অনলাইন
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে এনসিপির অবস্থান
স্টাফ রিপোর্টার
(১৮ ঘন্টা আগে) ৯ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১২:২০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ২:০২ অপরাহ্ন
.jpeg)
আওয়ামী লীগের বিচার ও দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা কর্মীরা। দলটির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ এই অবস্থানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অবস্থানকারীরা আওয়ামী লীগের বিচার ও দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার রাত দশটার পর অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন জাতীয় নাগরিক পার্টি, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, জুলাই ঐক্য, ইনকিলাব মঞ্চের নেতাকর্মীরা। প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে পুলিশ-র্যাব সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। অন্যদিকে শিক্ষার্থীরা সড়কে অবস্থান করছেন। তারা নানা স্লোগান দিচ্ছেন।
শিক্ষার্থীদের অবস্থানকে কেন্দ্র করে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনের সড়কে ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে পুলিশ। সেখান দিয়ে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এই সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
কর্মসূচিতে এনসিপির মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, যুগ্ম আহবায়ক সারোয়ার তুষার, মনিরা শারমীন, আব্দুল কাদের, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের সদস্যসচিব জাহিদ আহসান, জুলাই ঐক্যের এবি জুবায়ের, মুসাদ্দিক আলী ইবনে মুহাম্মদ প্রমুখ উপস্থিত রয়েছেন।
রাত দশটা থেকে অবস্থান কর্মসূচির ডাক দিয়ে হাসনাত আব্দুল্লাহ ফেসবুক পোস্টে জানান, গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের বিচার নিশ্চিত ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ না পাওয়া পর্যন্ত আজ রাত দশটা থেকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলবে। যার এজেন্ডায় গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সুস্পষ্ট বয়ান নাই, তার সাথে আমরা নাই।
এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এক ফেসবুক পোস্টে বলেন, হাসনাতের সাথে যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দিন। নয় মাসে সোজা আঙ্গুলে কাজ হয়নি। এখন সময় আঙ্গুল বাঁকা করার।
পাঠকের মতামত
শুধু আওয়ামী লীগ না যেদল গুলো গত ১৬ বছর মানুষের মৌলিক ও ভোটের অধিকার এবং গণতন্ত্রের পথযাত্রা কে দীর্ঘতম করে আওয়ামী লীগের প্রতিটি অন্যায় কাজ কে চোখবুঁজে সমর্থন করে ছিল ঐসমস্ত উচ্ছিষ্ট ভোগী দলগুলো কেও নিষিদ্ধের আওতায় আনা হউক কারণ প্রশাসনের সাহায্য আওয়ামী লীগ গত ১৬ বছর বিরোধী মতের উপর যেভাবে অমানবিক নির্যাতন ও অত্যাচার চালিয়েছে মানুষ হত্যা করে আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠে ছিল তাহা অনেকটা "৭১ সালের পাক-হানাদারের বর্বরতা কে-ও হার মানিয়ে ছিল সুতরাং আওয়ামী লীগ সহ তার মিত্রদের নিষিদ্ধ করতে রাস্ট্রের কাছে যতেস্ট দালিলিক প্রমাণ আছে।
আওয়ামী লীগ একটা অপশক্তি সন্ত্রাসী ভারতীয় সংগঠন এদেরকে নিষিদ্ধ করতেই হবে নইলে বাংলা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগ পুরো দেশ ভারতের হাতে তুলে দিবে।
এনসিপিকে সবসময় সজাগ থাকতে হবে... এদের অগ্রযাত্রায় দেশ সামনে এগিয়ে যাবে।
আওয়ামীলীগ কোন রাজনোৈতিক দল নয় এটা একটি সন্ত্রাসী সংগঠন তাই নিষিদ্ধ করা উচিৎ
These are the real tiger cubs. Bravo!
Awami League and its associated organizations must be banned immediately. No ifs and buts!
আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ করলেই সব লীগ নিষিদ্ধ হয়ে যাবে। মাথা ফেলে দিলে শরীর এমনিতেই মরে যাবে