অনলাইন
কী ঘটেছিল জেনেভা বিমানবন্দরে
মানবজমিন ডিজিটাল
(১ মাস আগে) ৮ নভেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:১৯ অপরাহ্ন
প্রায় দুই মিনিটের একটি ভিডিও। যেটি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাল ওই ভিডিও নিয়েই চলছে নানান আলোচনা। কী ছিল সেই ভিডিওতে, কী-ই বা ঘটেছিল?
ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলকে ঘিরে রেখেছেন একদল লোক। তারা উপদেষ্টার সঙ্গে উত্তেজিত ভাষায় কথা বলছেন। তর্ক করছেন। বারবার তার দিকে তেড়ে আসছেন। ঘিরে ধরছেন। সামনে এগুতে দিচ্ছেন না তাকে। বলছেন, আপনি মিথ্যা বলছেন।
জানা যায়, জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) গভর্নিং বডি এবং সংস্থাটির গুরত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার দেশে ফিরছিলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। দূতাবাসের প্রটোকলে তিনি গাড়িতে করে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা বিমানবন্দরে পৌঁছান।
গাড়ি থেকে বিমানবন্দরে নামার পর হঠাৎ একদল লোক এসে আইন উপদেষ্টাকে ঘিরে ধরেন। তাকে বিরক্ত করতে থাকেন। উচ্চশব্দে কথা বলতে থাকেন।
ভিডিওতে দেখা যায় এ সময় আসিফ নজরুল বলছেন, ‘আপনি গায়ে হাত দিচ্ছেন কেন? এভাবে কথা বলতে পারেন না। আপনি অনেক খারাপভাবে কথা বলছেন, খারাপ ব্যবহার করছেন। আপনাদের ল্যাঙ্গুয়েজ এমন কেন? আপনারা আসেন, কথা বলবো। তখন হেনস্তাকারীরা বারবার তর্ক করতে থাকেন। তাদের একজন বলেন, আমরা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ। স্বাধীনতার পক্ষের লোক, আপনারা বিপক্ষের লোক। এরপর আসিফ নজরুল বিমানবন্দরের ভেতরে ঢুকে যান। হেনস্তাকারীরা তখনও তার পিছু নেন। ‘পাকিস্তানি রাজাকার, বাংলাদেশ সরকার’, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’বলে স্লোগান দিতে থাকেন।
ওদিকে গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, সুইজারল্যান্ডের বেশ কয়েকটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, বিমানবন্দরে আইন উপদেষ্টাকে হেনস্তাকারীরা আওয়ামী লীগের সমর্থক। সেখানে সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম জমাদার ও সাধারণ সম্পাদক শ্যামল খান উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে জেনেভা থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা যায়, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের প্রোটকলে প্রচণ্ড ঘাটতি ছিল। মিশন সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেনি।
Mr. Asif Nazrul can take action against Bangladesh high commissioner and those people who are trying to embarrass him and his government.
MOTHER CHUD BACHCHA TERRORIST HASINA
রাষ্ট্রদূত এবং প্রটোকল অফিসার লেবার কাউনিসেলরকে দেশে অবিলম্বে রিকল করা হোক। এই লেবার কাউনিসেলর গত বছর আদিলুর রহমান শুভ্রকে হেনস্থা করার পরিকল্পনায় অংশগ্রহণ করেছিল। তখনকার রাষ্ট্রদূত জড়িত ছিল। তাকে কৈফিয়ৎ তলব করা হোক।
ই জানোয়ারদের ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হয়।
এদেরকে উপযুক্ত বিচার না করলে পরবর্তীতে সব রাষ্ট্রেই উপদেষ্টারা হেনস্থার স্বীকার হতে হবে।
Genevar Bangladesher mission e Ekjon montri ki protocol dilo?Eder age puishment dite hobe
এই জানোয়ারদের পাসপোর্ট বাতিল করে,গ্রেফতার করে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হয়।
এর জন্য জেনেভায় বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা দায়ী, তাঁরা এটা আওয়ামীলীগের দালাল দের দিয়ে করিয়েছে। দূতাবাসে সকল কর্মকর্তা একযোগে বহিষ্কার করে আইনের আওতায় আনা উচিৎ।
অবিলম্বে ভিডিও ফুটেজ দেখে ওই জানোয়ার গুলোর পাসপোর্ট বাতিল করে ঘর ধরে দেশে পাঠানো হোক। এরপর এই বাংলার মাটিতেই ঐগুলোর বিচার করা হবে|
The awamiligue calprits who insulted honorable law advisor Asif nazrul in Zeneva airport should be punished by expelling their passports. And this is the clear failure of Bangladeshi mission in Zeneva.
এদের পরিচয় দরকার বাংলাদেশের মাটিতে এদের বিচার করা হবে
আজসহ কয়েকদিন কমেন্ট করছি। একবার ও আমার কমেন্ট ইতিবাচক হিসেবে বিবেচিত হয় নি। কারণ জানতে চাই।
ভিডিও ফুটেজে চেহারা দেখে তাদের কে আইনের আওতায় আনা উচিত। দেশে তার পরিবারের কেউ আওয়ামী লীগের অন্য সরকার বিরুদী কাজে থাকলে আইনের আওতায় আনা উচিত।
Where were the embassy staffs/officers and what they were doing when Dr Asif Nazrul was surrounded Awami unruly peoples. We want a complete investigation about the incident and actions against the perpetrators.
হায়রে বাংলার মানুষ! ছি: ছি: তোমরা মানুষ নামের কলঙ্ক।
দুতাবাস এর সবাইকে আইনের৷ আওতায় আনতে হবে দ্রুত কারন তারা ফ্যাসিবাদের দোসর।
Find out their family in Bangladesh it will send hard them message
দূতাবাসে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মা,আওয়ামীলীগ অর্থ পাচার থেকে শুরু করে এমন কোন অন্যায় নাই করে নাই তবুও তাদেরই বড় গলা.. এদের সবাইকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা জরুরী
অরাজনৈতিক ব্যক্তি হওয়ায় আমিলীগ আইন উপদেষ্টা কে হেনস্তা করার সাহস পেলো।দলীয় লোক হলে তার দলের লোকেরাও এয়ারপোর্টে উপস্থিত থাকতো।আর এর পেছেনে দূতাবাসে থাকা পলাতক লীগের নেত্রীর প্রেতাত্মারাও জড়িত।
এরা মানুষ না .........আওয়ামী লীগ!
জেনেভায় দুতাভাসের নতুন করে লোকজন নিয়োগ দেওয়া হউক
দূতাবাস যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেনি হয়তো দূতাবাসের কিছু খারাপ লোক তাদেরকে তথ্য দিয়ে সাহায্য করেছেন
দেশটা যে স্বাধীন এটাই তার প্রমান। তবে ওদেরকে ভুলের মাশুল দিতে হবে।
আসিফ নজরুল সাহেব, যদি আইনগত পদক্ষেপ নিতে না পারেন তবে দয়া করে পদত্যাগ করেন। এদের বিচার করতে হবে। দূতাবাসের সবাইকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন আর নতুন লোক পাঠান। আমরা নতুন স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে চাই না।
দূতাবাসে যারা আছে তারা আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা। এদের সবাইকে অবিলম্বে বহিষ্কার করতে হব।
The people who misbehaved, are the supporters of killers. They should have been handed over to Swizz police. Bangladesh embassy still can do it because the viral video is its evidence.
হেনস্থাকারীদের দ্রুত পাসপোর্ট বাতিল করুন। দূতাবাসের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিন।
দুতাবাসের কর্মচারী ও কর্মকর্তা সবাই এই কর্মকান্ডে জড়িত। এদের প্রত্যেকের শাস্তি নিশ্চিত করা উচিৎ।
Everyone from that embassy should be sacked with immediate effect. It should be a lesson for other embassy personnel. Be very careful on which side you are choosing
এদের পাসপোর্ট বাতিল করে আইনের আওতায় আনা উচিত।
Every officials should be removed from jeneva
আসিফ নজরুল সাহেবের অপরাধ কি? তার অপরাধ আওয়ামীলীগের অন্যায়, গুম, ঘুন, লুটপাটের বিরুদ্ধে কথা বলা, সত্য তুলে ধরা। এর ব্যতিক্রম কিছু নেই, তা সকলের খুব ভাল করে জানা। তাদের আঁতে ঘাঁ লাগাতে এমন হিস্র আচরন। জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া জরুরী।
সাধারন প্রবাসীদের জানার কথা নয় কখন আসিফ নজরুল বিমান বন্দরে আসবে।দূতাবাসের শু*র গুলা এর সাথে ১০০% জড়িত।। এদের বরখাস্ত করে দেশে ফিরিয়ে বিচারের মুখামুখি করা হোক।
দূতাবাসের লোকেরা স্বৈরাচারের দোষর। এদের বহিষ্কার করতে হবে।
দূতাবাসের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানাচ্ছি, কারন ওরাও এর সাথে জড়িত।
আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল আহমেদ এবং ওবায়দুল কাদের পাবলিক মিটিং এ বলেছিলেন যে, উনারা ক্ষমতা ছাড়লে তাদের ৫ থেকে ১০ লাখ লোক বিএনপি জামাতের হাতে মারা যাবে। তবে এত বড় গনঅভ্যুত্থানের পরও এদেশের মানুষ সেরকম নিন্দিনীয় কাজ করেনি। আওয়ামী লীগারা এদেশে এখনো নিরাপদ আছে। সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের কান্ড দেখে মনে হচ্ছে ওদের প্রতিশোধ নেয়া দরকার ছিল। তবে এ ব্যাপারে সুইজারল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাস দায়িত্ব এড়াতে পারে না। তাদেরকে অতিসত্বর শাস্তির আওতায় আনা উচিৎ।
এত সাহস/পার, দেশে আস!
দূতাবাসের সবাইকে বরখাস্ত করে নতুন লোকবল নিয়োগ দেওয়া হোক.
এই দলটার টপ টু বাটন বেয়াদবে ভরপুর। তাদের মতে স্বাধীনতার পক্ষের মানে অসভ্যতা, অন্য মতাদর্শের দমন। তাই বেয়াদবের বেয়াদবীতে পাত্তা না দেওয়াই উত্তম।
এদের বিরুদ্ধে দূতাবাসের মাধ্যমে মামলা করে বিচার করতে হবে এবং এদের পাসপোর্ট বতিল করে দেশে আনতে হবে ।
কুকুরের লেজ কখনও সোজা হয়না।
অনতিবিলম্বে এদের কে আইনের আওতায় এনে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করে আওয়ামী লীগের প্রেতাত্বা হিসাবে ফাঁসি দেওয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি।
দেখুন, ড: আসিফ নজরুল কখন এয়ারপোর্টে পৌঁছবেন তার মুভমেন্টের এত নিখুঁত খবর কে দিল ওই আওয়ামী সন্ত্রাসীদের? এটা মনে হচ্ছে ইনসাইড জব। সুইজারল্যান্ডে বাংলাদেশের হাই কমিশনের সবাইকে জিজ্ঞাসার আওতায় আনুন।
একজন দেশের সম্মানিত প্রতিনিধি কে যথাযথ প্রটোকল দিতে ব্যর্থ ঐ রাষ্ট্রদূত এবং অপমান করা লোকদের কে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা জরুরী মনে করি।কারণ তারা বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র ও তার ১৮ কোটি জনগণকে অপমানিত করেছে। ব্যক্তি বা দলের স্বার্থে কখনো পুরো জাতির প্রতিনিধি কে হেনস্হা করা কতটুকু যৌক্তিক?????
please take necessary action against bd embassy in Geneva.
দূতাবাসের সবাইকে বরখাস্ত করে নতুন লোকবল নিয়োগ দেওয়া হোক। কারণ তারা সবাই খুনী হাসিনার দালাল।
এই দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধ সুইজারল্যান্ড সরকারের কাছে বাংলাদেশ দুতাবাসের মাধ্যমে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ নেয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ রইলো।
দুতাবাদের লোকজন এর সাথে জড়িত। এদের সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
বর্তমান সরকারের এত প্রভাবশালী উপদেষ্টার সাথে এরকম আচরন কেউ করবে তার সাথে স্কট আছে প্রটোকল ডিঙিয়ে কেউ এ কাজ করতে পারবে বলে বিশ্বাস হচ্ছেনা উনিত সাধার ধুম পাবলিক নন
সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশ দূতাবাস ঠিকমতো প্রটোকল দিতে ব্যর্থ হওয়ায় তাদের উপর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আওয়ামী লীগের এই দোসররা পরিকল্পনা করে উপদেষ্টা মহোদয়কে অপমান করতে চেয়েছে। এদের উপযুক্ত বিচার হওয়া উচিত।
এরা হাসিনার দোসর । দুতাবাসের বিরুদবে ব্যবসতা নিন ।
ওদের পরিচয় জানা দরকার
অবিলম্বে ভিডিও ফুটেজ দেখে ওই জানোয়ার গুলোর পাসপোর্ট বাতিল করে ঘর ধরে দেশে পাঠানো হোক। এরপর এই বাংলার মাটিতেই ঐগুলোর বিচার করা হবে।
হা হা হা বাংলাদেশ
আওয়ামী লীগ এরা মানুষ নামের শয়তান । এরা আর কোনদিন ভালো হবে না।
দুতাবাস সঠিক ভাবে প্রটোকল দিবে কেন,সঠিক ভাবে খোঁজ নিলে দেখা যাবে সবজায়গায় স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের বিশ্বস্ত বিশেষ মন মানসিকতার মানুষগুলো দৈব্য বসে আছে, ঐ চাটুকার পাচাটা মানুষগুলো সুযোগ পেলেই তাদের আসল রূপ প্রকাশ করবে,জেনেভা বাংলাদেশ দূতাবাসের বিশেষ মানুষগুলো তার ব্যাতিক্রম নয়। তাই আমাদের সব সময় চোখ কান খোলা রাখতে হবে।প্যারিস বাংলাদেশ দূতাবাসের একটি গল্প লিখার ছিল অন্য কোন দিন লিখবো।
এদের পাসপোর্ট বাতিল না করলে এরা পরবর্তীতে আরও খারাপ আচরণ করবে।
যে দিন আওয়ামিলীগের লোকজন ভদ্র হবে, মানুষ হবে সেই দিন পৃথিবীর সব মানুষই মানুষ হয়ে যাবে।
স্বৈরাচার খুনি হাসিনা ক্ষমতায় থাকতে বলেছিল ব্যাংকে টাকা না পাঠালে প্রবাসীদের পাসপোর্ট বাতিল করে দিবে। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সাথে এমন অভদ্র ব্যবহারের কারনে এই প্রবাসী সন্ত্রাসীলীগের পাসপোর্ট বাতিল করা উচিত।
আওয়ামী লীগের নোংরামি আজ ও বিশ্ববাসী
They should be punished.
ওর পাসপোর্ট বাতিল করার দাবি জানাচ্ছি
আওয়ামী এসব সন্ত্রাসীদেরকে রুখে দেওয়ার জন্য সেখানে কি কোন লোক ছিল না? দূতাবাসের লোকজন কোথায়? নাকি ওরাও আওয়ামী দালাল? তারাই হয়তো সে সুযোগ করে দিয়েছে। সে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী কোথায়? আল্লাহর দ্বীন ইসলামে জনগণের দায়িত্বশীলদেরকে জনগণ প্রশ্ন করতে পারে, জবাবও চাইতে পারে। তবে তা এভাবে বেয়াদবি ও অপমান করার মাধ্যমে অবশ্যই নয়। সেখানে অবস্থানরত দেশ প্রেমিক লোকদেরকে বলবো: যদি সম্ভব হয়, এই সন্ত্রাসীদেরকে সেখানে ভালোভাবে ধোলাই দেয়া হোক। এরা ছাত্র-জনতার বিপ্লবী সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টা কে অপমানের মাধ্যমে আমাদের দেশ ও জাতিকেই অপমানিত করেছে।
Honourable Advisor.. you may not need to fix them up but country need to punish such culprits and you are to arrange it and their followers.
Very unfortunate ! The culprits to be punished by the Government. Also the protocol systems from the Embassy to be strengthened to protect VVIPs.
মিশন দায়িত্ব পালন করেনি, নাকি তারাই এই সুযোগটা করে দিল?
আমাদের মাননীয় উপদেষ্টা গনের কোন দল নাই। তাঁদের সাথে যে কোন অন্যায় হলে সর্বদলীয় প্রতিবাদ হওয়া বাঞ্ছনীয়। তা নাহলে তাঁরা আশাহত হবেন।
প্রবাসী অনেক অনলাইন এক্টিভিস্ট ৫ আগস্টের পটপরিবর্তনের পর বিভিন্ন ভাবে নাম উল্লেখ করে পুলিশ, প্রসাশন ও বাংলাদেশের বিভিন্ন দূতাবাসে কর্মরত দলকানা লোকজন সম্পর্কে বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে কোন ব্যাবস্থা নেওয়া হয়নি যার পরিণামে এই অপমান জনক পরিস্থিতি। এই সমস্ত এক্টিভিস্টরা গত পনের বছর যাবৎ দেশের জন্য ভূমিকা পালন করে আসছেন এবং এখনো সরকার কে পরামর্শ দিচ্ছেন শুনা না শুনা সরকারের ব্যাপার আর না শুনলে এই ধরনের পরিস্থিতিতে পড়তে হবে।
সেখানকার হাইকমিশন যথাযথ দ্বায়িত্ব পালন করেনি অথবা ঘটনার সাথে হাাইকমিশনের কেউ জড়িত আছে। ঘটনার তদন্ত করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে
ঐ ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসীরা আরও একবার বিশ্বের সামনে ওদের আওয়ামী চরিত্র তুলে ধরলো।
সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী হায়েনাদের নিষিদ্ধ করা হোক এবং তাদের নেতাদের কঠোর বিচারের আওতায় আনা হোক তারা দেশ ও জাতির শত্রু।
ওদের চিন্হ পৃথিবীর বুক থেকে মুছে দিতে হবে।
এই দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধ সুইজারল্যান্ড সরকারের কাছে বাংলাদেশ দুতাবাসের মাধ্যমে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ নেয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ রইলো।
These guys are awami criminals and loyal to killer Hasina.
Passport of these people should be banned following due process
The high commission people of Bangladesh in Switzerland need to be trialled. They failed to provide protocol.
আমি বলতে চাই সুইজারল্যান্ড আর এম্বাসেডর তার জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ি অ্যাম্বাসেডর দায়িত্ব ছিল সম্পূর্ণ পটকল অবস্থায় তাহাকে বিমানবন্দরে অভ্যন্তরে পৌঁছে দিয়ে যাওয়া যেহেতু এম্বাসেডার এটা করে নাই তাই বুঝতে হবে এই এম্বাসেডার হাসিনার লোক
১) দূতাবাসের কর্মকর্তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক। ২) আওয়ামি দুর্বৃত্তদের পাসপোর্ট বাতিল পূর্বক ভিডিও ফুটেজ দেখিয়ে স্থানীয় থানায় মামলা দায়ের করা হোক।
কথায় বলে, ঢেঁকি মক্কা গেলেও বাড়া বাঁধে। ফ্যাসিস্টরাও সবখানে এমন আচরণ দেখাবে।
আইনের আওতায় এনে এদের বিচার করা হউক।
এই সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে পাসপোর্ট বাতিল করা উচিত, একদফা শিক্ষা দিয়ে দিলে ভবিষ্যতে আর সাহস পাবেনা
আইনের আওতায় এনে এদের বিচার করা হউক। এখুনি সময় এই বর্বরদের নিষিদ্ধ করার।
তীব্র নিন্দা ও ধিক্কার জানাই।।। নির্লজ্জ বেহায়া আওয়ামী চামচারা বাংলার জমিনে জয় বাংলা বলার সাহস না পেয়ে দেশের বাইরে একজন সম্মানিত অন্তরবর্তীকালীন সরকারের মাননীয় আইন উপদেষ্টা কে ডঃ আসিফ নজরুল স্যার কে হেনেস্হা করেছে যা অতি দুঃখজনক ও নিন্দনীয়।।। দেশে এনে প্রচলিত আইনে বিচার নিশ্চিত করা অতি জরুরী।।।
যারা আওয়ামী লীগের রাজনীতির পূনরবাসন চান , তাদের জন্য এটি অত্যন্ত শিক্ষনীয় বিষয়।
এই গণহত্যার সাপোর্ট কারীদের পাসপোর্ট বাতিল করে দেশে এনে উপযুক্ত বিচার চাই
দল হিসেবে আওয়ামী লীগ নিকৃষ্টতম
সভ্যতা, ভদ্রতা কখনো আওয়ামী লীগের সাথে যায় না। তাদের নেত্রীর মুখ যেমন তীতা , আচরণে উগ্র, দলের লোকগুলো ও হয়েছে তাই। যেমন নেত্রী তেমন কর্মী।
এরা আসিফ নজরুল তথা আইন উপদেষ্টাকে হেনস্থার মাধ্যমে ছাত্র জনতার রক্তে অর্জিত স্বাধীনতার অবমাননা করলো মূলত। এদের ঔদ্ধত্ত সীমাহীন। নিজেরা ভারতের পা চাটা সারমেয় হয়ে বাকিদের ট্যাগ দেয় রাজাকার! পাকিস্তানি!! আসিফ নজরুল বলেছিলেন আওয়ামীলীগের ডিএনের মধ্যেই ফ্যাসিবাদী চরিত্র বিদ্যমান। জেনেভায় সেটা প্রমাণ করলো আওয়ামী পাণ্ডারা।
অবশ্যই সুইজারল্যান্ডের মিশন থেকে আওয়ামী লীগের দালালদের সরাতে হবে। তারা কিভাবে এমন হতেই দিল, ন্যূনতম প্রটোকল ছাড়া, কিভাবে খুনি হাসানের ছবি এখনো মিশনে টাঙ্গানো থাকে, সেই জবাব চাই।
নির্লজ্জ আওয়ামী ফ্যাসিস্ট, এখনও যারা তাদেরকে ফেভার করতে চায় তাদের বোধ উদয় হোক।
বিতারিত স্বৈরাচারী গোষ্ঠীর অসভ্যতা চলছেই ! এদের দমন করা হোক।
লীগের অসভ্যতার বহিঃপ্রকাশ ! বহির্বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে তারা জানান দিচ্ছে মান্দাতার আমলের “গোয়ারগাট্ট” আইডোলজি এখনও তারা ধারন,পোষণ করে চলে ।
আওয়ামী হায়েনারা যে কত নিকৃষ্ট প্রানী তা আবার ও প্রমানিত হল।এই ধরনের আচরন গুলা এদেরকে নিষিদ্ধ করতে সাহায্য করবে।তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী নামক আবর্জনা গুলা পরিস্কার করতে হবে
অতি শীগ্র বাংলাদেশ মিশনের সবাইকে ডেকে দেশে আনা হউক। বাংলাদেশ মিশন সুযোগ করে দিছে তাঁকে লাঞ্চিত করতে।
এখনও দেশের ভিতরে এবং বাহিরে আওয়ামীলীগ যে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে প্রতিশোধ নিতে চাচ্ছে তারপরও কি কোন বিবেকবান মানুষ এ দলটিকে নিষিদ্ধের বিপক্ষে কথা বলতে পারে ? যে বা যাহারা এই লীগ ও তার দোসরদের পক্ষ নিয়ে কথা বলতে পারে তারা দেশপ্রেমিক মানুষ কিনা এ প্রশ্ন সচেতন সমাজের নিকট। ধিক্ আপনাদের যারা এদের সমর্থনে ইনিয়ে বিনিয়ে কথা বলেন। ধিক্ আপনাদের শিক্ষা ধিক্কায় !
Find these people and locate their address in Bangladesh. File cases against them and bring them to justice for the crime they commited with Asif Nazrul. Bring their family member or some form of action so other can learn lesson
আওয়ামিলীগ যেখানেই যাবে, আওয়ামিলীগই থাকবে, এমনকি মরে গেলেও। এজন্য এদের মানুষের কাতারে বিবেচনা না করব আওয়ামী হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এবং সেভাবেই এদের ট্রিট করতে হবে।এরা সমাজের ক্যান্সার, এদের দূর করতে হবে।
বাংলাদেশে এই আওয়ামী দূর্বৃত্তদের বাড়িতে লাল পতাকা ঝুলিয়ে দেয়া উচিত। বাকিটা ছেড়ে দেওয়া হোক জনগণের উপর।
ক্ষমতা হারিয়ে ঘেউ ঘেউ করতাছে
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের প্রোটকলে প্রচণ্ড ঘাটতি ছিল। মিশন সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেনি।করবেই কিভাবে এরা হাসিনার দোসর এখনো চেয়ারে বসে আছে।
বাংলাদেশে এই আওয়ামী দূর্বৃত্তদের বাড়িতে লাল পতাকা ঝুলিয়ে দেয়া উচিত।
আওয়ামীলীগ মানি চোর ডাকাত খুনি আর বেয়াদব ওরা সুইজারলেন্ড থাকুক আর সৈদিআরব খেছালত বদলায় কি করে?ঐখানে এমবাসিতে থাকা পুরা ষ্টাফদের চাকরিচ্চুত করা একান্ত জরুরী আর তানাহলে এমন ঘটনা ঘটতেই থাকবে।
আওয়ামী লীগের একটা সন্ত্রাসী সংগঠন এটা তাদের আচরণ বুঝা যায় কারণ কুকুরের লেজ ৮০ বছর কোন ফাইভের ভিতর রেখে দিল সোজা হয় না আর আওয়ামী লীগ এমন এক দল তারা কখনো ভালো হয় না আর হবেও না সংগঠন তাদেরকে দেশে বিদেশে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে আইনের মাধ্যমে তাদের রাজনীতি করা কোন অধিকার তাদের নেই তাহারা জুলাই মাসে যে অত্যাচার করেছে এদেশের মানুষের উপরে তাদেরকে কিভাবে মানুষ
১৫ বছর বাংলাদেশের জনগণের ভোটে সরকার প্রতিষ্ঠা হয় নি!! এজন্য এদের মনে কোন প্রশ্ন জাগেনি?? ঘৃণা জন্মায়নি?? গুম, খুন, গনহত্যা এদের বুক কেঁপে উঠেনি?? হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার, ব্যংক লুট ইত্যাদি এরা বিশ্বাস করে না?? পিয়ন ৪০০ কোটি টাকার মালিক, এদের মনে প্রশ্ন জাগেনি তাহলে মালিক ও তার পরিবার কত টাকার মালিক??? এরা চোখ থাকিতে অন্ধ, এদের অন্তর অনুভুতি হীন, এরা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী !! তাদের অন্তরে কোন দেশ প্রেম নেই, তারা এখনো ঝিঝি আপার মধ্যেই আটকে আছে!!! আফসোস এদের জন্য!!!
এত হত্যার পর কোনো অনুশোচনা নেই তাদের কোনো পর্যায়ে। আওয়ামী লীগের পৃথিবী সংকুচিত হতে হতে একদিন নিঃশেষ হয়ে যাবে।
Totally unacceptable
They ans their BD dependents should be punished
আওয়ামীলীগ তো আওয়ামীলীগই সেটা সুইজারল্যান্ড কি আর বাংলাদেশ ..! এরা মানুষ না ..! এরা আওয়ামীলীগ ।।।
Arrest them through interpol. Time is running out brothers. Why you are delaying to remove /fire all Fascist chiefs from their positions. How Jonendra is getting garde 1 promotion during your rule? How he is still operating Petrobangla as its Chairman. You will lose everything brother. Please take action immediately. I am just surprised.
তাদের বাড়িতে হামলা দিতে হবে।
আইন উপদেশটাকে হেনস্থ করার জন্য এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হোক, এদেরকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। এরা উশৃংখল শ্রেণীর লোক । বাংলাদেশের টাকা বিদেশে টাকা পাচার করে ওই দেশে বিলাসী জীবন কাটাচ্ছেন তাদের নামে মামলা করে ইন্টারপোলের মাধ্যমে এরেস্ট করা হোক।
Time to remove auamilegu from Bangladesh.
Killer Hasina n its associates must be hanged to death
আইন উপদেষ্টা টা কে।অহেতুক হেনস্তা করার জন্য স্বৈরাচারের দোসরদের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি তাদের চিহ্নিত করে রাখুন যাহাতে আইনের আওতায় আনা হয়।
পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুক, যত সভ্য দেশেই থাকুক লীগ থাকলে সেখানে সন্ত্রাসী করবেই। এরা ৭২--৭৫ এর খু***নি, ধ**র্ষক, লুটেরার বংশধর। ভাল ব্যবহার এদের রক্তে নেই।
এদেরকে বিচারের আওতায় আনা হোক এরা হাসিনা সরকারের লুটপাটকারি বিদেশে টাকা পাচার করে ওই দেশে বিলাসী জীবন কাটাচ্ছেন তাদের নামে মামলা করে ইন্টারপোলের মাধ্যমে এরেস্ট করা হোক
আ: লীগ এর চামচাদের ধরে ধরে কষানি দিতেই হবে।
এদের এদেশের বাড়িতে লাল পতাকা ঝুলিয়ে সবাই সতর্ক করে দেয়া উচিত এরা শত শত ছাত্র হত্যার সমর্থক। এদের এড়িয়ে চলুন
এদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
সরকার সমর্থকদের উপদেষ্টার পাশে থাকার প্রয়োজন ছিল। ভবিষ্যৎে এবিষয় গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে।
এই গুলারে খুঁজে বের করে কড়া শাস্তি দেয়া দরকার/
কয়লা ধুইলেও ময়লা যায়না ।
সুইজারল্যান্ড নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। আওয়ামীরা কখনও দেশে আসতে পারবে না।
বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা সুইজারল্যান্ডকে গোপালগঞ্জ মনে করে আবেগ সামলাতে পারেনি।
দুঃখজনক।
পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শিক্ষা জীবনেও হবে না
উপদেষ্টা লাঞ্ছিত করার অপরাধে ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদের আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যাবস্থা করা উচিৎ।