প্রথম পাতা
শিলংয়ে পালিয়ে যাওয়া সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা ধর্ষণে অভিযুক্ত, কলকাতায় গ্রেপ্তার ৪
বিশেষ প্রতিনিধি, কলকাতা
১০ ডিসেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবারভারতে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয়া আওয়ামী লীগের ৬ নেতার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগীর মামলার ভিত্তিতে তাদের চারজনকে কলকাতা পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। মামলার পর অভিযুক্তরা শিলং থেকে কলতাকায় পালিয়ে গিয়েছিলেন।
পুলিশের দাবি, মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে একটি আবাসিক হোটেলে থাকাকালীন তারা ধর্ষণের ঘটনায় জড়িয়ে পড়েন। পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান ভুক্তভোগী। এরপর তারা কলকাতায় পালিয়ে নিউটাউনের একটি ফ্ল্যাটে উঠেছিলেন। সেখানেই অভিযুক্তদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশ ও মেঘালয়ের শিলংয়ের পুলিশ যৌথভাবে অভিযান চালিয়ে তাদের রোববার গ্রেপ্তার করে। অভিযুক্ত দুইজন পালিয়ে গেছেন। ঘটনাস্থলে আটক একজন ইউপি চেয়ারম্যানকে অবশ্য এজাহারে নাম না থাকায় ছেড়ে দেয়া হয় বলে জানা গেছে। পুলিশ সূত্রে জানানো হয়েছে, আওয়ামী লীগের নেতারা সিলেট থেকে পালিয়ে শিলংয়ে অবস্থান করার সময় তাদের আবাসস্থলেই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিলং থানায় ছয় জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন। কলকাতায় আটককৃতরা হলেন, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের অপসারিত চেয়ারম্যান এডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, সিলেট মহানগর যুবলীগের সহ-সভাপতি আব্দুল লতিফ রিপন ও যুবলীগের সদস্য ইলিয়াস হোসেন জুয়েল। পলাতক ২জন হলেন, সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাস মিটু।
রোববারই ধৃত চারজনকে বারাসাতের স্পেশাল ক্রিমিনাল কোর্টে তোলার কথা থাকলেও বিচারক না থাকায় তা সম্ভব হয়নি। এরপরে শিলং পুলিশ তাদের শিলং নিয়ে যায়। জানা গেছে, নিউটাউনে যেখান থেকে পুলিশ চার আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করে সেখানে আওয়ামী লীগের প্রিসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন বলেও স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে।
৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন আওয়ামীলীগের একজন শীর্ষ নেতা কলকাতার সোনাগাছিতে সিপিএম এর পত্রিকা গনশক্তির সাংবাদিকের কাছে ধরা খেয়েছিলেন তখন ঐ পত্রিকাটি শীর্ষ নিউজ করেছিল ।
প্রথম আলোর লেখা এক রকম আর অন্য পত্রিকার লেখা আরেক রকম।কোনটা সঠিক? আর প্রথম আলো পত্রিকা সব সময় আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করে।
দেশকে তারা কী দিবে!
জয় বাংলা !
কয়লা ধুয়লে ময়লা যায় না ।
ছি ছি ছি
কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না
আওয়ামী অধিকাংশ নেতা নেত্রীদের চরিত্র এরকমই। এরা এতদিন দেশে করেছে আর এখন পলাতক অবস্থায় বিদেশেও । ছিঃ ছিঃ নির্লজ্জ ও বেহায়াদের আবার চরিত্র!
প্রবাদ আছেনা যে, কয়লা ধুলেও ময়লা যায় না।
This is the aowamilig ,who made our people's in great trouble within almost 16 years hold & ran the administration.....
খবর : ইন্ডিয়াতে ধর্ষণের দায়ে ৬ আওয়ামীলীগারকে গ্রেফতার করেছে ইন্ডিয়ান পুলিশ। মন্তব্য: এই জন্যই ওদেরকে আওয়ামীলীগ বলে। ওদের DNA /রক্তের উপাদান হল- > চরিত্রহীনতা > মিথ্যাচার > সন্ত্রাস > চুরি > দখল > খুন > ইন্ডিয়ান দালালী
ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভাঙ্গে
এ সালারা আর মানুষ হবে না।
This is real aowamilig .Now people's judge them please,how they run our country almost 16 years?
এই দলটির ১০০% নেতা/কর্মী ইবলিশ, চোর, ডাকাত। আল্লাহর দুনিয়ায় এমন কোন খারাপ কাজ নেই যা তারা করতে পারে না। ওদের আইন মোতাবেক বিচার হওয়া উচিত।
হাহ্ হাহ্।।
Still same habit, you people will never be rectified.
এরা দুর্নীতিবাজ চাঁদাবাজ বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে ওই যেভাবে দেশে নারী দর্শন রাহাজানি করেছে ঠিক সেই কায়দায় পালিয়ে গিয়েও তাদের সেই কৃতকর্ম ভুলতে পারিনি। এদের কে উপযুক্ত শাস্তি আওতায় এনে পাচার করা অর্থ উদ্ধার করতে হবে।
দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে আশ্রয় নেয়া দেশেও এই তস্করগুলো বেপোরোয়া ধর্ষক। তার পরও ওপারের সাংবাদিক নামক মলম বিক্রেতাগন এই ধর্ষকদের পক্ষে সাফাই গাইবে।
ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে।
ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভাংবে!