ঢাকা, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিঃ

প্রথম পাতা

সমকামিতা প্রসারের আশঙ্কা

ঢাকায় মানবাধিকার অফিস খুলতে চায় জাতিসংঘ

মিজানুর রহমান
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবারmzamin

বাংলাদেশে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনের কান্ট্রি অফিস খোলার প্রস্তাব দিয়েছে জাতিসংঘ। এ নিয়ে স্বল্প সময়ের মধ্যে ঢাকার ওপর বড় ধরনের চাপ তৈরি করেছে জেনেভা। সঙ্গে ‘নতুন বাংলাদেশ’ গঠনে সরকার গৃহীত সংস্কার কার্যক্রমে সহায়তার বিশাল প্যাকেজ অফার করা হয়েছে। কূটনৈতিক সূত্র বলছে, তামিল বিদ্রোহের ছুতোয় শ্রীলঙ্কায় মানবাধিকারের কান্ট্রি অফিস খোলার প্রস্তাব ছিল জাতিসংঘের। এ নিয়ে ১০ বছর দেন-দরবার হয়েছে। কিন্তু কলম্বো কোনো চাপেই নতি স্বীকার করেনি। শ্রীলঙ্কায় ব্যর্থ চেষ্টার পর ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার একাধিক দেশে অফিস খোলার প্রস্তাব যায়। ট্র্যাক ওয়ান এবং ট্র্যাক টু- উভয় পন্থায় চলে দূতিয়ালি। কিন্তু না, কোনো দেশই অফিস খোলার স্থান দিতে রাজি হয়নি। তাই এবার টার্গেট বাংলাদেশ। আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের ঢাকা সফর। হাই প্রোফাইল ওই সফরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য হতে যাচ্ছে ওএইচসিএইচআর’র ঢাকা অফিস খোলার বিষয়টি। ঢাকা ও জেনেভার দায়িত্বশীল সূত্রগুলো মানবজমিনকে জানিয়েছে, মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক এখন বাংলাদেশের পথে। ফ্লাইট বিলম্ব বা অন্য কোনো জটিলতা না হলে ভোর হওয়ার আগেই তিনি ঢাকা পৌঁছাচ্ছেন। বাংলাদেশের মাটিতে প্রায় ৫০ ঘণ্টা কাটাবেন তিনি। ওই সময়ে প্রধান উপদেষ্টা নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস থেকে শুরু করে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রায় সব উপদেষ্টা, প্রধান বিচারপতি, সেনাবাহিনী প্রধান এবং নাগরিক সমাজের বিভিন্ন স্তরে সিরিজ বৈঠক হবে তার। ভলকার তুর্ক গণতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য গঠিত ১০ কমিশন প্রধান এবং গুম কমিশনের সব সদস্যের সঙ্গে বসবেন একটি প্রাতঃরাশ বৈঠকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গেও মতবিনিময়ের পরিকল্পনা রয়েছে তার। জেনেভাস্থ অফিস অব দ্য ইউএন হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস (ওএইচসিএইচআর) এর আনুষ্ঠানিক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়- মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার তুর্ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন। 

যেখানে তিনি সামপ্রতিক ছাত্র-আন্দোলনে সম্পৃক্ত প্রতিবাদী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। ঢাকায় জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং কূটনৈতিক মিশনগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলবেন। সফরের সমাপনীতে একটি সংবাদ সম্মেলনে অংশ নিবেন। সংবাদ সম্মেলনটি উন্মুক্ত নয় বরং প্রবেশাধিকার রয়েছে এমন মিডিয়ার প্রতিনিধিরাই তাতে ঢুকতে পারবেন।

 

মানবাধিকার অফিসের কাজ এবং অন্যান্য প্রসঙ্গ: ১৯৯৩ সালে জেনেভায় অফিস অব দ্য ইউনাইটেড ন্যাশন্স হাই কমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস (ওএইচসিএইচআর)-এর কার্যক্রম শুরু হয়। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ১৭টি দেশে ওএইচসিএইচআর কান্ট্রি অফিস খুলতে পেরেছে। ব্যাংককসহ কিছু জায়গায় লিমিটেড স্কেলে তাদের রিজিওনাল অফিস রয়েছে। কান্ট্রি অফিস রয়েছে এমন দেশ হলো- বুরকিনা ফাসো, কম্বোডিয়া, চাদ, গুয়েতেমালা, গায়েনা, হন্ডুরাস, লাইবেরিয়া, মৌরিতানিয়া, মেঙিকো, নাইজার, প্যালেস্টাইন, সিরিয়া, সুদান, তিউনিসিয়া এবং ইয়েমেন। সেগুনবাগিচার পর্যালোচনায় ধরা পড়েছে কোনো না কোনো সংকটে রয়েছে এমন দেশেই ওএইচসিএইচআর কান্ট্রি অফিস খুলতে পেরেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, গত মাসে ঢাকায় মানবাধিকার অফিস খোলার প্রস্তাব আসে। অবিশ্বাস্য দ্রততায় এ সংক্রান্ত একটি চুক্তির খসড়া পাঠায় জেনেভা। প্রস্তাবে বলা হয়, সবকিছু ঠিক থাকলে অক্টোবরে ভলকার তুর্কের সফরে খসড়া চুক্তিটি সই হতে পারে। প্রস্তাবে আরও বলা হয়, ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস চালু হলে সেটি মানবাধিকার সমুন্নত ও বিকাশের স্বার্থে নীতি প্রণয়ন, বাস্তবায়ন এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সহায়তা করবে। বাংলাদেশ মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক যে সব সনদ অনুসমর্থন করেছে তার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আন্তর্জাতিক বাধ্যবাধকতা পূরণে প্রস্তাবিত দপ্তর পরামর্শ ও কারিগরি সহায়তা দেবে। আন্তঃসীমান্ত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার সুরাহার জন্য জাতিসংঘের প্রস্তাবিত অফিসটি বলপূর্বক গুম বিষয়ক কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাসমূহকে কারিগরিসহ নানা রকম সহায়তা দেবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় মানবাধিকারের দৃষ্টিভঙ্গিকে যুক্ত করার ওপর জোর দেবে। নীতি প্রণয়নে সহায়তার জন্য ওএইচসিএইচআর-এর পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট গবেষণা পরিচালিত হতে পারে। জাতিসংঘের প্রস্তাব অনুযায়ী ঢাকায় প্রস্তাবিত ওএইচসিএইচআর অফিস পুলিশ এবং আইন সংস্কারে প্রয়োজনীয় সুপারিশ ও কারিগরি সহায়তাসহ সামগ্রিক সংস্কার প্রক্রিয়ায় সহায়তা দেবে। সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অফিস খোলার চুক্তির খসড়ায় জাতিসংঘের প্রতিনিধিদের অবাধে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় তথ্য পাওয়া নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ ভবিষ্যতে কোনো গ্রেপ্তার, আটক এবং জেরা করার প্রক্রিয়ায় ওএইচসিএইচআর প্রতিনিধিদের অবাধে প্রবেশাধিকার দিতে হবে। 

প্রস্তাবে সায় নয় যে কারণে: সেগুনবাগিচার দায়িত্বশীল প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন, ওএইচসিএইচআর-এর প্রস্তাবটি আত্মঘাতী। এটি গ্রহণ করলে এবং তাদের অফিস খোলার চুক্তি সই করলে ভবিষ্যতে রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের বড় ধরনের বিপদে পড়তে হবে। প্রথমত: এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলো বাংলাদেশের ওপর চাপ তৈরি হতে পারে। কারণ দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশেই ওএইচসিএইচআর-এর অফিস খোলার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশে ৩৬ জুলাইয়ের অভ্যুত্থানের পর থেকে স্বার্থান্বেষী নানা গোষ্ঠী সক্রিয়। ওএইচসিএইচআর-এর প্রস্তাব এসেছে ৫ই আগস্টের এক মাসের মাথায় এবং তা পারসু হচ্ছে নানাদিক থেকে। বাংলাদেশে জাতিগত কোনো সংঘাত হয়নি যে, এখানে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস খুলতে হবে- এমন মন্তব্য করে এক কর্মকর্তা বলেন, সংঘাতপ্রবণ দেশগুলোতে ওএইচসিএইচআর-এর অফিস রয়েছে। তাছাড়া ওই অফিসের বিরুদ্ধে দুনিয়ার দেশে দেশে সমকামিতার মতো সংবেদনশীল বিষয় প্রমোট করার অভিযোগ রয়েছে। সমকামিতা সব ধর্মে নিষিদ্ধ। অফিস খুলে এটি প্রমোশনের সুযোগ দিলে সরকার বাংলাদেশের সর্ব ধর্মের ধর্মভীরু মানুষের ক্ষোভের মুখে পড়বে। ফলে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টির এমন আশঙ্কাকে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও কূটনৈতিক প্রেক্ষাপট থেকে দেখাটা সমীচীন বলে মনে করছে সেগুনবাগিচা। বলা হয়, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তর সব সময় দাতা সংস্থার অর্থায়নে পরিচালিত হয়। দাতা সংস্থাগুলো ওএইচসিএইচআরকে যেকোনো দেশের অভ্যন্তরীণ নীতি প্রণয়নে প্রভাব সৃষ্টির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। ফলে একটি দেশের কোনো নীতি যখন দাতা দেশগুলোর বিপক্ষে যায়, তখন তারা মানবাধিকারকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে ওএইচসিএইচআর এর মাধ্যমে। জাতিসংঘে কাজ করছেন এমন একাধিক কূটনীতিক জানান, জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস কখনো কখনো এমন এজেন্ডার বিকাশে কাজ করে থাকে যেগুলো সর্বজনীন নয়।  যেমন তারা সমকামীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা, সমন্বিত যৌন শিক্ষার বিকাশে কাজ করে যা অনেক দেশের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার পরিপন্থি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাবেক একজন কূটনীতিক বলেন, কিছু স্পর্শকাতর পশ্চিমা এজেন্ডা বাস্তবায়নে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস কাজ করে। অথচ চুক্তি করা বা অফিস স্থাপনের অনুমতি দেয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে কোনো দেশই ব্যবস্থা নিতে পারে না। এটি করলে উভয় সংকট তৈরি হয়।

 

 

পাঠকের মতামত

Its no possible

Ziaur Rahman
৭ ডিসেম্বর ২০২৪, শনিবার, ৮:৩২ পূর্বাহ্ন

সাবধান!এ সব ভারতের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী অগ্রসর হচ্ছে। লাগলে কাশ্মীরে গিয়ে অফিস খুলুক। ভারতীয় ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পা দেয়া ঠিক হবে না।

Humayun Kabir
৩০ নভেম্বর ২০২৪, শনিবার, ১:০৪ পূর্বাহ্ন

You were not there when Bangladesh needed you. We don't need you now.

Citizen
২৫ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন

আমরা মানুষ জঙ্গলের পশু নয়। যারা সমকামিতায় লিপ্ত তাদেরকে মানুষ বলা যায়না। আল্লাহর সৃষ্টি জঙ্গলের পশুও সমকামিতায় লিপ্ত হয়না। আমরা মুসলমান, আমরা কওমের ঘটনা জানি পবিত্র কোরআন ঐ শ্রেণীকেও "বলহুম আদল" বলেছে অর্থাৎ পশুর চাইতেও নিকৃষ্ট বলেছে।

শাজিদ
১৯ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১:৫৩ অপরাহ্ন

সুইসাইড এর শামিল, যা একবার ঘটে গেলে আর কোন ভবিষ্যৎ থাকে না।

Md Chowdhury
১৮ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন

ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না!!

abu hena Mohammad na
১৮ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৭:২১ পূর্বাহ্ন

সর্বনাশ

T alam
১২ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:০৫ অপরাহ্ন

অফিস খেলতে দেয়া আত্নঘাতীর কাজ হবে॥

Mohammed
১০ নভেম্বর ২০২৪, রবিবার, ১:২৪ অপরাহ্ন

আমাদের সচেতন ভাবে এটাকে এরিয়ে যেতে হবে।কোনো ভাবেই এদের এখানে অফিস খুলতে দেওয়া হবে না।

Fakhrul Islam Nipu
৯ নভেম্বর ২০২৪, শনিবার, ১২:২১ অপরাহ্ন

কোনো ভাবেই অফিস খোলার অনুমতি দেয়া হবেনা


৬ নভেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৬:১১ অপরাহ্ন

যে জাতিসংঘ ইজরায়েলের জুলুম থেকে ফিলিস্তিনের শিশুদের রক্ষা করতে পারিনি, যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেনি এমনকি ঔষধ ও খাবার পর্যন্ত অনুরোধ করেও ঢুকাতে পারেনি তারা কিভাবে মানবাধিকারের কথা বলে...! মুফতি আব্দুল মালেক হাফিযাহুল্লাহ

Mashud Karim
২ নভেম্বর ২০২৪, শনিবার, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন

পশ্চিমাদের ভাল কিছু বিষয় আছে, সেটা ঠিক।কিন্তু তাদের মতবাদগুলোর কারণে যে তারা সহ গোটা পৃথিবী বাসি জ্বালা যন্ত্রণার মধ্যে আছে, সেটা অস্বীকার করতে পারবে ?

সাগর
১ নভেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, ১১:৪০ পূর্বাহ্ন

আমি সমথর্ন করি না

MD Ariful Islam
৩১ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক অফিস এদেশে করার উপযোগী সময় ছিল ১০/১২ বছর আগে; ইলিয়াস আলী গুম হওয়া এবং শাপলা হত্যাকাণ্ডের পর পর। দশ/বারো বছরের অগণিত বিচারবহির্ভূত হত্যা, শাসক দলীয় জুলুম নিপীড়ন ও উল্লাসের দমবন্ধ নারকীয় পর্বে জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিসের যদি এদেশে দরকার না হয়, এখন কী দরকার? মাইর দেওয়ার সময় আপনার খবর নেই, চোখ মুছার সময় লাঠি নিয়ে আসতে চান? এই আলগা লাঠির দরকার নাই। বাংলাদেশ ভালো আছে। © শরীফ মুহাম্মদ হাফি.

জুবায়ের
৩১ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৮:৩১ পূর্বাহ্ন

নোবেলজয়ী ড.মোহাম্মদ ইউনুস এর ধরনের কাজে সম্মতি জানান তাহলে শেষ বয়সে সব কিছু হারাবেন। দিনশেষে এই দেশে ৯০ভাগ মুসলিম তারা কখনো এই ধরণের কাজ বরদাস্ত করবেনা। পৃথিবীতে যত অশান্তির কারণ হচ্ছে এই পশ্চিমারা সব জায়গায় কিভাবে গন্ডগোল পাকাবে এই চিন্তায় থাকে।

আরিফ হাসনাঈন
৩১ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৬:৪৬ পূর্বাহ্ন

ফিলিস্তিনে অফিস খুলে কি করতে পেরেছে তা সবার কাছে স্পষ্ট। খুব বেশি দরদ থাকলে মিয়ানমারে গিয়ে অফিস খোলার চেষ্টা করুক। নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের মানবাধিকারের পক্ষে কাজ করুক। রেন্ডিয়াদের অপাতৎপরতা সামাল দিতেই বাংলাদেশ টালমাটাল সেখানে নতুন করে আবার.......... কোন প্রয়োজন নেই।

obaidullah taiab
৩১ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৫:১৩ পূর্বাহ্ন

আমরা দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি, ওয়াশিংটনের দাসত্ব করার জন্য নয়।

শরীফ হাসান
৩১ অক্টোবর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:১৩ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশে জাতিসংঘের সদরদপ্তর স্থানান্তর করার দাবি জানাই।

রিয়াদ
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১:০৭ অপরাহ্ন

পশ্চিমা এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে দেয়া যাবেনা। এটা খাল কেটে কুমির আনা।

Noor uddin
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন

Condemning this decision taken by advisor committee.

Imrul Hassan
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন

এদেশে সমকামীতার বৈধ.

fokrul islam
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৮:২৭ পূর্বাহ্ন

ভারত এই অফিস খুলতে দেয় নাই। আমরা দিবো.

fokrul islam
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৮:২৬ পূর্বাহ্ন

ইসলাম যেভাবে মানবাধিকার নিশ্চিত করেছে সেভাবে অন্য কোন সংগঠন মানবাধিকার নিশ্চিত করতে পারেনি বরং ব্যর্থ হয়েছে। তাই এদেরকে প্রশ্রয় দেওয়ার সিদ্ধান্তটা আত্মঘাতী হবে বলে মনে হচ্ছে।

Johirul islam
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৭:০৯ পূর্বাহ্ন

এগুলো কি আবর্জনা ? যদি তা হয়, তাহলে সমর্থন করি না।

মতিউর রহমান
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৬:৫৫ পূর্বাহ্ন

সমকামী সংস্থাকে অফিস করতে দিলে বাঙালি জাতি আবার ৫ আগস্ট কায়েম করবে ইন্শাআল্লাহ

Amir
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ৬:২৩ পূর্বাহ্ন

কোনভাবেই বাংলাদেশে অফিস করতে দেয়া যাবে না।

আলী
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:২৮ পূর্বাহ্ন

বাংলার জমিনে এগুলোর ঠাই দেওয়া হয় নাই আর হবেও না।

Riyad
৩০ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:০৮ পূর্বাহ্ন

We will not support to open office in BD

Ahmed
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:৩২ অপরাহ্ন

বাংলাদেশে জাতিসংঘের এই অফিস কোন ভাবেই করতে দেয়া যাবে না।

Hasibul Islam
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১০:৩৫ অপরাহ্ন

এদেরকে কোনভাবেই বাংলাদেশে অফিস করতে দেয়া যাবে না।

ইফতেখার আহমেদ
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:৫৯ অপরাহ্ন

বাংলাদেশে জাতিগত কোনো সংঘাত হয়নি যে, এখানে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস খুলতে হবে।

[email protected]
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:৫৭ অপরাহ্ন

আমরা সমর্থন করি না

Khorshed
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:৪৯ অপরাহ্ন

দেশটা ধংসের ধার পােন্ত আল্লাহ ছাড়া আমাদের উদ্ধার করার কোন উপায় নেই

Md Rasel dhali
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:০৮ অপরাহ্ন

আমি একজন নাগরিক আমার অধিকারের জায়গা থেকে বলতে চাই আমি কখনোই এমন সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারি না।

জাহিদ হাসান
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:৫৯ অপরাহ্ন

পশ্চিমাদের এই এজেন্ডা রাষ্ট্র বনাম জাতির সংঘাতে পরিণত করবে। রাষ্ট্রকে‌ খুব কৌশলে এদেরকে মোকাবেলা করতে হবে। নতুবা আমাদের সবাইকে পস্তাতে হবে।

সাফ‌ওয়ান আহমদ
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:০৪ অপরাহ্ন

এগুলো জাতিকে ধংস করার জন্য আসে । আমরা কখনো এই রকম অফিসের অনুমতি দিব না ।ইনশাআল্লাহ আমরা ই যথেষ্ট । আমরা বাংগালী ।

আনোয়ার
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৫:২১ অপরাহ্ন

কোনভাবেই এই অফিস খুলতে দেয়া যাবে না। ভারত শ্রীলঙ্কার মত দেশ এই অফিস খুলতে দেয় নাই। আমরা কেন দিবো? তারা মানবাধিকারের নাম দিয়ে এদেশে সমকামীতার বিস্তার ও প্রসার ঘটাতে চায়। যা বাংলাদেশের সকল ধর্মপ্রাণ মানুষ তা হতে দিবে না৷ রক্ত দিয়েছে আমার ভাইয়েরা। এখন তারা আসছে সুযোগ সন্ধানী হয়ে। এই অফিস যে সরকার ই করুক না কেন তাদের বিরুদ্ধে ধর্মপ্রাণ মানুষ রাস্তায় নামবে নিশ্চিত থাকুন। এদেশে সমকামীতার বৈধতা বরদাস্ত করা হবে না৷

khan abir
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৫:১৩ অপরাহ্ন

বাংলাদেশের জনগন কোন ভাবেই মেনে নিবেনা, তাই সরকার যেন এদেরকে বাংলাদেশে মানবাধিকার অফিস খোলার অনুমতি না দেয়, আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ্‌ আমাদের যে ভাবে রেখেছেন আমার ভালো আইয়্‌ পাপের বোঝা যেন না বাড়ে শক্ত ভাবে এদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে হবে

ফারুক
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৪:৪৪ অপরাহ্ন

আল্লাহ রস্তে এই ধংশাত্বক এজেন্ডা বাস্থবায়ন এ সহযোগি করবেন না । এই জামিন নাপাক বানাতে দেবো না যত দিন বেঁচে আছি । যদি তুমরা এই বিকৃত এজেন্ডা বাস্থবায়ন হয় । লিখে গেলাম ধংস ইন শা আল্লাহ সকলের কেউ ছাড় পাবে না ওয়াআল্লাহি কোনো দলের আমির ও না কোনো দলের মাওলানাও না । আল্লাহ আমাদের এই ইবলিশ এর এজেন্ডা থেকে বিরত রাখুন আমাদেরকে রক্ষা করুন আমী,,ন

মাহমুদুল
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৪:১৫ অপরাহ্ন

সরকারি চাপে দেশীয় সংস্থারা সত্য বলে না। তাই সৈরাচার সৃষ্টি হয়। মানবাধিকার অফিস খোলার প্রয়োজন আছে, যাতে ক্ষমতা কখনো নাগরিকদের জিম্মি করতে না পারে। আর হাসিনা চাই না। তবে, দেশের পলিসি নির্ধারণে মানবাধিকার অফিস যাতে অন্য দেশের এজেন্ডা পূরণ করতে না পারে সেই পদক্ষেপ কি হবে সেজন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া হোক। আর, সমকামীতা নিয়ে রাষ্ট্রীয় প্রমোট করা না হোক। নিরপেক্ষতা ভূমিকায় চলে যাক। তাহলে পশ্চিমের সাথে এডজাস্ট হয়ে যাবে। আর যাইহোক, পশ্চিম ছাড়া বাংলাদেশ চলতে পারবে না। এটাই বাস্তব। বিশ্বাস না হলে, ১ বছর ট্রাই করে দেখুন। অর্থনীতি চাঙ্গে উঠে যাবে।

Foysal Mohammad
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৩:৩৮ অপরাহ্ন

কোন ভাবেই যেন এই অফিস না খুলতে পারে এই ব্যাপারে সকলের সজাগ দৃষ্টি রাখা চাই। সমকামিতা একটি জঘন্য অপরাধ। অপরাধের সাথে যুক্ত এমন সকলেই বয়কটের আওতায় পড়বে। ধন্যবাদ মানবজমিন পত্রিকাকে সঠিক সময়ে সঠিক প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য।

মহিউদ্দিন
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৩:৩০ অপরাহ্ন

সংক্ষেপে সারমর্ম কথা হলো, এই পরিকল্পনা বাংলাদেশের জন্য খুবই ভয়াবহ হতে পারে ,, তাই আমাদের দাবি থাকবে প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মোঃ ইউনুস সাহেবের সমীপে উনি যেন কখনোই বাংলার এই বিরানব্বই পার্সেন্ট মুসলমানের দেশে পশ্চিমার চক্রান্তের স্বীকৃতির জন্য লেটারে সাইন না করার জোর দাবি জানাচ্ছি,

[email protected]
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৩:২৮ অপরাহ্ন

এই অথর্ব প্রতিষ্ঠান পশ্চিমাদের পদলেহন ব্যাতিত কোন কাজেরই না। পৃথিবীর কোন দেশে জাতিসংঘের মাধ্যমে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এমন কোন নজির নেই। বরঞ্চ মানবধিকারের নামে কুরুচিপুর্ণ গুটি কয়েক মানুষকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ যে কোন মূল্যে এই সংস্থার শাখা খোলা প্রতিহত করবেন। ইনশাআল্লাহ।

Unknown
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৩:১৮ অপরাহ্ন

বিগত ১৬টি বছর আমরা ফেসি বাদি সরকার এর ধামা চাপায় পরেছিলাম সাথে বাংলাদেশের সত সত মানুষের টাকা পাচার করেছে, আর ফেসি বাদি হাসিনাকে তাঁর গদিতে বসিয়ে রাখার লক্ষে আমেরিকা,ইন্ডিয়া, তাঁরা সব সময় কাজ করে গেছে যা এখন সকলের মাঝে বিস্তৃত এবং তা সকলেই দেখেছে।বিগত সরকার থাকা কালিন বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সমকামিতা প্রমোটের অনেক পায়তারা করেছে এর পিছনে মদদ দাতা রয়েছ আমেরিকা সাথে কাজও করেছেন 'হচিমিন',সাথে আরো সমকামি এজেন্ডা কাজ করেছে আর বাংলাদেশ হলো ৯৭%মুসলিম দেশ যেখানে সনকামিতার বিন্দু পরিমান সমর্থন নেই, আর ইসলামে তাঁর হুকুম হচ্ছে সমকামিতার সাথে যারা যারা কাজ করেছেন বা কাজ করছেন সকলকে 'জ#বা#ই'করা। বর্তমানে যেই অফিস বাংলাদেশে বসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে সেটার কোনে ভাবেই সাইন করা বা অনুমতি দেয়া যাবেনা।

আরিফ
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ২:৪৩ অপরাহ্ন

ai doroner kono kaj upodestara korbena asa kori

mohammad
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ২:৩৭ অপরাহ্ন

আমি দেশ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্তে এই বিষয় একমত না এবং কড়া নিষেধ করতেছি। এই কোনো মানবাধিকার অফিস আমার দেশে দরকার নেই। তাদের মানবতা শুধু তাদের কাজে আসে দেশের জনগণের কোনো কাজে আসেনা। আর এসব যদি হয়ে যায় তবে দেশ ও ধর্ম নষ্ট হয়ে যাবে। তাই আমি এর বিপক্ষে এবং কঠোর সমালোচনা করছি।

musafir098098@gmail.
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ২:০০ অপরাহ্ন

এটা হলে দেশ ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাবে তাই চাই এটা প্রতিষ্ঠিত না হোক এটা দেশের জন্য খতিকর

Jahidul Islam
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:৫৬ অপরাহ্ন

কোনো প্রয়োজন নেই! তাদের তথাকথিত মানবাধিকার নিয়ে তারা থাকুক।

md Parvez
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:৪৯ অপরাহ্ন

ধন্যবাদ এমন একটা বিষয় জাতির সামনে যথাসময়ে উপস্থাপন করার জন্য ।

Md.Anis Mahmood
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:৪১ অপরাহ্ন

আমাদের সচেতন ভাবে এটাকে এরিয়ে যেতে হবে।কোনো ভাবেই এদের এখানে অফিস খুলতে দেওয়া হবে না।

Robin
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:২৪ অপরাহ্ন

এই সংস্থার অনুমতি দেয়ার কোন মানে নেই।চমাদের নিজেদের টা নিজেরাই ভালো বুঝে নিবো।এটার অনুমতি দিলে আওয়ামিলীগ আবার মাথা চাড়া দেয়ার সাহস পাবে।

Minhaz Uddin Sajjad
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:২৩ অপরাহ্ন

আমরা চাই না এমন মানবাধিকার......... যেটা সব ধর্মে নিষেধ আছে............

anik
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:৪৮ পূর্বাহ্ন

উনাকে বলা দরকার, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি এতটা খারাপ হয়নি যে, গাজা, লেবানন, কাশ্মীর, বাদ দিয়ে এখানে অফিস করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। আগে ঐসব এলাকার মানবাধিকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে তারপর এখানে আমরা তাদেরকে স্বাগত জানাতে পারবো। নতুবা জাতিসংঘের একচোখা মানবাধিকারের পাহারাদার আমাদের প্রয়োজন নেই।

মুখলিছুর রহমান
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন

ফিলিস্তিনে এর অফিস আছে। আমরা সবাই দেখতেছি কত সুন্দর মানবাধিকার কায়েম করতেছে জাতিসংঘ। সব আইন মুসলিমদের বিরুদ্ধে ।

মনির হোসাইন
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১০:৫৫ পূর্বাহ্ন

We welcome OHCHR. We also welcome other regional offices here.

Muhammad Nurul Isola
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১০:১০ পূর্বাহ্ন

পারিবারিক, ধর্মীয় ও সামাজিক ঐতিহ্যের এই বাংলাদেশে ভিন্নমতবাদ চাপিয়ে দেয়ার যে কোন অপচেষ্টা রুখে দেবে বাংলাদেশের জনগণ।

Borno bidyan
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৯:৩৮ পূর্বাহ্ন

একটা মুসলিম প্রধান দেশ হিসেবে সমকামিতার মতো জঘন্যতম অপরাধ সংঘটিত হতে পারে এমন সম্ভাবনা আছে এমনসব অফিস খুলতে চুক্তি থেকে থাকুন।

মু জি র বাদশাহ
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন

OHCHR এর চুক্তিটি বাংলাদেশের জন্য আত্মঘাতী হবে। ওএইচসিএইচসিআর সমকামীদের অধিকার প্রতিষ্ঠা, সমন্বিত যৌন শিক্ষার বিকাশে কাজ করে যা আমাদের দেশের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার পরিপন্থি। এই প্রস্তাব গ্রহন করলে এবং তাদের অফিস খোলার চুক্তি সই করলে ভবিষ্যতে রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের বড় ধরনের বিপদে পড়তে হবে। শ্রীলংকা এবং ভারত ওএইচসিএইচসিআরের প্রস্তাব গ্রহন করেনি।

Chowdhury Md. Tayub
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন

জাতিসংঘ শক্তিশালী দেশগুলোর বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারে না। তাদের কাজ শুধু দুর্বল দেশগুলোর উপর খরদারি করা। একটা যু্দ্ধও বন্ধ করতে পারেনি এই অথর্ব সংস্থা। কোন ভাবেই তাদের বাংলাদেশে অফিস খুলতে দেওয়া হবে না। সমকামীতা ইসলামে হারাম। কুরআনে বহুবার এই নিয়ে স্পষ্ট বক্তব্য দেওয়া আছে। তাই এই বিষয়ে কোনরূপ ছাড় দেবার সুযোগ নেই।

বিসমিল্লাহ্ খান
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৯:০৯ পূর্বাহ্ন

ইন্ডিয়া ও আমেরিকার বিকল্প সন্ধান করা উচিৎ। এদের কাছে বাংলাদেশের স্বার্থ কখনই প্রাধান্য পাবেনা। তাদের পররাষ্ট্রনীতি নিজ দেশের স্বার্থের বাহিরে কখনই প্রতিফলিত হয়না। আর মানবাধিকার? স্বার্থের জন্য মানবাধিকারকে তারা পায়ের নিচে পিষ্ট করে গর্ব সহকারে।

স্বাধীন বাংলাদেশী
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন

আমার বিশ্বাস এটা চালু হলে রাষ্ট্র নিপিড়ক হতে পারবে না। অনুমতি দেয়া উচিৎ।

Rashed
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন

ধন্যবাদ এমন একটা বিষয় জাতির সামনে পরিস্কার করার জন্য।

Arif Hasan
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:০৪ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশ সহ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থ্যা সোচ্চার হয় ,আমাদের জুলাই আগস্টের গনভ্যুথানেও জাতিসংঘের এই সংস্থাটি অনেক ভুমিকা রেখেছে । এই সংস্থার আঞ্চলিক অফিস বাংলাদেশে সমকামিতা বৃদ্ধি পাবে এধরনের অবাস্তব যুক্তির মুল কারন হল ,বাংলাদেশ একটি পূর্ণ গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং মানবাধিকার সম্পন্ন একটি দেশ হউক -তা আমাদের দুরনিতিগ্রস্থ আমলাতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার পক্ষের ব্যক্তিদের পক্ষে না মানারই কথা ।

কাজী মুস্তাফা কামাল
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:০২ পূর্বাহ্ন

সাবধান ইউনুস স্যার সাবধান এটা বাংলাদেশ

ফারুক
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:২৬ পূর্বাহ্ন

আমরা সমর্থন করি না

Mohammad Morshad
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:২১ পূর্বাহ্ন

হুদাই খাল কাইট্টা কুমির আইনেন না! এমনেই বহুত জালার ভিতর আছি।

Anamul Hasan
২৯ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১:১৯ পূর্বাহ্ন

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status