প্রথম পাতা
হাসিনার স্বৈরশাসন হটাতে তাদের অবদান অসামান্য
স্টাফ রিপোর্টার
৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, সোমবারঅবরুদ্ধ সময়। বন্দি গণতন্ত্র। শেখ হাসিনার একনায়কতন্ত্রে পিষ্ট দেশ। মত প্রকাশে বাধা। আইনি-বেআইনি হুমকি। খুন-গুম। মিডিয়ার বড় অংশ স্বৈরাচারের তোষণে ব্যস্ত। কেউ আবার লড়াই করেছেন অসীম সাহসিকতায়। তবুও অসহায় মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে বিদেশ থেকে একদল বাংলাদেশি সাংবাদিক অকুতোভয়ে লড়ে গেছেন নিজ দেশের মানুষের জন্য, গণতন্ত্রের মুুক্তির জন্য। শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের অবসানে তাদের অবদান অবিস্মরণীয়। তারা প্রতিনিয়ত বিগত সরকারের দুঃশাসনের নানাচিত্র বিশ্ববাসীর সামনে হাজির করেছেন। দুনিয়ার নানা ফোরামে তুলে ধরেছেন নিপীড়িত বাংলাদেশিদের কথা। যেসব সাংবাদিক, ব্যক্তি বিদেশ থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বড় অবদান রেখেছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন- মুশফিকুল ফজল আনসারী, পিনাকী ভট্টাচার্য, তাসনীম খলিল, ড. কনক সারোয়ার, জুলকারনাইন সায়ের খান সামি, ফাহাম আব্দুস সালাম, ইলিয়াস হোসেন, মনির হায়দার, শাহেদ আলম, আব্দুর রব ভুট্টো, সাইফুর সাগর, নাজমুস সাকিব, জাওয়াদ নির্ঝর, ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব সহ অনেকে।
জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে স্টেট ডিপার্টমেন্ট। গেল কয়েক বছরে অন্যতম আলোচিত মুখ সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী। বাংলাদেশের পরিস্থিতি দিনের পর দিন উপস্থাপন করে গেছেন তিনি। জানতে চেয়েছেন জাতিসংঘ কিংবা যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান। জবাবদিহির আওতায় আনতে চেয়েছেন ক্ষমতাবানদের। দৈনিক ইত্তেফাকের কূটনৈতিক রিপোর্টার ছিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী। ছিলেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিব। দায়িত্ব পালন করছেন জাস্ট নিউজের সম্পাদক হিসেবে। শুধু প্রশ্ন করেই নিজের কাজ শেষ করেননি আনসারী। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবসময় সরব থেকেছেন। অনুপ্রাণিত করেছেন কোটি কোটি গণতন্ত্রকামী মানুষকে। একইসঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নানা সেমিনার আয়োজনেও যুক্ত ছিলেন এই সাংবাদিক।
খ্যাতিমান সাংবাদিক তাসনীম খলিল। সুইডেনভিত্তিক নেত্র নিউজের প্রধান সম্পাদক। গত কয়েক বছরে একের পর এক অনুসন্ধানী সংবাদ প্রকাশ করে সরকারের এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মুখোশ উন্মোচন করেছেন। কুখ্যাত আয়নাঘরের বিষয়টি নেত্র নিউজই প্রথম সামনে নিয়ে আসে। গুম, ক্রসফায়ার নিয়ে অনুসন্ধানী রিপোর্ট প্রকাশ করে তোলপাড় তৈরি করে সারা দুনিয়ায়।
পেশায় চিকিৎসক, ফ্রান্সে থাকা মানবাধিকারকর্মী পিনাকী ভট্টাচার্য। তীক্ষ্ণ ও ক্ষুরধার বক্তব্যের কারণে সাধারণ জনগণের মধ্যে তিনি তুমুল জনপ্রিয়। তার লাখ লাখ অনুরাগী রয়েছেন। মুক্তিকামী মানুষের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়ে একের পর এক ভিডিও বক্তব্য হাজির করেছেন জনগণের সামনে। সরকারের নানা অপকর্মের তীব্র সমালোচনা করেছেন।
সাংবাদিক ড. কনক সারোয়ার ইউটিউব টকশোতে সরকারের মুখোশ উন্মোচন করে গেছেন। এজন্য তার পরিবারের ওপর অনেক নির্যাতন হয়েছে। কিন্তু তিনি পিছু হটেননি। সরকারের দুর্নীতি আর অনিয়মের ঘটনা বারবারই সামনে নিয়ে এসেছেন। আল জাজিরার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মাধ্যমে প্রথম আলোচনায় আসেন জুলকারনাইন সায়ের খান সামি। শেখ হাসিনার সমর্থনে জেনারেল আজিজ আহমেদ পরিবার কীভাবে দুর্নীতির সাম্রাজ্য গড়ে তোলে তা আলোয় আসে ওই রিপোর্টে। এরপর একের পর এক নানা অনুসন্ধানী রিপোর্ট করেছেন সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রকাশ করেছেন ভয়ঙ্কর সব তথ্য। প্রকাশ করেছেন বহু গোপন নথি-যা সরকারকে বিপাকে ফেলে।
সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিপুল জনপ্রিয়। অনুসন্ধানী এই সাংবাদিক শুরু থেকেই সরকারের সমালোচনায় মুখর ছিলেন। দুর্নীতি আর অনিয়মের তথ্য প্রকাশ করেছেন সাহসিকতার সঙ্গে। সাংবাদিক মনির হায়দার ও শাহেদ আলম আমেরিকা থেকে নানা বিশ্লেষণাত্মক ভিডিও প্রকাশ করেছেন। সরকারের সমালোচনায় মুখর ছিলেন তারা। সাংবাদিক জাওয়াদ নির্ঝরও পুরোটা সময় সরব ছিলেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি- পেশার মানুষের একাধিক দুর্নীতির রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন। ইউটিউব চ্যানেল নাগরিক টিভির নাজমুস সাকিবও সরব ছিলেন দুর্নীতির বিরুদ্ধে। প্রকাশ করেছেন দুর্নীতির বিভিন্ন রিপোর্ট। সাংবাদিক আব্দুর রব ভুট্টো ভিডিওসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে সরকারের অপকর্ম ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে ভূমিকা রাখেন। এ কারণে তার পরিবারকেও হয়রানির মুখে পড়তে হয়। বিজ্ঞানী ফাহাম আব্দুস সালামের ভিডিও বেশ সাড়া ফেলে। আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে তার বক্তব্য বিপুল আবেদন তৈরি করে।
এইকানে সাহসী সাংবাদিক ইলিয়াস এর ছবি টা নাই,,, এই কাজের জন্য সবচেয়ে তথ্যবহ আবেদন রেখেছে সাংবাদিক এই সংবাদিক,
Deshe Kara jeebon dilo aar kader credit deya hochchhe!! Dukkhojonok!!
জি, শহিদের ভাইদের মত ওনারাও বাংলাদেশের বুকে চিরসরনীয় হয়ে থাকবেন। ওনাদের অবদান আসলেই অসামান্য। কোন প্রতিদান বা পুরষ্কারের আশায় নয়। দেশ বাঁচাতে ওনারা অনলাইনে ঝাপিয়ে পড়েছেন। মানবজমিন পএিকাও কম অবদান রাখে নাই। সত্য জানার জন্য নয়া দিগন্ত,
কোন প্রতিদান পাওয়ার আশা ছাড়াই ওনারা দেশের জন্য লড়েছেন এবং লড়ছেন। কোন ধরনের পুরষ্কারই ওনাদের এই অবদানের মূল্য শোধ করতে পারবে না।
পিনাকী স্যারকে উপদেষ্টাদের মধ্যে দেখতে চাই
প্রতিবেদনে যাদের নাম এসেছে আর যাদের নাম বাদ পড়েছে সবাইকেই জানাই সশ্রদ্ধ কৃতজ্ঞতা। মানবজমিনকে অনুরোধ করব এঁদের প্রত্যেককে নিয়ে ধারাবাহিকভাবে আলাদা আলাদা প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য। স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সময়ে, এমনকী তারও অনেক আগ থেকে মানবজমিনের সাহসী ভূমিকাও আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন, মানবজমিন!
সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণঃ দেশের শিল্পখাতে এভাবে অনিশ্চয়তা চলতে পারে না। শিল্প ধ্বংশ হলে রাষ্ট্র কিভাবে চলবে? শ্রমিক আন্দোলনের নামে অর্থনীতি ধ্বংসের চক্রান্ত কঠোর হাতে এখুনি বন্ধ করুন
মাহমুদুর রহমান ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াইয়ের উদ্যোক্তা। তাঁকে দেশে ফেরানোর সুব্যবস্থা করা হোক!
আরো অনেক জনের নাম বাদ পড়ে গেছে।
পিনাকী দাদাকে উপদেষ্টা দের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হোক
স্যালুট প্রবাসী এই বীর সেনানীদের। বাংলাদেশের ইতিহাসে ওনাদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
উনারা সম্মানিত, সুতরাং শিরোনাম তাদের না হয়ে তাঁদের হওয়া উচিৎ ছিলো। আর মানবজমিন পত্রিকার অবদানও অনস্বীকার্য।
পিনাকী ভট্টাচার্য কে উপদেষ্টা দের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হোক!!!
এই অন্তবর্তী সরকার তাদের পুরষ্কৃত করবে এটা ছাত্রজনতা আশা করে।
সম্মানিত এই বীরদের সহিত নায়েব আলী ভাইয়ের নামটি থাকলে খুশি হতাম। আরও আছে আমাদের প্রবাসী ভাইয়েরা।
Mahmudur Rahman , Major Delwar, Col Shahid, Lt Col Mustafiz.. all were very dedicated
Dr Mahmudur Rahman, Dr. Taj Hashmi, Major (rtd) Delower Hossai, Col Shohid Khan, Ex sectary Mr. Shakib etc.
জ্যাকব মিল্টন, নায়েব আলী, এম রহমান মাসুম ভাইদের নামও আসা উচিত ছিল।
সবাই দেশের বীর সন্তান অকুতোভয় যোদ্ধা মজলুম মাহমুদুর রহমানের নামটা আগে থাকা কাম্য ছিল
হাসিনার স্বৈরশাসন হটাতে তাদের অবদান অবিস্মরণীয় l
ইলিয়াস হোসেনের ছবি কই ?
সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানের নামটা শীর্ষে থাকা উচিত ছিল।
Awesome. They are real hero shaped up the revolution, the masterminds.
আমরা তোমাদের ভুলবো না, তোমাদের অবদান তোমাদের দেশ প্রেম, যতদিন রবে বাংলাদেশ.......
তাঁদের অবদান এদেশের মানুষ চিরদিন মনে রাখবে। দেশে থেকে আরেকজন অকুতোভয় সাংবাদিক লড়াই করেছেন ন্যায়ের পক্ষে। আগষ্টের ৩ তারিখে স্বৈরাচারী সরকার সরকার জোর করে তাঁকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেয়। কোথায় আছেন আমরা জানি না। মানব জমিন পত্রিকার সম্পাদক জনাব মতিউর রহমান চৌধুরী। উনার ব্যাপারে নিউজ চাই।
এই অসীম সাহসিক সাংবাদিকদের জন্য স্যালুট ।
তাঁদের সংগ্রাম এখনো চলমান। এই সকল সংগ্রামী ভাইদের প্রতি রইল অবিরাম ভালবাসা। তাঁরা আগামীর বাংলাদেশকে পথ দেখাবেন।
Your Contribution to the nation always remembered.We are informed with your methodicall explained reports. Keep up the good work Sir.
তাদের অবদান অনেক বেশি।
আলহামদুলিল্লাহ
Nation will remember you forever
মজলুম সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানসহ এদের সবাইকে উপদেস্টা পরিষদে রাখা হোক।
সাংবাদিক ইলিয়াস সাহেরও অসামান্য অবদান ছিল, কোন কারণে তার ছবিটি এখানে স্থান পায়নি অজানা।
সরকারের সাংবাদিক বিভাগে তাদের নিয়োগ দেয়াহোক।
জাতির এই সূর্যসন্তানদের লাখো কোটি সালাম। তাঁরা এবং তাঁদের পরিবার, বিগত ১৫ বছর ধরে দানবীয় স্বৈরাচার কর্তৃক বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার। তাঁদের বিন্দু বিন্দু প্রচেষ্টায় ও ছাত্র-জনতার গন আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশ নতুন করে স্বাধীনতা অর্জন করে। তাঁরা দেশে এলে তাঁদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দেয়া হোক!!!
পিনাকী ভট্টাচার্যের ধারালো বক্তব্য সবাইকে বিষেশভাবে আনুপ্রানিত।এ রকম সবদিক জানাওয়ালা লোক এদেশে গুরুত্বপূর্ণ পদে দরকার।আশাকরি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বিষয়টি বিবেচনা করবেন।
ফেস দ্যা পিপলের সাগর ভাইয়ের ভুমিকা ও অসাধারণ ছিল।
দেশের ভিতর থেকে ড: জাহেদ একমাত্র সোচ্চার ছিলেন, তার নাম আসা উচিত ছিল। প্রতিকূল পরিবেশে সরকার বিরোধী বক্তব্য দিয়ে গেছেন ক্রমাগত।
Rightly recognised and appreciated. There more others, eg Mr. Nawab Ali through his YouTube Peaceful T.V
সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনের ছবি থাকা প্রয়োজন ছিল।
সকলকে সম্মানের সহিত দেশে এনে সরকারি দায়িত্ব দেওয়ার জন্য অনুরুধ করছি
Like many others, they are real patriots.
Elias Hossain ar Nayeb Ali kuthai shobar age tader nam din...
Don’t forget about the role of Dr Taz Hasmi
I salute all these social influencers who relentlessly fought against the mafia/despot. Hope they will continue to fight for the establishment of a just society in Bangladesh.
What they did for us, we wouldn’t forget ever. We’re grateful to them.
বিদেশের মাটিতে বসে অনলাইনে প্রতিবাদ করা সমালোচলা করা সহজ দেশে থেকে যারা নির্যাতিত হয়েছে খুন হয়েছে গুম হয়েছে তারাই সত্যিকারের অকুতোভয় বীর। এক হাজার ছাত্র জনতা শিশুর প্রানের বিনিময়ে এ দেশ স্বৈরশাসক মুক্ত হয়েছে তাদের অবদান ইতিহাসে চিরকাল থাকবে।
এই প্রিয় লোক গুলো আসলেই দেশের জন্য দেশের গণতন্ত্রের জন্য, দেশের সাধারণ মানুষের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে গেছেন। এই সব প্রিয় মানুষের প্রতি বিপ্লবী সালাম শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
প্রতিবেদনে মোস্তফা ফিরোজের নামটা বাদ পড়েছে
বিশেষ করে তাসনিম খলিলের এক্টিভিটি অনস্বীকার্য, যখন ডিবি হারুনের দপ্তর থেকে জোরপূর্বক আন্দোলন প্রত্যাহারের ভিডিও প্রকাশ করা হয় তার পরবর্তী ঘণ্টা পাঁচেক জাতি বিভ্রান্তির মাঝে ছিল,তা দূর করতে নেত্র নিউজ ফেসবুক পেজ এ প্রকাশিত অন্য ছাত্র নেতাদের বক্তব্য ১ দফার পথ সুগম করে স্বৈরাচারী শাসকের পতন ত্বরান্বিত করেছিল।
please correct the thumbnail photo and add Ilias Hossain.
These people deserves special recognition. Thanks to Mzamin for publishing such report.
এই গুনি জনদের উপযুক্ত সম্মান দেয়া আমাদের দায়িত্ব।
পিনাকী দাদার অবদান আরেকটু বিস্তারিত ভাবে বলা দরকার ছিলো।
আমি আশা করি উনাদের কেউই বাংলাদেশের রাজনীতিতে সক্রিয় হবেন না, কারণ উনাদের মতো ব্যক্তিদের জন্য রাজনীতিতে অংশগ্রহণের চেয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ একটি দায়িত্ব রয়েছে। সেটি হলো, বাংলাদেশের প্রকৃত উন্নয়নের পথে যারা বাঁধা সৃষ্টি করছে তাদের চিহ্নিত করা এবং বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সেই শত্রুদের সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা। আপনাদের প্রত্যেকের প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা।
এরা নিরাপদে থেকে দেশের নির্জাতিত মানুষের পক্ষে যে অবদান রেখেছে জাতি তাদের চিরদিন শ্রদদার সাথে মনে রাখবে আল্লাহ তাদের হেফাজত করুক আমিন।দেশের সব মিডিয়া যখন ভারতের দালাল হয়ে গেছিলো। তখন এদের অনুপ্রেরণা আমাদের তরুণদের সাহসী করেছে। ধন্যবাদ।
Please, add Shahed Alam's photo in the collage. He also deserves to be in that photo.
সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেইন এর ছবি কোথায়৷?? হাসিনার স্বৈরশাসন হটাতে য়ার অবদান সর্বাগ্রে! মানবজমিন থেকে এটা আশাকরিনি।
আমার মতামত তো কখনো ছাপান না। এখানে সাংবাদিক ইলিয়াস ভাইয়ের ছবি নেই কেন?
We love Pinaki