দেশ বিদেশ
মণ্ডপে হামলা ও চুরিতে উদ্বেগ, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পূর্ণ নিরাপত্তা চায় ভারত
কূটনৈতিক রিপোর্টার
১৩ অক্টোবর ২০২৪, রবিবারহিন্দু ও সব সংখ্যালঘু সমপ্রদায় এবং তাদের উপাসনালয়, বিশেষ করে দুর্গাপূজার এই উৎসবের সময়ে তাদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ভারত সরকার। দিল্লির বিদেশ মন্ত্রক বলেছে, আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করেছি ঢাকার তাঁতীবাজারের পূজামণ্ডপে হামলা হয়েছে এবং সাতক্ষীরায় যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে চুরির ঘটনা ঘটেছে। বাংলাদেশে পূজামণ্ডপে হামলা, হিন্দু মন্দির ভাঙচুর ও ক্ষয়ক্ষতির ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এগুলো নিন্দনীয় ঘটনা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়, বেশ কয়েকদিন ধরেই দেখা যাচ্ছে তারা একইভাবে বিভিন্ন জায়গায় মন্দির ও দেব-দেবীদের অবমাননা ও ক্ষয়ক্ষতি করছে। এর আগে গত ৫ই অক্টোবর বাংলাদেশে প্রতিমা ভাঙচুর ও হিন্দু সমপ্রদায়ের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারতের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ ধরনের কর্মকাণ্ড ঠিক নয় এবং এগুলো ভালো নয়। সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, এই উৎসব প্রত্যেকের জীবনে সমৃদ্ধি ও সুখ বয়ে আনবে বলে তারাও আশা করছেন। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের রক্ষার বিষয়ে তারা একাধিকবার এবং তাদের উচ্চ পর্যায় থেকেও এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে। মুখপাত্র বলেন, আমরা আশা করি যে, সেখানে (বাংলাদেশে) সরকার সংখ্যালঘু সমপ্রদায়ের লোকদের নিরাপত্তা দেবে এবং তাদের চাহিদা পূরণ করবে।
চুলকানি শুরু হলে বন্ধ করা কঠিন। কোন মলম কাজে লাগবে না। বেশি কম কথা নয়,যাই থাকুক আমাদের লোক। দেশেরই একজন। তার আবার হিসাব কষবে কেন।
আমরাও কাশ্মীরসহ ভারতীয় সংখ্যালঘুদের পূর্ণ নিরাপত্তা এবং স্বাভাবিক জীবনাচরণের নিশ্চয়তা চাই।
বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিয়ে দরদ না দেখিয়ে নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের দিকে নজর দেন। বাংলাদেশের হিন্দুরা এক প্রকার নতুন জামাই আদরে আছে।
একদম, ভারতীয় সংখ্যালঘুদের পূর্ণ নিরাপত্তা এবং স্বাভাবিক জীবনাচরণের নিশ্চয়তা পরিপূর্ণ বিধান করার নিশ্চয়তা ভারত সরকারের কাছে চাই।
আমরাও ভারতের সংখ্যালঘুদের নিয়ে উদ্বিগ্ন!!!
For eating Beef stop killing Muslims in India.
মুসলমানদের একটু সুখবরের কথা বলুন!!
বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশিদের নিরাপত্তায় সচেষ্ট। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগুরুর চর্চা সরকার করে না। সবাই এদেশের নাগরিক। অতএব এবিষয়ে ভারতের উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই। ভারত সরকার ২০০০ সালে তৎকালীন মুখ্য মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মুসলিম নিধনের বিষয়টি যেন ভুলে না যায়।
কথাটা মোটেই Diplomatic Norms এর ধারের কাছেও নাই।এটা সম্পূর্ণ একটা উস্কানিমূলক স্ট্যাটাস।
বাংলাদেশে কোন সংখ্যালঘু নেই. আমরা সবাই বাংলাদেশী.
ভারতে সংখ্যা লঘু মুসলিম কোন কোন জায়গায় প্রকাশ্য আযান দিতে পারে না, মাহফিল করতে পারে না, গরুর মাংসের গন্ধ পেলে তো পিটিয়েই মারে। নিম্ন বর্ণের হিন্দুদের ব্রাহ্মনদের চাকর হয়ে থাকতে হয়। আসামী, মনিপুরী, সিকিম সহ আরো অনেকে ভারতের ১ম শ্রেণীর নাগরিক হিসেবেই গণ্য হয় না। ভারতের এ সব লিখলে শেষ করা যাবে না।
আমরা ও ভারতের সংখ্যালুগুদের নিরাপত্তা দাবী করছি।
They are our minority, why do you have so many headaches, oil your own machines, we are Bangladeshi, not Indians.
We r all bangladeshi. No relejon issu here. Stuppet India you just & just think abou your country
বাদ দেন ভাই ওদের জাত টাই এমন। সারা পৃথীবিতে এক নির্লজ্জ জাতি তারা
ভারতীয়রা জাতিগতভাবে নির্লজ্জ । নিজের দেশে ন্যাংটোপুটো, অন্যকে বলে ধূতী কই ।
বাংলাদেশের পাশাপাশি আমরা ভারতের সংখ্যালঘুদের ও পূর্নাঙ্গ নিরাপত্তা চাই ।
ভারতের সংখ্যালঘুদের ও পূর্নাঙ্গ নিরাপত্তা চাই ।
Why does India talk about internal affairs of Bangladesh?
তাদের দেশে সংখ্যালুঘুদের কি অবস্হা। উনি এভাবে বলতে পারে নাকি?
The people of Bangladesh are concerned about the security of India's minorities.
বাংলাদেশের পাশাপাশি আমরা ভারতের সংখ্যালঘুদের ও পূর্নাঙ্গ নিরাপত্তা চাই ।
বাংলাদেশের পাশাপাশি আমরা ভারতের সংখ্যালঘুদের ও পূর্নাঙ্গ নিরাপত্তা চাই ।