প্রথম পাতা
দূতকে ডাকলেন উপদেষ্টা
বৃটেন নিয়ে অস্বস্তি, লন্ডনে বক্তৃতা করবেন হাসিনা
মিজানুর রহমান
৫ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবারভারতের সঙ্গে টানাপড়েনের মধ্যে নতুন করে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে বৃটেনকে নিয়ে। বৃটিশ পার্লামেন্টে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যক্রম নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করেছে দেশটির অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপ। যদিও পার্লামেন্টে দেয়া বক্তব্যে অনেক অসত্য তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে বলে প্রতিবাদ করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তথা বাংলাদেশ সরকার।
কূটনৈতিক সূত্র বলছে, বৃটেনকে নিয়ে অস্বস্তির দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে- দেশটিতে অবস্থান করা আওয়ামী সমর্থকদের তৎপরতা। তারা লন্ডনে একটি বড়সড় সমাবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে। আগামী ৮ই ডিসেম্বর সেই সমাবেশ হবে। যেখানে হাজারো নেতাকর্মীর উপস্থিতির চেষ্টা চলছে। অনুষ্ঠানের আয়োজক যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ দাবি করে তারা ওই আয়োজনের একটি পোস্টার করেছে, যেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে হাসিনা বক্তব্য রাখবেন বলে প্রচার চালাচ্ছে। যদিও ৫ই আগস্ট ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা। খোদ আশ্রয়দাতা ভারতই তাকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ট্রিট করছে।
কূটনৈতিক সূত্র বলছে, ওই সমাবেশে শেখ হাসিনাকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত করার চেষ্টা করছেন আয়োজকরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সমাবেশটি হবে কিনা? বা তিনি আদৌ বক্তৃতা করবেন কিনা? তা নিয়ে এখনো যথেষ্ট সংশয় রয়েছে। ওই আয়োজনের ভেন্যু হিসেবে আপাতত ইস্ট লন্ডনের ইম্প্রেশন হল ঠিক হয়েছে। সেই সমাবেশ থেকে প্রবাসী সরকার গঠনেরও চেষ্টা করা হতে পারে বলে আভাস দিয়েছেন আয়োজকরা ।
সেগুনবাগিচার দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, উপরোল্লিখিত বিষয়াদি বিবেচনায় নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত বৃটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুককে বুধবার ডেকেছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। সাধারণত যে কোনো বিষয়ে অসন্তোষ জানাতে রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনারকে অতিরিক্ত সচিব বা মহাপরিচালক পর্যায়ে ডাকা হয়। কিন্তু বৃটেন যেহেতু শুরু থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রকাশ্যে সাপোর্ট দিয়ে আসছে তাই স্পর্শকাতর বিষয়গুলো নিয়ে উপদেষ্টা নিজেই রাষ্ট্রদূতকে ডেকে কথা বলেছেন। তাছাড়া বৃটেনের সঙ্গে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের বিষয়টিও বিবেচনায় ছিল। তাই দূতকে তলব নয় বরং উপদেষ্টা কথা বলার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন মর্মে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
বৃটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন
হাইকমিশনার সারাহ কুকের সঙ্গে বিদায়ের পর উপদেষ্টা মিস্টার হোসেন গণমাধ্যমকে ব্রিফ করেন। সেখানে তিনি কোনো প্রশ্ন নিবেন না বলে আগেই ঘোষণা দেন। বলেন, আমি কেবলই স্টেটমেন্ট দিব। ফলে বৃটেনে আওয়ামী লীগের সমাবেশ নিয়ে হাইকমিশনারের সঙ্গে কী কথা হয়েছে বা আদৌ তিনি বিষয়টি তুলেছিলেন কিনা তা জানা সম্ভব হয়নি।
বৃটেন বিষয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যা বললেন: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বুধবারের সংবাদ ব্রিফিংয়ে কথা শুরু করেন এভাবে- ‘বৃটিশ হাইকমিশনারকে আমি ডেকেছিলাম দুটো কারণে, ছোটো ছোটো দুটো ঘটনা ঘটেছে। একটা হচ্ছে, ২ তারিখে বৃটিশ পার্লামেন্টে কয়েকজন এমপি বক্তব্য দিয়েছেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু পরিস্থিতির ওপরে এবং সেখানে কিছু মিস-ইনফরমেশন আছে, এটা আমি হাইকমিশনারকে জানিয়েছি এবং বলেছি যে, চারিদিকে যে তথ্যের প্রবাহ চলছে, সেটা থেকে মনে হয় যেন তারা তা নিয়েছেন। আর দুয়েকটা সংগঠন যারা কথাবার্তা বলেছেন, সেগুলো মোটামুটি বৃটেন-বেইজড। এখানে যেটা পরিস্থিতি সেটার প্রতিফলন বৃটিশ পার্লামেন্টে ঘটেনি।’
উপদেষ্টা বলেন, আমি যেটা বলেছি, পার্লামেন্ট মেম্বাররা তো যা ইচ্ছা তা বলবেন। এটাতে কারও-ই কিছু করার নাই, আমাদেরও কিছু করার নেই। কিন্তু আমাদের অবস্থানটা তারা যেন তাদের চ্যানেলে তুলে ধরেন। উনিও (বৃটিশ হাইকমিশনার) বলেছেন, আপনারা আপনাদের মিশনের মাধ্যমে জানান, আমরাও জানাবো। অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপের একটা বিবৃতি এসেছে বেশ বড়সড়। সেখানে খুব দুঃখজনকভাবে যেটা এসেছে, আমি বলেছিও তাকে যে আমরা খুবই কষ্ট পেয়েছি। সেখানে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে যে, ৫ই আগস্টের পরে বেশি মৃত্যু হয়েছে। এ জিনিসটি পুরোপুরি মিথ্যা। ৫ই আগস্টের আগে নিহতের সংখ্যা দেখানো হয়েছে মোট ২৮০ জন! আমি বলেছি, বিষয়টা মোটেও তা না। ৫ই আগস্ট বা তার আগে অন্তত দেড় হাজার ছেলেমেয়ে মারা গেছেন। তার মধ্যে ৭৮০ জনের তো আমরা একেবারে বাই নেইম পরিচয় জানি। বাকি অনেকের পরিচিয় নিশ্চিত করা যায়নি। তবে ডেডবডি পাওয়া গেছে এবং তারা নিহত এতে কোনো সন্দেহ নেই।
উপদেষ্টা বলেন, ৫ই আগস্টের পর বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু রিপোর্টটা যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে সেটা একেবারেই সঠিক নয়, বরং দুঃখজনক যে, এখানে জুলাই-আগস্ট জুড়ে এত বড় বড় ঘটনা ঘটেছে, সেটার কোনো উল্লেখ নেই তাদের রিপোর্টে। এটাও উল্লেখ নেই যে, এখানে বিপুলসংখ্যক ছাত্রকে রাস্তাঘাটে গুলি করে মারা হয়েছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, আমি বলেছি, তারা তাদের কথা বলছেন কিন্তু আমাদের তো সত্যটা এবং বাস্তবতাটা জানাতে হবে। আমাদের অবস্থানটা ব্যাখ্যা করার সুযোগ থাকতে হবে। বৃটিশ দূতকে বলেছি, আপনি একটু ব্যাখ্যা করুন আপনার সরকারের কাছে এবং আপনার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে। এটাই।’
লন্ডন সমাবেশের আয়োজক আওয়ামী লীগের নেতা যা বললেন: লন্ডন সমাবেশের বিষয়ে জানতে চাইলে আয়োজক যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক বলেন, আমরা আশা করছি শেখ হাসিনা ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হবেন এবং প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করবেন। তার সঙ্গে তাদের সরাসরি কথা হয়েছে কিনা? অর্থাৎ কীভাবে আমন্ত্রণ জানানো হলো? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিভিন্ন মারফতে যোগাযোগ হয়েছে। ওই সমাবেশের জন্য বৃটিশ গভর্মেন্টের অনুমতি নিয়েছেন কিনা? জানতে চাইলে তিনি বলেন, হলরুমে অনুষ্ঠানের অনুমতি লাগে না। কেবলমাত্র ১০ ডাউনিং স্ট্রিট এবং পার্লামেন্টের সামনে অনুষ্ঠান করতে অনুমতি লাগে।
বাস্তবতাকে অগ্রাহ্য করে শেখ হাসিনাকে তারা এখানো কীভাবে ‘প্রধানমন্ত্রী’ বলে যে প্রচার চালাচ্ছেন? সে বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিদ্যমান সংবিধানে তো অন্তর্বর্তী সরকার বলে কিছু নেই। পরবর্তী নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব নেয়া পর্যন্ত তারা এমনটাই বলতে চান বলে জানান ওই নেতা।
অবিলম্বে নাম ঠিকানাসহ নিহতদের তালিকা পত্রিকায় প্রকাশ করলে জনমনের সব সন্দেহ দুর হয়ে যাবে । তখন বিদেশেও কেউ অপপ্রচার চালাতে পারবে না ।
একজন পলাতক প্রধানমন্ত্রি বিদেশে গিয়ে যা-ই করুক তাতে আমাদের মাথা ব্যাথার কোন কারন নেই।
নির্লজ্জ বেহায়ার মত নিজেকে এখনো প্রধানমন্ত্রী বলা বা ভাবা উচিৎ নয়
হাসিনা সহ তার দোসর যারা বিদেশের মাটিতে বসে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে তাদের বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল এবং সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে জুলাই বিপ্লবের শহীদ এবং আহতদের মাঝে বন্টন করা হউক
বিদেশের মাটিতে বসে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে তাদের এদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করে তাদের এদেশে যত সম্পদ আছে তা বাজেয়াপ্ত করে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের পরিবারকে দেওয়া হউক
আধুনিক দাসপ্রথার অবসান হয়েছে। সবাই এখন মুক্ত ও স্বাধীন। আল্লাহ ছাড়া কাউকে মানুষ ভয় করে না।
You can buy some foreign political leaders with just couple of thousands dollars. Most of those politicians are happy with $5,000 plus a good dinner. I am writing from my experience. We should have permanent budget/money to buy Europe/American politicians to advocate for our country. County should spend money to lobby / develop support in our favour at time. India+Israel doing this for more than 50 years.
আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেছেন,আপনি যাকে পছন্দ করেন, তাকে আপনি হেদায়াত করতে পারবেন না’’। (কাসাস: ৫৭)অতএব জালিমদের হেদায়েতের পথ বন্ধ।
যে সমস্ত রাজনৈতিক দল তাদেরকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করেছে সেই সমস্ত রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় যেতে দেয়া যাবে না।
এখানে কোনো দেশের পার্লামেন্টের মতামত নিয়ে প্রশ্ন তোলার বাংলাদেশ কে? যুক্তরাজ্য কি সেটা তো বুঝা উচিত তাদের। সুতরাং বাচ্ছা হয়ে বাবার সাথে এমন আচরণ উচিত নয়। "শেখ হাসিনা আসবে,বাংলাদেশ হাসবে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।"
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির দেশ। আমরা সব ধর্মের মানুষ শান্তিতে বসবাস করি। ভারত কাল্পনিক চিত্র নাট্য উপস্থাপন করে মিথ্যা তথ্য সন্ত্রাসের মাধ্যমে অস্থিরতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। লন্ডনের অল পার্টি এলায়েন্সের উচিত ছিল যে---- প্রকৃত তথ্য যাচাই করে পার্লামেন্টে বিবৃতি দেওয়া।
হাসিনার শাসন আমলে বাংলাদেশ ছিল ভারতের অঙ্গরাজ্য। এখন হাসিনা ক্ষমতা হারানোর পর ভারতের অঙ্গরাজ্য হাত ছাড়া হয়ে গেছে। আবার যাতে হাসিনা ক্ষমতায় আসতে পারে সেজন্য ভারত হাসিনাকে বৌয়ের আদের রেখেছে এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপকর্ম করার সুযোগ করে দিচ্ছে ।
জ্ঞানী লোকের ন্যূনতম লজ্জা থাকে; লোভীর যা থাকেনা। প্রধানমন্ত্রী!!! পদত্যাগ/ পলাতক/অনুপস্থিতির দায়ে বরখাস্তকৃত।
স্বৈরাচার হাসিনা ভালো করেই জানে টাকা হলে ভারত মিডিয়া নয় বৃটিশ পার্লামেন্টও কেনা যায়। যে পরিমান টাকা লুট করেছে তা কাজে লাগাচ্ছে।
পালিয়ে না বুবু ঘুরাঘুরি করতে ভারত গিয়েছিল, এখন ঘুরাঘুরি শেষ করে বাংলাদেশে চলে আসুন। প্রাধান মন্ত্রীর চেয়ারে বসে আরো কিছু মালপানি পাচারের ব্যাবস্হা করুন। আমরা বুঝেছি আগামী দুই যুগ অন্তত আওয়ামী লীগ এর কর্মীরা আপনাকে আর বিশ্বাস করবে না,কারন বুবু কর্মীদের কে রেখে সমস্ত আত্মীয় স্বজন পার করে দিয়ে নেতা-কর্মীদের কে বিপদে ফেলে পালিয়েছেন। বুবু স্বার্থপর।
অবহেলা করার সুযোগ নেই। ফ্যাসিস্টদের পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করতে হবে। তাদের সময়ে সংঘটিত সকল অন্যায় কাজের বিচার দ্রুত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। জাতীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। তাহলে সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করা যাবে।
ভাষণে বলবে, লুটপাট অনেক করেছি, আরও লুটপাট করব, তাই আমার আবারও পাওয়ার চাই। নির্লজ্জ কোথাকার!
হয় পালিয়েছেন,না হয় পদত্যাগ করেছেন। তিনি যদি পদত্যাগ না করে থাকেন,তাহলে উনার বানানো রাষ্ট্রপতি আরেকজনকে শপথবাক্য পাঠ করালেন কেন। পালিয়ে গেলে অটোমেটিক চাকরী বাতিল। এ দুইয়ের কোনটাই যদি না হয়, তাহলে তিনি Unauthorised absent. দন্ডনীয় অপরাধ।
এত অপরাধ করে পালিয়ে যাবার পরও কিভাবে নিজকে প্রধানমন্ত্রী বলে বেড়ায় এগুলোর লজ্জা শরম বলতে কিছু নাই। আবার বৃটেনে বক্তৃতা দিবে নাকি এই চোরের গুষ্টি চোর ।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ব্রিটিশ এমপিদের অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপ বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে যে বিবৃতি দিয়েছে তা অন্তর্বর্তী সরকারের ইমেজে অনেক বড় নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে সন্দেহ নেই। যার দায় অন্তর্বর্তী সরকারের যারা জুলাই বিপ্লবে পতিত স্বৈরাচারের আন্দোলনকারী ছাত্র জনতার উপর চালানো গণহত্যার অকাট্য প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে নিদারুণভাবে ব্যর্থ হয়েছেন তাদের। এই দুঃখ,এই লজ্জা, এই গ্লানি রাখার জায়গা আমাদের নেই। ফ্যাসিবাদী শাসনে এমনিতেই আমরা নিঃস্ব রিক্ত। তার উপর উল্টো গায়ে চড়ে পলাতক দুর্বৃত্ত শাসক ও তার প্রেতাত্মাদের আস্ফালন অসহনীয়।
অতি দ্রুত ভারতীয় দালাল খুনি গনহত্যাকারী ও দেশের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক ষড়যন্ত্রকারী ফেসিস্ট হাসিনার বিচার চেয়ে ন্যায়ের স্বার্থে আন্তর্জাতিক ক্রিমিনাল আাদলতে তার বিরুদ্ধে মামলা করা আবশ্যক। পাশাপাশি তার দল আওয়ামী লীগকেও বিন্দুমাত্র ছাড় দেয়া যবে না।
তার মানে বিগত মাফিয়া সরকারের দেড় দশকের বেশী সময় ধরে গুমখুন,নির্যাতন,লুটপাট,জেল-জুলুম,গণতন্ত্র নির্বাসন, বারবার জালিয়াতির নির্বাচন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা কুক্ষিগতকরণ প্রভৃতি মারাত্মক অপরাধের ব্যাপারে বিশ্ববাসীকে তেমন কিছুই জানানো হয় নাই এ পর্যন্ত। ভারাত ও তাদের এদেশীয় সেবাদাসদের মিথ্যা বয়ান দেদারসে চাউর হচ্ছে বিশ্ব মিডিয়ায়।বর্তমান অন্তরবর্তী সরকারকে এ ব্যাপারকে সিরিয়াস পদক্ষেপ নিতে হবে।রাজনৈতিক দলগুলোকেও পারস্পরিক কাঁদা ছোঁড়াছুঁড়ি বাদ দিয়ে জাতীয় স্বার্থে সমন্বিত পদক্ষেপ জরুরী।
যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শয়তান হাসিনাকে গ্রেফতার করান।
আওয়ামীদের মস্তিষ্কে সমস্যা আছে। দীর্ঘ দিন ধরে লুটপাট করেছে, যেটা তাদের অধিকার হিসেবে গণ্য মনে করছে! বিপ্লবোত্তর সরকার ক্ষমতায় আসীন, এখনো মুজিবকোটধারীরা পলাতকাকে প্রধানমন্ত্রী মনে করে!
রাষ্ট্রদূতকে বলে শেখ হাসিনার বক্তৃতা দেওয়া বন্ধ করার প্রয়াস সফল হবে না, ব্রিটিশরা বাক স্বাধীনতায় বাধা সৃষ্টি করে না।
একজন পলাতক স্বৈরাচার শাসক কি করে বিশ্বের অন্যতম একটি গণতন্ত্র দেশে কথা বলার সাহস পায় ? আমার মনে হয় না ব্রিটেন হাসিনাকে মেয়ের আদর দিবে ?
পাগলের সুখ মনে মনে । এখনও নিজেরে প্রধানমন্ত্রী বলে বেড়াচ্ছে হা হা। আবার সেই খবর পড়ে অনেকে ভয়ে প্রাণ যায় অবস্থা