজকের পত্রিকা আজ প্রধান শিরোনাম করেছে দল নিষিদ্ধ নিয়ে দোটানা। খবরে বলা হয়, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করার পর ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হতে পারে বলে গুঞ্জন চলছে বেশ কিছুদিন ধরেই। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলনসহ রাজনৈতিক কয়েকটি পক্ষ এ দাবিতে সরব, মাঠেও নেমেছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলের কর্মকাণ্ড চালানোর অনুমতি না দিতে গত সোমবার হাইকোর্টে রিটে করেন ছাত্র-আন্দোলনের নেতারা। এতে দল নিষিদ্ধের আলোচনা আরও জোর পায়। কিন্তু ২৪ ঘণ্টা না যেতেই বদলে গেল এ নিয়ে আইন-আদালত করার উদ্যোগ। গতকাল মঙ্গলবার হাইকোর্টে রিট প্রত্যাহারের কথা জানান আবেদনকারীদের আইনজীবী। এরপর আদালত রিট আবেদন উত্থাপিত হয়নি বলে খারিজ করে দেন। এই অবস্থায় সূত্র বলছে, আওয়ামী লীগকে কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে বাধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হলেও সেখান থেকে হয়তো আপাতত সরে এসেছে সরকার। আওয়ামী লীগের মতো বৃহৎ একটি দলকে নিষিদ্ধ করা হলে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে, তা মোকাবিলা করা নিয়ে সংশয় রয়েছে। একই সঙ্গে বিএনপিসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল বিষয়টিতে আপত্তি জানিয়ে আসছে শুরু থেকেই। সব দিক বিবেচনায় রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা নিয়ে সরকার দোটানায় রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকা আজ প্রধান শিরোনাম করেছে অর্থনীতিতে শৃঙ্খলা-স্থিতিশীলতা জরুরি। খবরে বলা হয়, শেখ হাসিনা ভারতে পলায়নের পর বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ভঙ্গুর অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার চ্যালেঞ্জে পড়েছে। নানা প্রক্রিয়ায় সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে দেশ এগিয়ে চললেও ষড়যন্ত্রের থেমে নেই। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসের ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি আশার আলো দেখাচ্ছে। ড. ইউনূস ক্যারিশমায় আগামী কয়েক মাসের মধ্যে দেশের অর্থনীতিতে যুক্ত হতে চলেছে প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা। এই সহায়তা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে কয়েক বিলিয়ন ডলার বাড়িয়ে দেবে। একই সঙ্গে স্বৈরাচার হাসিনার পতনের পর নতুন বাংলাদেশ গড়তে প্রবাসী বাংলাদেশিরা আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানোর জোয়ার সৃষ্টি করেছেন। রিজার্ভ, রেমিট্যান্স ও দাতা সংস্থার মাধ্যমে দেশের বাইরের এ সহায়তা অব্যাহত থাকলেও দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এক রকম অচল। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, মাঝারি ও ছোট উদ্যোক্তাদেরও ব্যবসা-বাণিজ্যে অচলাবস্থা নেমেছে। ব্যবসায়ীদের এলসি নেই বললেই চলে। অনেকে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছে। মুদি দোকান-ফুটপাতে বেচাকেনা নেই। ব্যবসা না থাকায় মানুষের মধ্যে অর্থের প্রবাহও নেই। অনেকেই আবার সবকিছু বন্ধ করে বিদেশি চলে যাচ্ছেন। এখনও দেশে নতুন বিনিয়োগকারী আসেনি। কর্মসংস্থান বাড়ানোয় উদ্যোগ নেই। এমনকি চীন আশ্বাস দিলেও এখনো কিভাবে বা কি করবে জানায়নি। বর্তমান এই দূরাবস্থার প্রভাব আগামী ২/৩ মাস পর দেশকে অস্থিতিশীল করতে পারে। এতে কারখানার যেমন কাঁচামাল সঙ্কট দেখা দিবে, তেমনি এর সঙ্কটে কারখানার উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে মালিকরা।
দৈনিক কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রধান শিরোনাম করেছে শুরু হলো নির্বাচনের অভিযাত্রা। খবরে বলা হয়, নির্বাচন কমিশন (ইসি) পুনর্গঠনের জন্য অনুসন্ধান বা সার্চ কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে দেশে নির্বাচনি অভিযাত্রা শুরু হয়ে গেছে। মঙ্গলবার সকালে এই কমিটি গঠনের আগাম খবর জানিয়ে অন্তর্র্বতী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, “আমাদের সরকারের নির্বাচনমুখী প্রক্রিয়া গ্রহণ করার যে কাজ, সেটা শুরু হয়ে গেছে। আপনারা বলতে পারেন নির্বাচনমুখী যাত্রা শুরু হয়ে গেছে”। জানা যায়, সার্চ কমিটির প্রধান হতে পারেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী।আর সদস্য পদে থাকছেন হাইকোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান। আইন অনুযায়ী, প্রধান বিচারপতি সার্চ কমিটির জন্য আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি এবং হাইকোর্টের একজন জ্যেষ্ঠ বিচারপতিকে মনোনীত করবেন। এ ছাড়া সার্চ কমিটিতে পদাধিকারবলে সদস্য হবেন মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নুরুল ইসলাম, সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান মোবাশ্বের মোনেম এবং রাষ্ট্রপতির মনোনীত একজন নারীসহ দুজন বিশিষ্ট নাগরিক। এ বিষয়ে পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিন্নাতুননেসা তাহমিদা বেগম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক সি আর আবরারকে দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে বলে আলোচনা রয়েছে। অধ্যাপক নজরুল বলেছেন, আজ-কালের মধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে।
দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার প্রধান শিরোনাম চালের দাম বাড়ছেই, সরকারি মজুত কমছে। খবরে বলা হয়, বাজারে চালের দাম বাড়ছে। এর মধ্যে উদ্বেগজনক খবর হলো, সাম্প্রতিক অতিবৃষ্টি ও ভারতসহ উজানের দেশগুলো থেকে আসা ঢলে আমনের আবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উৎপাদনে ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়াতে পারে প্রায় আট লাখ ৩৯ হাজার টন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি) সার্বিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সরকারের কাছে দেয়া একটি প্রতিবেদনে বলেছে, চাল আমদানি বাড়াতে শুল্ক-কর পুরোপুরি তুলে নেয়া দরকার। চাল সরকারের জন্য একটি সংবেদনশীল পণ্য। গরিব মানুষের খাদ্য ব্যয়ের একটি বড় অংশ যায় চালের পেছনে। চালের দাম এমন সময় বাড়ছে, যখন ভোজ্যতেল, চিনি, সবজি, ডিম, মুরগির মাংসসহ প্রায় সব নিত্যপণ্যের দাম চড়া। আমন চাল উৎপাদনের দ্বিতীয় প্রধান মৌসুম। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, বছরে দেশে চার কোটি টনের মতো চাল উৎপাদিত হয়। এর মধ্যে দেড় কোটি টনের মতো হয় আমনে। সপ্তাহ তিনেক পর থেকে আমন চাল বাজারে আসা শুরু করতে পারে।
দৈনিক সমকাল পত্রিকা আজ প্রধান শিরোনাম করেছে নির্বাচন কমিশন গঠনে সার্চ কমিটি চূড়ান্ত। খবরে বলা হয়, পদ শূন্য হওয়ার দুই মাস পর নির্বাচন কমিশন (ইসি) পুনর্গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদে যোগ্য ব্যক্তির নাম খুঁজতে শিগগিরই সার্চ কমিটি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি হচ্ছে। কমিটির প্রধান হচ্ছেন আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী। একই সঙ্গে কমিটির সদস্য হিসেবে হাইকোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামানকে মনোনীত করা হয়েছে। আইন অনুযায়ী ছয় সদস্যের সার্চ কমিটিতে দুই বিচারপতির সঙ্গে থাকছেন রাষ্ট্রপতি মনোনীত দুই বিশিষ্ট নাগরিক। তারা হলেন পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিন্নাতুননেসা তাহমিদা বেগম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যাপক সি আর আবরার। এ ছাড়া পদাধিকারবলে অন্য দুই সদস্য হলেন সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মোবাশ্বের মোনেম এবং মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. নূরুল ইসলাম। সরকারি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। যদিও রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে জোর দাবি ছিল ‘নির্বাচনী রোডম্যাপ’ ঘোষণার। সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ইসি গঠন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্বাচনমুখী যাত্রা শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু সরকারের এ প্রক্রিয়া বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে; আবার কেউ বলছে, প্রায় দুই মাস আগে পদগুলো শূন্য হয়েছে। এ উদ্যোগ আগেই নেওয়া যেত। নির্বাচনের সময় নিয়ে জনমনে স্বস্তি আনতে রোডম্যাপ ঘোষণার বিকল্প নেই।
দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারে সহায়তা করবে জাতিসংঘ। খবরে বলা হয়, জুলাই গণহত্যায় জড়িতদের স্বচ্ছ বিচারের বিষয়ে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবে উল্লেখ করে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক বলেছেন, জুলাই গণহত্যার বিষয়ে জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান মিশন কাজ করছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছি। জেনেভায় আমাদের প্রধান কার্যালয় পুরো বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছে। মঙ্গলবার সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরবর্তী সময়ে ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনের সময় নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ, নৃশংসতা ও হত্যার ঘটনাগুলো স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় থেকে পাঠানো একটি তথ্যানুসন্ধান মিশন গত ১৭ই সেপ্টেম্বর থেকে বাংলাদেশে কাজ করছে। তথ্যানুসন্ধান মিশন পহেলা জুলাই থেকে ১৫ই অগাস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশের ঘটনাপ্রবাহ তদন্ত করছে। মিশনটি সত্য উদঘাটন, দায়-দায়িত্ব চিহ্নিতকরণ, মানবাধিকার লঙ্ঘনের মূল কারণ বিশ্লেষণ এবং এ ধরনের ঘটনা পুনরাবৃত্তি রোধে বাংলাদেশ সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ করবে।
দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম আতঙ্ক ঘরে বাইরে। খবরে বলা হয়েছে, ঢাকায় গত নয় মাসে চুরি কমলেও বেড়েছে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের ঘটনা। রাজধানীতে গড়ে প্রতিদিনই ডাকাতি ও চুরির ঘটনা ঘটছে। সবচেয়ে নাজুক অবস্থা মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, উত্তরা ও ডেমরা এলাকার। এসব এলাকায় প্রকাশ্যে অস্ত্র ঠেকিয়ে ছিনতাই এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। তবে এসব ঘটনায় ভুক্তভোগীরা পুলিশের কাছে যাচ্ছেন কম। আবার যারা যাচ্ছেন, তারা আশানুরূপ প্রতিকার পাচ্ছেন না। যদিও নানা ঘটনাপ্রবাহের পর আলোচনা-সমালোচনার মুখে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ নড়েচড়ে বসেছে। যৌথ বাহিনীর সঙ্গে এলাকা জুড়ে চালাচ্ছে সাঁড়াশি অভিযান। সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার রুহুল কবির খান বলেন, “মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জনমনে যে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, তা নিরসন করে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বজায় রাখতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ বদ্ধপরিকর”। “সংশ্লিষ্ট সবাইকে সুনির্দিষ্ট দিক-নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। আশা করি, দ্রুততম সময়ে মোহাম্মদপুরসহ রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখা যাবে, স্বস্তি ফিরে আসবে জনমনে”। ‘ফ্যাসিস্টদের বিচারকে সামনে রেখে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিলের প্রশ্নই আসে না’ ইত্তেফাক পত্রিকার প্রথম পাতার একটি শিরোনাম।
ইত্তেফাক পত্রিকার প্রথম পাতার একটি শিরোনাম ফ্যাসিস্টদের বিচারকে সামনে রেখে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিলের প্রশ্নই আসে না। খবরে বলা হয়, আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকে এ কথা জানিয়েছেন। বর্তমান বাস্তবতায় মৃত্যুদণ্ডের বিধান রহিত করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ভলকার টুর্কের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলাপ-আলোচনা হয়েছে।
মৃত্যুদণ্ডের বিধান রহিত করা যায় কি না সে বিষয়ে টুর্ক কথা বলেছেন। এ প্রসঙ্গে আমি বলেছি এটা বর্তমান বাস্তবতায় সম্ভব না। কারণ আমাদের পেনাল সিস্টেম ও শত বছরের জাস্টিস সিস্টেমে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে। যে ফ্যাসিস্টদের হাতে হাজার হাজার তরুণ নিহত হয়েছে, তাদের হত্যার বিচারকে সামনে রেখে হঠাৎ করে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করার প্রশ্নই আসে না। তাছাড়া যে কোন বড় ধরনের আইনগত পরিবর্তন সমাজ আকাঙ্খার সঙ্গে মিল রেখে করতে হয়। মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ভলকার টুর্কের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
পাঠকের মতামত
যে ব্যাবসায়ী সিন্ডিকেট ও মোদী ভারত , স্বৈরাচার কে টিকিয়ে রেখেছিল এরা পুরু মাত্রায় সক্রিয় । এদের শেষ ভরসার স্থল এখন ব্যাবসা । যদি অর্থনীতি ধ্বসিয়ে দেয়া যায় তবে সরকারের পতন ঘটবে ।এর পরে বিএনপি ক্ষমতায় এলেও সমস্যা নেই । পুলিশ , প্রশাসন , বিএনপির ভিতরে থাকা সব 'র' এজেন্ট রা সক্রিয় হয়ে উঠবে এবং বিএনপি সরকারেরে পতন ঘটবে । এটা মোদী-দোভালের এ প্ল্যান , এরপর বি, সি প্ল্যান তো আছেই । জার্মানিতে নাজী রা আশী বছর যাবত নিষিদ্ধ । তাতে কি জার্মানিরা ধ্বংস হয়ে গেছে ? নাকি বিশ্ব সেরা হয়ে উঠেছে । আওয়ামী লিগ আর নাজী বাহিনীর মধ্যে কোন পার্থক্য নাই । দেড় হাজার ছাত্র জনতা হত্যা , শত শত গুম খুন করা দলের এদেশে রাজ নিতি করার অধিকার থাকতে পারে না ।