দেশ বিদেশ
চট্টগ্রামে ইসকনের তাণ্ডব
সেনাবাহিনী ও পুলিশের ওপর এসিড নিক্ষেপ, আটক ৮২
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
৭ নভেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবারহিন্দুত্ববাদী সংগঠন ইসকনকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিরূপ মন্তব্য করাকে চট্টগ্রাম নগরের হাজারী গলি এলাকায় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। ইসকন সদস্যরা এ সময় একটা দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে আসা সেনাবাহিনী ও পুলিশের ওপরও এ সময় হামলা চালায় ইসকনের সদস্যরা। এ সময় তারা ছাদের উপর থেকে এসিড নিক্ষেপ করে। এতে ৫ সেনা, ৯ পুলিশ সদস্যসহ মোট ২০ জন আহত হয়েছেন। যৌথবাহিনী সেখানে অভিযান চালিয়ে ইসকনের ৮২ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। মঙ্গলবার বিকালে চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানার হাজারী গলি এলাকায় এ ঘটনা শুরু হয়ে রাত ১১টা পর্যন্ত চলমান থাকে। পরে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনী অভিযান চালায়। সশ্লিষ্টরা জানান, কিছুদিন আগে একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী তার প্রোফাইলে একটি ফটোকার্ড শেয়ার করেন। সেখানে ইসকন নিয়ে ‘কুরুচিপূর্ণ’ মন্তব্য ছিল। ফটোকার্ড সংবলিত সেই পোস্ট নিজের প্রোফাইলে শেয়ার করেন ওসমান আলী নামে হাজারী গলির মিয়া শপিং সেন্টারের একটি দোকানের মালিক। বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার বিকাল থেকেই সেখানে স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বী কিছু মানুষ উত্তেজিত হয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তারা উসমানের দোকানে হামলা চালায় ও লুটপাট করে।
তারা সেখান থেকে উসমানকে উঠিয়ে নিয়ে মারধর করতে চাইলে পুলিশ উদ্ধার করে নিয়ে যান। এ সময় উত্তেজিত সনাতনী যুবকরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এতে ৬ পুলিশ সদস্য আহত হয়। আর সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে কয়েকজন গণমাধ্যমকর্মী হামলার শিকার হয়েছেন। এদিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে রাত ৯টার দিকে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী ও বিজিবি আসে। এ সময় বিক্ষুব্ধ সনাতনী যুবকরা যৌথবাহিনীর ওপর হামলা চালায়। বাড়ির ছাদের উপর থেকে যৌথবাহিনীর ওপর এসিড নিক্ষেপ করা হয়। এতে ৪ সেনা সদস্যসহ আরও ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়। একপর্যায়ে যৌথবাহিনী সেখানে সাঁড়াশি অভিযান চালায়। সেখান থেকে ৮০ জনকে আটক করা হয়। আটককৃতদের অধিকাংশই ইসকনের সদস্য বলে জানিয়েছে পুলিশ। আর এ ঘটনায় ৫৮২ জনকে আসামি করে কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়েছে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (অপরাধ) রইছ উদ্দিন বলেন, ‘ইসকনকে নিয়ে দেয়া একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে ওসমান আলী নামে এক ব্যক্তিকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে এমন তথ্য ৯৯৯-এ পেয়ে আমাদের কোতোয়ালি থানা পুলিশ রেসপন্স করে। তারা সেখানে গেলে অবরুদ্ধ ওসমান নামে ওই ব্যক্তিকে উচ্ছৃঙ্খল জনতা ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। পরিস্থিতির অবনতি হলে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ এবং সেনাসদস্যসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন। ছিনিয়ে নেয়ায় বাধা দেওয়ায় উচ্ছৃঙ্খল জনতা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর ইটপাটকেল ও এসিড নিক্ষেপ করলে আমাদের ৯জন সদস্য আহত হন। যার মধ্যে একজন এসিড দগ্ধ হয়েছেন।’ হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে আটকের সংখ্যা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে বিপুলসংখ্যক ব্যক্তিকে আটক করা হলেও যাচাই-বাছাই করে আমরা ৮২ জনকে আটক দেখিয়েছি। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই ইসকন সমর্থক। কয়েকজন মুসলিম থাকতে পারে। এটিও যাচাই-বাছাই চলছে।’
bichar howa ekanto joruri
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঠিক ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি
লোকদের
ইসকন এতো সাহস কোথায় পেলো।
সকল উগ্রপন্তিদের সমূলে বিনাশ করতে হবে।
পেট্রোল বোমার প্রচলন ছিল ভারতে, বাংলাদেশে ২০০৬ সালে আওয়ামীলীগের হাতে বিহংগ পরিবহনের বাস ১৩ যাত্রী নিয়ে পুড়েছে এই বোমায়। সেই যে শুরু এরপর আমরা ৫ বছর ধরে পেট্রোল বোমার তান্ডব দেখেছি। ২০২৪ এ এসে তাদের হাতে এসিড সন্ত্রাসের অভিষেক হল। সামনের দিনে যেন এটা বাড়তে না পারে। সোনার কারিগরি পেশায় তাদের একচেটিয়া থাকায় এসিড তাদের জন্য সহজলভ্য।
আমি দেখতে চাই এই দলটিকে বাংলাদেশের মাটি থেকে বিতাড়িত করতে হবে। তারা বাংলাদেশের প্রমানিত শত্রু, কিছু হিন্দু বিপথগামী হয়ে প্রবলভাবে সমর্থন করছে।
ইসকনের এই হিন্দু লোকদের এত বড় দুঃসাহস হয় কিভাবে, এই দুষ্কৃতকারীদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে এবং এখনি এই জঙ্গি সংগঠনকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
মানবজমিন একটি পছন্দের সংবাদমাধ্যম, কিন্তু ইসকনকে নিয়ে এভাবে মিথ্যা অপপ্রচার উচিত নয়,সম্পূ্ন ঘটনা সত্য মিথ্যা জেনে হেলাইনটা করা উচিত ছিল
ইসকন জংগি সংগঠন
হিন্দুদের সন্ত্রাসী সংগঠন ইসকনকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা হোক।
ইসকনকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করতে হবে।
ইসকন একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসী সঙ্গগঠন। সাম্প্রদায়িক মোদির অর্থায়নে চলে।
বাংলাদেশ এক অদ্ভুত দেশ , এখানে বিচার ছাড়াই মানুষ দোষী খুঁজে নেয়। হতে পারে ইসকন র এর সাথে যোগাযোগ রাখা একটি গ্রুপ । কিন্তু সেটার প্রমাণ কি আমরা পেয়েছি? প্রমাণ ছাড়া আজকে ইসকন কি সন্ত্রাসী সংগঠন বানানোর চেষ্টা চলছে , কাল আপনি আন্দোলন করলে আপনাকেও সন্ত্রাসী বানানো যেতে পারে একই ভাবে। এগুলো তো হাসিনা সরকারের পদ্ধতি । আমাদের এত টাকা দিয়ে পোষা আড়িপাতা সংস্থা , ডিজিএফআই , সি আই ডি, ডিবি তারা কি করতেছে? আমাদের কেন আন্দাজের উপরে সরকারকে বাধাগ্রস্থ করছে যে তাকেই দমন করা লিগালাইজ করা লাগে? বাংলাদেশের দুটো প্রধান সমস্যা ছিল, ১) হাসিনা ,২) বাংলাদেশের মানুষের চিন্তাভাবনা। হাসিনা তো পালিয়ে গেছে , কিন্তু এই ধরনের আইনকে তোয়াক্কা না করা চিন্তাভাবনা আমরা কবে বদলাবো?
ইসকনের এটি একটি সত্রাসী কর্মকান্ড। বিশেষ আইনে এদের বিচার করা হোক প্রয়োজনে নিষিদ্ধ করা হোক
আমাদের দেশে ইসকন তথা ইসকনের মত কোনো সংগঠন থাকুক আমরা চাই না।
এই দেশে উগ্র বাংলাভাইদের ঠাঁই হয় নাই, ইসকন সন্ত্রাসীদেরও হবে না।
সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে উগ্রবাদী ইসকন কে নিষিদ্ধ করা হোক। এবং এদের আয়ের পথ কি? কোথায় থেকে আসে? ভারতের "র" এর কোন হাত আছে কিনা খতিয়ে দেখা হোক।
গ্রেফতারকৃতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই যাতে ভবিষ্যতে মুসলিম অধ্যুষিত দেশে আর কেউ এমন দু:সাহস না দেখাতে পারে।
স্বর্ণের অলংকার তৈরিতে এসিড ব্যবহার করা হয়।সুতরাং উল্লেখিত সন্ত্রাসী ঘটনায় হাজারীগলির স্বর্ণ ব্যবসায় জড়িত/সংশ্লিষ্ট সব কয়টাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক।
ইসকন পবর্তক মোর চট্টগ্রামে,যখন হিন্দু মন্দির কমিটির যায়গা দখল করে,২০২১/২২ সালে হিন্দুদের সশস্ত্র অস্ত্র হামলা করে,তখন ই বুজতে পারি,প্রকৃত হিন্দুর সাথে এদের কোন মিল নেই,এরা জঙ্গি সংঘঠন। এরা পুলিশ, সেনাবাহিনীর ওপর এসিড নিক্ষেপ করে,আর সাধারন মানুষকে তো,এরা মানুষ ই মনে করে না,এরা ২০২৪ এর অভ্যুথানকে অস্বীকার করছে।বিশ্বের কাছে দেখাতে চাচ্ছে, বাংলাদেশ হিন্দুরা নির্যাতিত,এটা হাসিনার মিশন,জয় মানে নমরুদের মিশন।এখনো সময় আছে, এদের নিষিদ্ধ করা হোক,না হয় দেশে অশান্তি আরো হবে।
ইসকনের দুঃস্বাহস দেখে আমরা সংগীত,এদের কে দ্রুত নিষিদ্ধ করতে হবে,এরা আওয়ামী স্বৈরাচারের প্রেতাত্না। এই সাংবাদিক জনতা বলতে এখানে কি বুঝাতে চাচ্ছেন? জনাব সাংবাদিক লিখার আগে কোথায় কি লিখতে হবে বুঝে শুনে লিখবেন। তাছাড়া লিখেছেন ইসকন এবং মুসলমান। মুসলমান হবে না হবে আওয়ামীলীগ।
ইসকনের এত উগ্রতার উতস কি। অচিরেই নিষিদ্ধ করা হোক।
একটা অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির জন্য জঙ্গি গোষ্ঠীর পায়তারা চলছে। দেশপ্রেমিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তা ধৈর্যের সাথে মোকাবেলা করবেন ইনশাআল্লাহ। সকল ধর্মের মানুষের সহ অবস্থান নিশ্চিত করার জন্য যা কিছু করণীয় সবই করবেন এমন প্রত্যাশা এদেশের শান্তিপ্রিয় জনতার।
উত্তেজিত সনাতনী যুবকরা,হিন্দু যুবকরা বলতে সমস্যা কোথায়। উপ-কমিশনার (অপরাধ) রইছ উদ্দিন বলেন,উচ্ছৃঙ্খল জনতা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর ইটপাটকেল ও এসিড নিক্ষেপ করলে আমাদের ৯জন সদস্য আহত হন,হিন্দুরা উপ-কমিশনারের ভাশুর লাগে,যে হিন্দু বলতে লজ্জা লাগে? উচ্ছৃঙ্খল জনতা বলে চালাইয়া দিবেন,
ইসকনের মত একটা উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠনকে এখনো কেন বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না? ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নের নিমিত্তে গঠিত এই জঙ্গি সংগঠনকে অবিলম্বেই নিষিদ্ধ করা হোক এবং এদেরকে কঠিন হাতে আইনের আওতায় নেয়া দরকার সাপের ছোবল দেয়ার আগে l
কঠোর শাস্তির দাবী জানাই। এসবকে শুরুতেই শেষ করতে হবে, এরা পাহাড় দখল করে এখন অস্থিরতা করছে। এদের নীলনকশা আছে। সেটা শেষ করতে হবে। বাংলাদেশ কখনো কাশ্মীর ও আসাম যেন নাহয়।
আইন শৃঙ্খলার কাজে বাঁধা দেয়া ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানাই।