দেশ বিদেশ
গোপনে যে কাজ করে যাচ্ছেন তারেক রহমান
কিরণ শেখ
৪ অক্টোবর ২০২৪, শুক্রবারসাত বছর ধরে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। তার আগে ছিলেন সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। পুরো দলের কাণ্ডারি তিনি। ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে দলের আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সর্বশেষ জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে দলীয় নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেন তার ম্যাজিক নেতৃত্বে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনা ও সরকারকে সহযোগিতা করতে নানামুখী কর্মকাণ্ড চালিয়ে নিজের নেতৃত্ব ক্ষমতার প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছেন তারেক রহমান। দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে আসা এই নেতা নীরবে অনেকটা গোপনে আরও কিছু কাজ করে আসছেন। যা কখনো সামনে আসেনি। তিনি নিজেও এসব কাজ প্রকাশ্যে আনতে চান না। দলীয় নেতাকর্মীদের বাইরে সাধারণ অসহায় মানুষের জন্য নানা ধরনের সেবা কার্যক্রমে যুক্ত তিনি। বিদেশে অবস্থান করলেও এসব কর্মকাণ্ড তিনি নিজেই সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতা করেন, তদারকি করেন। তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ সূত্র বলছে, আত্মতৃপ্তির জন্যই তিনি এসব কাজ করে যাচ্ছেন। অসহায় অনেক পরিবারের পুরো দায়িত্ব রয়েছে তারেক রহমানের কাঁধে। তার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় মাদ্রাসা, হাসপাতাল। নিজ উদ্যোগেই এগুলোর খরচ বহন করছেন তিনি। বিএনপি স্থানীয় নেতাকর্মীদের অনেকে জানেন না তারেক রহমান সরাসরি এসব কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন। বিএনপি’র পাশাপাশি এসব কর্মকাণ্ড জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন এবং আমরা বিএনপি পরিবারের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে।
প্রথমে বৃদ্ধ এবং এতিম এমন ২৫টি পরিবারের দায়িত্ব নেন তারেক রহমান। পর্যায়ক্রমে এই সংখ্যা ১৩০০ ছাড়িয়েছে।
সাহায্যপ্রাপ্ত একটি পরিবার বগুড়ার গাবতলীতে থাকে। পরিবারের কর্তা পেশায় গ্রাম্য ডাক্তার ছিলেন। তিনি হার্টঅ্যাটাকে মারা যান এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে। বিষয়টি জানার পর তারেক রহমান নিজেই তাদের লেখাপড়ার দায়িত্ব নেন। এমন প্রায় দেড়শ’র মতো মানুষের দায়িত্ব নিয়েছেন তারেক রহমান। দায়িত্ব নেয়া শিক্ষার্থীদের ১৪ জনের মতো চিকিৎসক হয়ে এখন দায়িত্ব পালন করছেন। চিকিৎসাবিদ্যায় পড়ছেন আরও কয়েকজন। সেনাবাহিনীতে দু’জন চাকরি পেয়েছেন। পঞ্চম শ্রেণি থেকে শুরু করে এই দু’জনের লেখাপড়ার সমস্ত খরচ বহন করেছেন তারেক রহমান। তারেক রহমান দায়িত্ব নিয়েছিলেন এমন সাত থেকে আটজন প্রকৌশলী হয়েছেন। দলীয় সূত্র জানিয়েছে, তারেক রহমান এসব শিক্ষার্থীর দায়িত্ব নিলেও শিক্ষার্থীরা বিষয়টি সেভাবে জানতে পারেন না।
বগুড়ার গাবতলী থানায় লাঠিগঞ্জের তিন মাথার মোড়ে এতিমদের জন্য একটি মাদ্রাসা পরিচালিত হয়। এই মাদ্রাসায় পড়া প্রায় সব শিক্ষার্থীর দৃষ্টিশক্তি নেই বা আংশিক আছে। এই মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষকও অন্ধ। তার উদ্যোগেই এই মাদ্রাসা করা হয়। ২০১১ সালের দিকে এই মাদ্রাসার তথ্য জানতে পারেন তারেক রহমান। তিনি সবকিছু খোঁজখবর নিয়ে মাদ্রাসা পরিচালনার দায়িত্ব নেন। সেই থেকে এখন পর্যন্ত ওই মাদ্রাসা চালাচ্ছেন। ২০১৭ সালের দিকে মাদ্রাসার একটি চক্ষু ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছিল।
তখন পরীক্ষায় দেখা যায় কিছু শিক্ষার্থী চিকিৎসা পেলে সুস্থ হয়ে উঠবেন। পরে তাদের চিকিৎসা শুরুর নির্দেশনা দেন তারেক রহমান। চিকিৎসা পেয়ে তাদের সাত জন শিক্ষার্থী এখন চোখে দেখতে পান।
বগুড়ার এই এতিমখানার মতো সারা দেশে আরও ৫টি এতিমখানার দায়িত্ব নিয়েছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
গাবতলীর লাঠিগঞ্জ হাফিজিয়া নুরানী মাদ্রাসা ও এতিমখানা- সেখানে ৩০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। সবাই মাদ্রাসায় থেকে পড়াশোনা করেন বিনা খরচে।
সারা দেশে ১৪৪ পরিবারকে প্রতি মাসে ভাতা দিচ্ছেন তারেক রহমান। দেড় হাজার টাকা থেকে শুরু করে সাড়ে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত এসব পরিবারকে অর্থ দেয়া হয় তার পক্ষ থেকে। ২০১৪ সাল থেকে এই ভাতা দেয়া শুরু করেন তিনি। এ ছাড়া গুম, খুন হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারগুলোর মধ্যে তিনজনের বিয়ের আয়োজন করেন তারেক রহমান নিজ উদ্যোগে। ফেনী, বগুড়া ও সাতক্ষীরায় এই তিন বিয়ের আয়োজন হয়।
অসহায় পরিবারকে নিজের উদ্যোগে ৫টি ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন বিভিন্ন এলাকায়। এরমধ্যে ৩টি ঘরের কাজ শেষ হয়েছে। বাকি দুটি ঘরের কাজ চলছে। এরমধ্যে বগুড়াতে দুটি, লক্ষ্মীপুর এবং রাজবাড়ীতে একটি করে। বাকি দুটির একটি লালমনিরহাটে এবং আরেকটি ফেনীতে। কুষ্টিয়ায় দুইজন রিকশাচালককে ঘর নির্মাণ করে দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। বাড়ি নির্মাণ বাবদ ৩ লাখ টাকা করে দেয়া হয়েছে তাদের। তারেক রহমান এসব কাজের অর্থের ব্যবস্থা করে দিলেও স্থানীয় বিএনপি বা অঙ্গসংগঠনের নেতারা তা বাস্তবায়ন করেন।
সূত্র জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ১২ জনের কৃত্রিম হাত-পা সংযোজনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন তারেক রহমান। তারা বিভিন্ন সময়ে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী বা পুলিশের নির্যাতনে হাত-পা হারান।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ও আহতদের এ পর্যন্ত ১৫০ জনকে সহযোগিতা করেছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
সূত্রমতে, লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে যুবদল নেতা ফেরদৌসকে পুলিশ ধরে নিয়ে নির্যাতন করার ১৫ দিন পর কারাগারে মারা যান তিনি। নিহত এই যুবদল নেতার পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। উপহার হিসেবে একখণ্ড জমি কিনে ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন তিনি। ঘর ও জমি পেয়ে খুশি নিহতের স্ত্রী জেসমিন আক্তার ও দুই সন্তানসহ দলীয় নেতাকর্মীরা।
দলীয় নেতাকর্মীরা জানান, কমলনগর উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৬ নং চরজাঙ্গালিয়া ওয়ার্ডের যুবদলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করতেন ফেরদৌস আলম। পরে পুলিশ বাড়ি থেকে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে বর্বর নির্যাতন চালায়। চিকিৎসা না দিয়ে নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারে ১৫ দিন পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে সদর হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান ফেরদৌস আলম। এ ঘটনায় মামলা বা প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে দেয়নি পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
নিহতের স্ত্রী জেসমিন আক্তার মানবজমিনকে বলেন, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান একখণ্ড জমি কিনে ঘর করে দেন। এতে করে সন্তানদের নিয়ে মাথাগোঁজার ঠাঁই হয়।
কমলনগর উপজেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদা পাটওয়ারী মানবজমিনকে বলেন, ফেরদৌস আলম ছিলেন ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক। পুলিশ অন্যায়ভাবে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে তাকে নির্যাতন করে হত্যা করে।
লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের সাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা মো. আশরাফ উদ্দিন নিজান মানবজমিনকে বলেন, শুধু ফেরদৌস আলমই নয়, এভাবে বহু বিএনপি-যুবদল ও ছাত্রদলসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা হামলা-মামলা ও পঙ্গুত্ববরণ করেছেন। ফেরদৌসের মতো নির্যাতিত প্রত্যেক নেতাকর্মীর পাশে দাঁড়াতে নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। ওদিকে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান চলাকালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে নিহত ময়মনসিংহের শহীদ হাফেজ মো. সাদেকের পরিবারকে একটি দোকান করে দিয়েছেন বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও আমরা বিএনপি পরিবারের প্রধান পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমান। সাদেকের পরিবারকে এই দোকান বুঝিয়ে দেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। সাদেকের গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া উপজেলার ১ নং দক্ষিণ মাইজপাড়া ইউনিয়নের কালিকা বাড়িতে। এ ছাড়া বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল, কৃষক দল, তাঁতী দল, মহিলা দল, মুক্তিযোদ্ধা দলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের মাধ্যমে সারা দেশে প্রতিনিয়ত অসহায় মানুষ ও দলের সমস্যাপীড়িত নেতাকর্মীদের সহায়তা করে আসছেন তারেক রহমান। দলীয় সূত্র জানায়- অনেক ক্ষেত্রে তিনি নিজে সরাসরি সহায়তা করেন আর না হয় দলের বিত্তবান নেতাকর্মীদের সহায়তা করতে নির্দেশনা দেন।
প্রকৃতি এবং প্রাণী নিয়ে চিন্তা করেন তারেক রহমান। বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময়ে শুধু ঢাকাতেই এক লাখ নিম গাছ লাগিয়েছিলেন তিনি। বগুড়া খোকন পার্কে (পার্ক নির্মাণের সময়) ১০০ বছরের পুরনো একটি জয়তুন গাছ ছিল। সেই গাছটি কাটার জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল তখন। সেটি জানার পর তারেক রহমান গাছটি রেখেই পার্ক নির্মাণের কাজ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তখন গাছটির রক্ষা হলেও কিছুদিন আগে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পার্কটি নতুন করে করার নামে গাছটি কেটে ফেলেছেন। বগুড়ায় রাস্তায় ডিভাইডার করে গাছ লাগানোর সিদ্ধান্ত ছিল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের। তিনি নিজের হাতে কিছু গাছ লাগিয়েছিলেন সেখানে।
আমরা বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন মানবজমিনকে বলেন, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের বাইরে অনেক মানবিক কাজ করে আসছেন। তিনি চান না এসব প্রকাশ্যে আসুক। গোপনে, নীরবে তিনি এসব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন। যারা সাহায্য বা সহযোগিতা পাচ্ছে তারাও জানতে পারেন না এটি তারেক রহমান করছেন। তারা মনে করেন বিএনপি বা নেতাকর্মীরা তাকে সহযোগিতা করছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এসব কর্মকাণ্ড আমাদেরও উৎসাহিত করে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর।
জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার যোগ্য উত্তরসূরী তারেক রহমান প্রমানিত
যোগ্য নেতার যোগ্য সন্তান, বাংলাদেশের আগামী দেশনায়ক তারেক রহমান।
দলের কান্ডারীর এসব প্রচারযোগ্য খবর বিএনপির তৃণমূল থেকে হাইকমান্ড পর্যন্ত সবার প্রচার করা উচিৎ।
আমরা যাকে নিয়ে গর্ভ করি সে আমাদের তারেক জিয়া আল্লাহ তায়ালা নেক হায়াত দান করুন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ। খুব ভালো লাগলো। মহান রাব্বুল আলামিন উত্তম প্রতিদান নসীব করবেন ইনশাআল্লাহ।
তারেক রহমানের হাতেই আগামীর বাংলাদেশ নিরাপদ থাকবে।
এ তো দেখতে পারছি যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান। আল্লাহ জিয়ার অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার তৌফিক দান করুন আমিন
স্বাধীনতার পর দীর্ঘ সময় পেরিয়ে এলেও আমরা যোগ্য রাষ্ট্র নায়ক পাইনি। আমার মনে হয় খুব শীঘ্রই তা পূরণ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
খবরটি পরে অনেক ভালো লাগলো। আল্লাহপাক তাঁর এই দান ও মহানুভবতা কে কবুল ফরমান।
মাশাআল্লাহ্
তারেক রহমান একজন ম্যাচিউর নেতা হয়ে উঠেছেন। জিয়াউর রহমান এর মতো একজন সৎ এবং সুযোগ্য নেতা হয়ে উঠোন।
বিষয়টি গোপন ছিল ভালো ছিলো, গোপনীয় দান, অনুদান ও সাহায্য ও সহযোগিতার কথা এ-ই ভাবে প্রকাশ করা ঠিক হয় নাই।
মানুষ মরে যাবে ধন সম্পদ এই দুনিয়াই থেকে যাবে। কবরে যাবে না। আর সদকায়ে জারিয়া কেয়ামত পর্যন্ত থেকে যাবে এবং বাড়তে থাকবে। বেঁচে থাকেন মানুষের রক্তের সাথে চিরদিন মিসে থাকেন। আল্লাহ হাফেজ
এরই নাম নেতা ইনশাআল্লাহ দল ক্ষমতায় আসলে সারা দেশের সর্বস্তরে উন্নয়নের মাত্রা আরও বেড়ে যাবে
খুব আশাবাদী তিনি যেন ক্ষমতা পেলে ক্ষমতার অপব্যবহার না করে এবং অহংকার মুক্ত হউন। আমরা এমনি একজন রাষ্ট্র নায়ক কে চাই যার কিনা মানবতার এসব অসম্ভব গুনাবলী থাকে। আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে দেশগঠনে সচরিত্রবান করুক। আমিন।
এগুলো গোপনীয় থাকাটা ভালো। পরকালে কাজে লাগবে ইনশাআল্লাহ।।
শহীদ জিয়া এবং বেগম জিয়ার সততা ও দেশপ্রেম সম্পর্কে সারা বিশ্ব অবহিত আছেন। সুতরাং তারেক জিয়া সৎ ও দেশপ্রেমিক হবেন এটাই স্বাভাবিক।
শুধু এই টুকু বলবো, তিনি বিশ্ব বরেণ্য শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বিশ্বনেত্রী মাদার অব ডেমোক্রেসি খালেদা জিয়ার ছেলে।
রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসলে তারেক রহমানের পক্ষে আরও বেশি মহৎ কাজ করা সম্ভব।
খুব ভাল লাগল জেনে টাকা থাকলেই দান করা যাই না। মন লাগে মানুষের সেবা করতে।দোয়া করি উনার জন্য।
Ja ja ka Allah khairan
Salute Salute Salute .... Mr. Rahman. আল্লাহ আপনাকে আরও অসংখ্য ভালো কাজ করার তৌফিক দান করুন ; যা আপনার পৈত্রিক সূত্রে জানা।
রুট পর্যায়ের নেতা-কর্মীদেরও সামাজিক কর্মকান্ড পরিচালনা করতে নির্দেশ দিন।
দেশনায়ক, আগামীর বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক জনাব তারেক রহমান ভাইয়া যেভাবে দলকে সুসংগঠিত করছেন,সেই ধারাবাহিকতা যদি আগামীতে বজায় রাখতে পারেন তাহলে উনার নেতৃত্ব হবে বাংলাদেশের জন্য মডেল,যেমনটি করেছিলেন উনার প্রয়াত পিতা বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপ্রতি জিয়াউর রহমান। মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করি তিনি যেন আমাদের নেতার সকল দোষ ক্ষমা করে দিয়ে জান্নাতুল ফিরদাউস নসীব করেন।আমীন।সেই সাথে ভাইয়ার নিকট বিনীত আবেদন এখনও অনেক জেলা এবং থানার যুবদল নেতারা ফ্যাসিষ্ট এর দোষরদের নিয়ে ব্যবসা বানিজ্য, ভাগবাটোয়ারা নিয়ে ব্যস্ত সেগুলো সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্হা নিবেন প্লিজ।
এজন্যই আমরা জনাব তারেক রহমানকে নিয়ে গর্ববোধ করি, উনি অনন্য এবং অপ্রতিদ্বন্দ্বী। উনার মেধা অতুলনীয়।
একজন যোগ্য নেতা। যিনি হইকাল এবং পরকালের কাজ করেছেন। আলহামদুলিল্লাহ। দেশের এই ক্লান্তি লগ্নে আপনার মত নেতাকে আজ খুবই দরকার। দীর্ঘজীবী হন। আমিন
No east, no west, Tareq Rahman is the best. Best of luck.
আশা করি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের চেয়ে আরো ভালো করে দেশ পরিচালনা করবে আগামীর রাষ্ট্র নায়ক তারেক রহমান
জিয়াউর রহমান নিজেই কৃষক খেটে খাওয়া মানুষদের কাজে যাবার চেষ্টা করতেন। খাল কাটা কর্মসূচিতে তিনি কাদাযুক্ত কৃষকদের সাথে কাঁদে কাঁদ মিলিয়ে কাজ করতেন, তাদের খোঁজ খবর কাছে ডেকে নিয়ে শুনতেন। জাসাস জিয়ার বিশেষ গুণগুলো আর্কাইভ থেকে বর্তমান প্রজম্মের কাছে তুলে ধরতে পারে
কুরআন বলে, ''নিয়ামা আজরূল আমেলিন''- মহৎ কাজের প্রতিদান কতইনা উত্তম।
He is very nice and gentlemen. I congratulate his novel activities.
গোপন দান আসল দান। জাতীয় বীরদের জন্য ভালো উদ্যোগ নিলে দেশ সন্মানিত হতো
Love BNP ❤️ ❤️❤️
যোগ্য পিতার যোগ্য ছেলে ।
বিষয়টি গোপন ছিল, গোপন থাকলেই বেশি ভালো হতো।
আমাদের তারেক রহমান, আমাদের তারেক জিয়া। আমজনতার স্বপ্নের একমাত্র ঠিকানা। আমাদের ভাবনার তারেক রহমান : > নির্ভীক সংগ্রামী, নির্মোহ আত্মত্যাগী, নিখাদ দেশপ্রেমিক এবং নিরেট জনদরদী - ঠিক যেমন ছিলেন আমাদের জিয়াউর রহমান। > দৃঢ়চেতা, অন্যায়ে প্রতিবাদী, ন্যায়ে আপসহীন, ভালবাসায় আপনজন - ঠিক যেমন ছিলেন আমাদের খালেদা জিয়া।
একজন নেতা এমনই হয়া উচিত ভাল কাজের প্রতি দান আল্লাহ তালা তাকে উত্তম দান করেন ।
খুব ভালো লাগলো।
তারেক রহমান তথা জিয়া পরিবার সম্পর্কে আমরা জানার পূর্বে হাসিনা ও ভারত জানতো আর সে কারণেই জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে যত প্রকার মামলা অপপ্রচার জঘন্য মিথ্যচার দিয়ে তাদের কে ধ্বংস করার অপচেষ্টা করে ছিল এমন কি BNP সমর্থক রাও তারেক রহমান কে ভুল বুঝেছিল।আজ মানব জমিন এর মাধ্যমে সমগ্র দেশ জাতি জানতে পারল তারেক রহমান আসলে কি!
Many many thanks to T. Zia
তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমান। শহীদ জিয়া অমর হোক।
একজন নেতার বহুমুখী গুণের সমাহার না থাকলে সেই নেতৃত্ব টেকসই হয়না। তারেক জিয়া এসব কাজের মাধ্যমে নেতৃত্বের উচ্চাসনে চলে যাবেন। তবে দেশের সিংহভাগ মানুষের বিশ্বাস, মন ও মননের গুরুত্ব দেবেন এই কামনা করি।
শুধু এই টুকু বলবো, তিনি বিশ্ব বরেণ্য শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও বিশ্বনেত্রী মাদার অব ডেমোক্রেসি খালেদা জিয়ার ছেলে।
আল্লাহ উনার এ সব গোপনে করা কাজগুলো কবুল করেন এবং আরো সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে এ দেশ পরিচালনা করে এ দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করার তৌফিক দান করেন।
ভালো কাজ। কাজগুলি আরো গোপনে করার চেষ্টা করার অনুরোধ রইলো।
খুবই ভালো উদ্দ্যোগ। ভালো লাগলো নিউজ টা পড়ে। মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকবেন আজীবন। এমন প্রত্যাশা করছি। ধন্যবাদ।
মহান আল্লাহ উনাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অদিষ্টিত করুন।
এটাই নেত্রিত্ব,এরই নাম দেশপ্রেম। এটাই শহিদ জিয়ার রক্ত ।
আল্লাহ তাকে সফল করুন।
ভালো উদ্যোগ।
আল্লাহ তুমার এই বান্দাকে (তারেক জিয়া) কে দীর্ঘ হায়াত দান করুন
শহীদ জিয়ার যোগ সন্তান! এভাবেই দেশের মানুষের মন জয় করতে হবে।
নিশ্চয়ই আল্লাহ্ উত্তম প্রতিদান দিবেন। আল্লাহ্ উনাকে নেক হায়াত দান করুক।
আল্লাহ উনাকে বাঁচিয়ে রাখুক এমন ভাবে মানুষের সেবায়।নতুন ভাবে জানলাম, একেই বলে জাতীয় নেতা।
এই জন্য তারেক রহমানেকে অনেক ভালোবাসি
ধন্যবাদ তারেক রহমান। আপনার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
তারেক রহমানকে নতুন ভাবে জানলাম। তারেক রহমানকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না। স্যালুট তারেক রহমান। এভাবেই দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আপনাকে আরো এগিয়ে আসতে হবে আমিন।
তিনি যেন প্রধানমন্ত্রী হয়ে সারা বাংলাদেশের সকল মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারেন আল্লাহর কাছে সেই কামনা ও দোয়া করি
তারেক রহমানের সকল মামলা প্রত্যাহার করে উনাকে দ্রুত দেশে নিয়ে এসে নির্বাচনের দাবি জানাই
যোগ্য বাবা মায়ের যোগ্য সন্তান। এমন একজন নেতা বালাদেশে খুব বেশি প্রয়োজন। যার হাতে দেশ ও দেশের মানুষ ভালো থাকবে।
তারেক রহমান এখন অনেক পরিপক্ক একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব
লেখাটি পড়ে আবেগাপ্লুত হয়ে গেলাম। আমার জীবনের অন্যতম ইচ্ছার মধ্যে একটি হলো আমার দেশের এবং নিজের এলাকা ঠাকুরগাঁও এর সাধারণ - অসহায় মানুষদের জন্যে সেবামূলক কাজ নিভৃতে পরিচালনা করার। আমি যেই দলের সমর্থক, সেই দলের প্রধান তারেক রহমানও এমন সেবামূলক কাজকে অনুপ্রেরণা দেন এটি জানার পরে মনের অজান্তেই শান্তি অনুভূত হচ্ছে। দেশের মানুষকে বিগত ১৬ বছরের দুঃশাসন চলাকালীন অনেক মিথ্যা বার্তা তারেক রহমান সম্পর্কে দেওয়া হয়েছে, আশা করি প্রত্যেকটি অভিযোগই যে বানোয়াট সেটি প্রমাণ হবে দ্রুতই।
Blood talks .. বুঝতে হবে তার শরীরে জিয়ার ও খালেদার রক্ত..
মাশাআললাহ। জনাব তারেক রহমান সাহেবকে নতুন ভাবেই জানলাম। মহান আল্লাহর নিকট উনার মঙ্গল কামনা করি।
ধন্যবাদ জনাব তারেক রহমানকে। চলমান থাকুক মানবসেবা নিরবে নিভৃতে।
জনাব তারেক রহমানকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তাঁকে নতুনভাবে জানলাম। ধন্যবাদ।
কারন, তিনি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং বেগম জিয়ার সন্তান, বাবা - মা"য়ের আদর্শই তার চিন্তা ধারায় এবং ধমনীর রক্ত প্রবাহে।
জনাব তারেক রহমানকে এ ধরনের কর্মের মাধ্যমে জাতির কাছে স্বরনিয় হয়ে থাকবে, আশা করি তিনি ছাত্র জনতার আন্দোলনে যারা নিহত এবং আহত হয়েছেন তাদের পাশেও এভাবে দাড়াবেন যাতে জাতি চিরদিন শহিদ জিয়ার উত্তরশুরি তারেক রহমানকে চিরদিন মনে রাখে।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ উদ্যোগ এসব উদ্যোগ দলের নেতা কর্মীদের উৎসাহিত করবে,
যাযাকাল্লাহু খায়রান। নিশ্চয়ই আল্লাহ যাযা দান করবেন।
তারেক রহমান দ্রুতই দেশে ফিরবেন এবং দেশের মানুষকে নেতৃত্ব দেবেন সেটারই অপেক্ষা। তারেক জিয়াই হোক আরেক জিয়া।
আশা করি উনি বাবার মত কাজ করবেন জনগণের জন্য
অসাধারন মানুষ তারেক রহমান। আল্লাহ তাকে সফল করুন।