বিশ্বজমিন
লালমনিরহাটে বিমানবন্দর চালু নিয়ে ভারতের ‘লাল সংকেত’
মানবজমিন ডেস্ক
(৫ দিন আগে) ২৮ মে ২০২৫, বুধবার, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১২ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশ লালমনিরহাটে বিমানবন্দর চালু করলে ‘পাল্টা ব্যবস্থা’ নেবে ভারত। লালমনিরহাটে বিমানবন্দর চালু করার ঘোষণার পর ত্রিপুরা রাজ্যের কৈলাশহরের পুরোনো একটি বিমানবন্দর সংস্কারের কাজ শুরু করেছে দেশটি। এটি বেসামরিক কাজে ব্যবহৃত হলেও ধারণা করা হচ্ছে- যুদ্ধকালীন সময় ভারতীয় বিমান বাহিনীর যুদ্ধ বিমানগুলোর উড্ডয়ন, অবতরণ এবং জ্বালানি ভরার সুযোগ করে দেয়ার সুবিধাযোগ্য করে তোলা হচ্ছে। মঙ্গলবার বিশেষ এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম অনলাইন এনডিটিভি। এতে বলা হয়, চীনের সহযোগীতায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার লালমনিরহাটে অবস্থিত একটি বিমান ঘাঁটি পুনরায় চালু করার পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ। যেটি রংপুর বিভাগে অবস্থিত। যা ভারতীয় প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের লোকদের কাছে উদ্বেগের বার্তা দিয়েছে।
তারা মনে করছে, লালমনিরহাটের বিমান ঘাঁটিটি পুনরায় সক্রিয় করার ফলে আক্ষরিক অর্থেই দিল্লির দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে বেইজিং। কেননা ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ওই বিমান ঘাঁটির দুরত্ব মাত্র ২০ কিলোমিটার। এছাড়া শিলিগুড়ি করিডোর থেকেও লালমনিরহাটের দূরত্ব মাত্র ২০ কিলোমিটার। যেটি মাত্র ২২ কিলোমিটার প্রশস্ত ভূমি নিয়ে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যকে ভারতের বাকি অংশের সঙ্গে যুক্ত করেছে। এই করিডোরটি চিকেন নেক নামেও পরিচিত। যার পশ্চিমে নেপাল এবং উত্তরে ভূটানের সীমান্ত রয়েছে। এ দুদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক স্থিতিশীল। এছাড়া ২০১৮ সালে বিলুপ্ত ২৪০ বছরের পুরনো হিন্দু রাজতন্ত্রে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে নেপালের জনগণ।
তবে ওই করিডোরের দক্ষিণ সীমান্তে লাল সংকেত ঝুলছে। যদি চীনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ বিমান ঘাঁটিটি পুনরায় সচল করে তাহলে সেখানে চীন তাদের সামরিক সরঞ্জাম- যুদ্ধবিমান, রাডার ও নজরদারির সরঞ্জামসহ বিভিন্ন কিছু রাখতে পারে বলে ভারতের শঙ্কা। এই উদ্বেগের কারণে ভারত উত্তর ত্রিপুরার কৈলাশহরে তিন দশকের পুরনো একটি বেসামরিক বিমানবন্দরের সংস্কার কাজ শুরু করেছে। এনডিটিভি বলছে, এটি সম্ভবত বেসামরিক ব্যবহারের জন্যই থাকবে, তবে উত্তর-পূর্বের অন্যান্য প্রধান বিমানবন্দরের মতো, যুদ্ধের সময় বা জরুরি পরিস্থিতিতে বিমান বাহিনীর যুদ্ধবিমান এবং বিমানগুলিকে উড্ডয়ন, অবতরণ এবং জ্বালানি ভরার সুযোগ করে দেয়ার সুবিধাযোগ্য করে তোলা হবে।
এছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনে ভারত যে গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হারিয়েছে সে বিষয়টিকেও মাথায় রেখে নতুন করে ওই বিমানবন্দরটি চালু করতে চাইছে ভারত। কেননা ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলে চীনের উপস্থিতির ক্ষেত্রে বাধা হয়ে ছিলেন হাসিনা। কিন্তু ছাত্র আন্দোলনে তার পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, সেটি ভারতের প্রতি ‘কম বন্ধুত্বপূর্ণ’। এসব বিষয় মাথায় রেখে লালমনিরহাটে পুনরায় বিমানবন্দর চালু করার বিষয়টি উদ্বেগের সঙ্গে নিয়েছে দিল্লি।
পাঠকের মতামত
আল্লাহর কাছে প্রার্থনা যে ডক্টর ইউনেস কে যেন দীর্ঘজীবীকরুন,
বদলে যাওয়া নতুন বাংলাদেশ কে মেনে নিতে ভারতের কষ্ট হচ্ছে।
ভারতের উদ্বেগ বাচ্চা ছেলেদের মত , চীনের স্যাটেলাইট প্রযুক্তি এতটাই উন্নত সারা ভারতের প্রতিটি ইঞ্চি মাটির ছবি চীনের নজরদারিতে আছে । লালমনির হাটে মাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের জন্য এই বিমান বন্দরটি সংস্কার করা হচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য তাতে ভারতের উদ্বেগ একটি ছুতা মাত্র । আসলে ভারতের মোদী সরকার তাঁর দেশের জনগনের সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হয়ে গায়ে পরে বিভিন্ন ইস্যু তৈরি করছে ।
আমার বাংলাদেশের যেই জায়গা মন চাবে ঐখানে দিব তাতে ভারতের সমস্যা কোন জায়গায় ভারতের সহ্য হয় না কারণ ওরা বাংলাদেশের বিরোধী ঘোর বিরোধী
মনটা ভালো ছিলনা এই খবর দেখে আমি পুরো সুস্ত অনুভব করছি
আর কিছুর জন্য হোক বা না হোক, চায়ের দোকানদার মুদির ভাই - এর পা চাটা কুত্তা আসামের মুখ্য মন্ত্রীর বক্তব্যের সমুচিত জবাব হিসাবে বাংলাদেশের অবশ্যই লালমনিরহাট ও ফেনীতে অনতিবিলম্বে এয়ারপোর্ট ও সামরিক স্থাপনা গড়ে তোলার আবশ্যকতা বোধ করছি l প্রয়োজনে পাকিস্তান ও চায়না থেকে সামরিক বিশেষজ্ঞদের এনে আমাদের সেনা বাহিনী ও যুব সম্প্রদায়কে সামরিক শিক্ষায় পারদর্শী করে তোলার বিশেষ প্রয়োজনীয়তা বোধ করছি যাতে করে হাসিনার মত করে মোদী ও তার শাসকগোষ্ঠীকে জয় বাংলা করে দেয়া যায়!
একটা কথা মনে রাখতে হবে ভারত বাংলাদেশের সামরিক স্বাধীনতা বিশ্বাস করেনা। তাই ভারতকে মোকাবিলায় এখন থেকে পরিকল্পনা করা উচিত। প্রয়োজনে এক বেলা না খেয়ে থাকবো তবুও সামরিক সক্ষমতা বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে পারমাণবিক অস্ত্রও বানাতে হবে।
Bangladesh will decide rangpur lalmonirhat airport start or not.who are India. Bangladesh should rule out Indian propaganda.
India can take a hike or fly a kite.
আমাদের দেশে আমরা কি করব না করব তা ওনাদের বলে করতে হবে। কি চমৎকার, তাই না।
আমাদের জমিতে আমরা খাল কাটব না পুকুর কাটব, সেটা আমাদের ব্যাপার ভারতের কি? মনে দুর্বলতা থাকলে যা হয়। ভারতের নিয়ত ভালনা। ওরা কোন দিন আমাদের ভাল চায়নি। এই জন্য এখানে কিছু দালাদ পুশে রাখে অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য।
bharot k ato patta deyar kichu nai, amader dorkar hole amra korbo, china is a strong, advanced and rich nation, we should build a strong tie with china
আমাদের বিমান বন্দর আমাদের প্রয়োজনে চালু করছি ভারতের গা জ্বালা করে কেনো ? এটাতো চীনের বিমান বন্দর নয় ,তাহলে চীন কে নিয়ে টাটানি কেনো ?
লালমনিরহাটে পুরোনো বিমান বন্দর , নতুন করে বিমান উড্ডয়ন এর জন্য বাংলাদেশ ব্যবস্থা নেয়া দোষ নাই
ভারত ফারত গোনার টাইম নাই আমাদের, ফুলস্টপ!
১৯৭১ সালের পরে থেকে ভারত বাংলাদেশের উপর দাদাগিরী আর ক্ষমতা লোভীদের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। আমরা আমাদের দেশে নিরাপত্তার জন্য কোথায় কি করবো সেটা বাংলাদেশের জনগণের বিষয়। এটি ভারতের চোখ রাঙ্গানো আর দাদাগিরীর বিষয় না,বিগত শেখ হাসিনা নতজানু নীতির কারণে ভারত বাংলাদেশের রাজনৈতিক শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ট ও জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়ে তাদের স্বার্থ হাসিল করেছে। ভবিষ্যৎ উন্নয়নশীল গণতান্ত্রিক টেকসই বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমাদের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে দেশের জনগণ পিছুপা হবে না। তাই ভারত কে বলতে চাই বাংলাদেশের আভ্যন্তরী বিষয় নিয়ে নাক গলানো বন্ধ করুন। - Imam Hossen Sujon
আমাদের দেশের ভিতরে আমরা কি করিবো কি বানাবো কার সাথে বন্ধুত্ব করিবো সেটা সম্পূর্ণ আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার। ভারত তাদের দেশে কি করিতেছে আমরা কি কোন সময় সেগুলো নিয়ে কথা বলি? ভারত আমাদের দেশ নিয়ে কোন প্রকার মাতব্বরি যেন না করতে পারে সেই ব্যাপারে আমাদের দেশের সরকার কঠোর ভাষায় ভারতের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা উচিৎ।
ভারত একটি সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে যার কারণে তার প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির সম্মুখীন। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশ। তার নিজের মতো করে দেশের যে কোনো স্থানে যে কোনো স্থাপনা তৈরি করার অধিকার আছে।
ভারত তার নিরাপত্তার স্বার্থে যা যা প্রয়োজন করুক। তাই বলে বাংলাদেশ কেন তার নিজস্ব আত্মরক্ষায় বসে থাকবে? ভারত একটি আগ্রাসী শক্তি। সে পাঞ্জাব, জুনাগড়, হায়দরাবাদ, জম্মু কাশ্মীর ও সিকিম গ্রাস করেছে। ভারতকে বিশ্বাস করার মত পরিস্থিতি এখনও ঘটেনি।
আমাদের সুবিধার জন্য বিমানবন্দর চালু হোক।
আচ্ছা.......! তাহলে লালমনিরহাটে অনতিবিলম্বে বিমানবন্দর চালু করা বাংলাদেশের জন্য ফরয হয়ে গেলো। ইন্ডিয়া আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে কথা বলতেছে; বুঝাই যাচ্ছে হাসিনা ওদেরকে লাই দিয়ে কোথায় উঠায়ছিল! বেশি রকম বাড়াবাড়ি করলে দ্বিতীয়বার না ভেবে ইন্ডিয়ার সাথে বাংলাদেশের কুটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিৎ।
দিল্লীর উদ্বেগ নাকি দিল্লীর এদেশীয় দালালদের উদ্বেগ! বুঝতে পারছি না।
ভারত তার সব প্রতিবেশীর সাথে বৈরী আচরণ করে আসছে। আমাদের বিমানবন্দর আমাদের প্রয়োজনে আমরা তৈরি করছি, সেখানেও ভারতের গাত্রদাহ!
আমাদের জায়গায় আমরা কি করতে হবে সেটা কি ভারতের থেকে বলতে হবে এখন আর সেই দিন নাই। এখন দিন বদলে গেছে।
ভারত তো বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছাকে কোনো গুরুত্ব দেয় নাই - সে তো একজন ব্যক্তি এবং তাঁর দলকেই বেছে নিয়ে এই পরিস্থিতিতে ঠেলে দিয়েছে। তাহলে এর জন্য দায়ী কে ?
ভারত কি করলো আর কি ভাবলো সেটা দেখার বিষয় নয়, লালমনিরহাট বিমান বন্দর চালু করা দেশের উত্তর অঞ্চলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের ন্যায্য অধিকার। চালু করতেই হবে।
ভারত কি করলো আর কি ভাবলো সেটা দেখার বিষয় নয়, লালমনিরহাট বিমান বন্দর চালু করা দেশের উত্তর অঞ্চলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের ন্যায্য অধিকার। চালু করতেই হবে।
দ্রুত কাজ শুরু করা উচিৎ।
I think as soon as possible for to start this Lalmonirhat Airport.
বাংলাদেশের জন্য যেটা ভালো হবে সেটা করতে হবে। কে কি ভাবলো বা বলল সে গুলো দেখার দরকার নাই
আমরা কেমন স্বাধীন হলাম যে একটি বিমান বন্দর চালু করতেও ভারতের অনুমোদন লাগে!
উত্তর বঙ্গের মানুষদের বিদেশ গমনের জন্য দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকায় আসতে হয় কারণে সে দিকে কোন আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর নেই । উত্তর বঙ্গের লালমনির হাট বিমান বন্দর আকারের দিক থেকে সুপরিসর । জনসাধারণের কথা চিন্ত করে এই বিমান বন্দর পুনরায় চালু করে তাকে আন্তর্জাতিক মর্যাদায় উন্নীত করলে উত্তর বঙ্গের মানুষ বহুগুনে উপকৃত হবে । এছাড়া ভারত যখন ত্রিপুরার পরিত্যাক্ত কৈলাস বিমান বন্দর সংস্কারে হাত দিয়েছে তখন আমরা বসে থাকব কেন । তবে ভারতকে এ মর্মে আশ্বস্ত করতে হবে যে বাংলাদেশ তাদের মতো অপ্রতিবেশীসুলভ কোন আচরণ পছন্দ করেনা এবং ভবিষ্যতেও করবেনা ।
Who cares what Hindusthan thinks ? Bangladesh will ensure whatever necessary for own security .
absolutely right let them go to hell.
ভারতের কোন বিমান বন্দর চালু করবে কি করবে না সেটা কি আমরা বাংলাদেশীরা কখনো তাদের নিষেধ করি??? করি না। তাহলে তারা কেন আমাদের বিষয় নিয়ে এতো নিষেধাজ্ঞা দিবে??? তাদের সমস্যাটা কোথায়?? আমাদের বিষয়ে আমরা সিদ্ধান্ত নিবো, ভারতের নোংরামীর দিকে আমরা ভ্রুক্ষেপ করবো না। আমাদের এখন সামনে এগিয়ে যাওয়ার সময় হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বলবো আপনারা আমাদের নিরাপত্তার বিষয়টি চিন্তা করে কাজ করবেন, ভারতের দাদা গীরির কোনো পাত্তা দিবেন না।
ভারত কি ভাবলো না ভাবলো আমাদের কিছু যায় আসে না। অবিলম্বে বিমান বন্দরটি চালু হোক
তোরা নিজের ওপর ভরসা করে নিজের পায়ে দাঁড়া।
আমি আমার দেশের উন্নতির জন্য যেখানে ইচ্ছা বিমান বন্দর বানাব। তাতে ভারতের কি?
বাংলাদেশের নিরাপত্তার স্বার্থে যে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার বাংলাদেশ রাখে।
আমার দেশের কোথায় আমরা আমাদের বিমান বন্দর চালু করবো, তাতে অন্য দেশের নাক গলানো / উদ্বেগের কিছু নাই।। ( পতিত শয়তান, স্বৈরাচারী কে কোলে নিয়ে আমাদের দেশের ক্ষতি করার দিন ছিড়তরে চলে গেছে...)
ভারত যেহেতু বাংলাদেশের লালমনিরহাটে বিমানবন্দর চালু করা প্রসঙ্গে আপত্তি, উদ্বেগ, লাল বাতি ইত্যাদি প্রদর্শন করতেছে সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের উচিত অবশ্যই লালমনিরহাটে এই বিমানবন্দর দ্রুত চালু করা।
100% right.
একটা কথা মনে রাখা দরকার ভারত যেখানে বাংলাদেশ কে বাধা দেবে ওটাই করা বাংলাদেশের জন্য মংগল।ওরা মুসলিম বিদ্বেষ জাতী এটা মনে রাখতে হবে।
আমাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আমাদের তৈরী করতে হবে। ইন্ডিয়ার দিকে চেয়ে আমাদের কোনো লাভ নেই। ইন্ডিয়ার রক্তচক্ষু দেখার সময় আমাদের নেই।
এতদিন লালমনিরহাটে পুনরায় বিমানবন্দর চালু না করে আমরা কেন বসে আছি? ভারত কে সুবিধা দিয়ে বাংলাদেশকে অসুবিধায় ফেলতে? কোন অথবা, না, কিন্ত, বাদ দিয়ে অবিলম্বে লালমনিরহাটে বিমানবন্দর চালু করা হোক।
"ভারত কি করলো আর কি ভাবলো সেটা দেখার বিষয় নয়, লালমনিরহাট বিমান বন্দর চালু করা দেশের উত্তর অঞ্চলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের ন্যায্য অধিকার। চালু করতেই হবে"। শফিক 100% correct.
ভারত কি করলো আর কি ভাবলো সেটা ki দেখার বিষয় Bangladesher.
বাংলাদেশের উচিত হবে যতো দ্রুত সম্ভব এই বিমান বন্দর চালু করে সেখানে বিমান বাহিনীর যাবতীয় কার্যক্রম শুরু করা। নিজের দেশকে শত্রুমুক্ত নিজেদেরকেই করতে হবে। মাতৃভূমি রক্ষার্থে যা যা দরকার তা দ্রুততম সময়ে করা উচিত।
ভারত পৃথিবীর মধ্যে একটি সবচাইতে নিকৃষ্টতম রাষ্ট্র যেখানে সব সময় মুসলমানদের টার্গেট করে মসজিদ মাদ্রাসা ধ্বংস করে মুসলমানদের বাড়িঘর ধ্বংস করে তাদের কথা আমাদের শুনতে হবে কেন ভারত যতই উদ্বিগ্ন হোক না কেন আমাদের কাজ চালিয়ে যেতে হবে
প্লিজ, ভারতের আগরতলা বিমান বন্দরটা একটু দেখেন। বাংলাদেশ সিমান্ত থেকে প্রায় 500 মিটার দূরে। একটু গুগল ম্যাপ দেখেন। লালমনিরহাট বিমান বন্দর ভারতী সীমান্ত থেকে প্রায় 25 কি.মি. দূরে। তারপরও ভারেতের চিন্তার শেষ নেই।
কন কি ? ডরে আমার শরীল কাপতাছে।
আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র আমরা আমাদের অব কাঠামো কোথায় করবো সেটা আমাদের বিষয় ভারতের কোন অধিকার নেই বাঁধা দেওয়ার।
ভারত কি করলো আর কি ভাবলো সেটা দেখার বিষয় নয়, লালমনিরহাট বিমান বন্দর চালু করা দেশের উত্তর অঞ্চলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের ন্যায্য অধিকার। চালু করতেই হবে।